ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
                                পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
                                এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
                                ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
                                চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
                                শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
                                শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
                                রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
গায়ে কাপনের কাপড় জড়িয়ে শিক্ষকদের বিক্ষোভ মিছিল
                             
                                               
                    
                         নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির দাবিতে এবার গায়ে কাপনের কাপড় জড়িয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষকরা।
সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে মিছিল নিয়ে তোপখানা সড়ক প্রদক্ষিণ করেন তারা। শনিবার থেকে ‘সম্মিলিত নন-এমপিও ঐক্য পরিষদ’ জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে আসছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষক নেতারা।
নন-এমপিও ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক প্রিন্সিপাল মো. সেলিম মিয়ার নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন- সংগঠনের মুখ্য সমন্বয়ক অধ্যক্ষ দবিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ নাজমুস সাহাদাত আজাদী, সাংগঠনিক সমন্বয়ক অধ্যক্ষ মুনিমুল হক, যুগ্ম সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান বিন সোলাইমান, সমন্বয়ক অধ্যক্ষ আব্দুস সালাম, অধ্যক্ষ সাজ্জাদ হোসেন, অধ্যক্ষ বাকী বিল্লাহ, সুপার মো. ফরহাদ হোসেন 
বাবুল, অধ্যক্ষ মো. আফতাবুল আলম, অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান, প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর মো. এরশাদুল হক, প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমান বাবুল, প্রভাষক মো. রায়হান কবির মিঠু প্রমুখ। সেলিম মিয়া বলেন, নন এমপিও শিক্ষকরা দীর্ঘদিন থেকে বিনা বেতনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করে আসছে। অনেক শিক্ষকের অবসরের সময় হয়েছে, কিন্তু কর্মজীবন শেষে তারা খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। তাদের জীবনের মূল্যবান সময় মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে ব্যয় করলেও তারা আজ নিঃস্ব। শেষ বয়সে তাদের বেঁচে থাকাও দায় হয়ে পড়বে। তাছাড়া যেসব তরুণ শিক্ষক স্বপ্ন নিয়ে শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় এসেছিলেন, তারা আজ হতাশাগ্ৰস্ত হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময় শুধু রাজনৈতিক কারণে সারা দেশে
অন্তত তিন হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি থেকে বাদ পড়েছে। অথচ এসব শিক্ষকরা কোনো প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়। তারপরও তাদের প্রতি অবিচার ও জুলুম করা হয়েছে। তাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে বর্তমান বৈষম্যবিরোধী সরকারকে অবিলম্বে শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি দাবি মেনে নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এমপিওভুক্তকরণের জন্য বাংলাদেশের নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা মৃত্যুর পরোয়ানা উপেক্ষা করে কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছি। যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এমপিওর সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা না আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিসহ কঠিন থেকে কঠিন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    বাবুল, অধ্যক্ষ মো. আফতাবুল আলম, অধ্যক্ষ মো. মিজানুর রহমান, প্রধান শিক্ষক আবু বক্কর মো. এরশাদুল হক, প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমান বাবুল, প্রভাষক মো. রায়হান কবির মিঠু প্রমুখ। সেলিম মিয়া বলেন, নন এমপিও শিক্ষকরা দীর্ঘদিন থেকে বিনা বেতনে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করে আসছে। অনেক শিক্ষকের অবসরের সময় হয়েছে, কিন্তু কর্মজীবন শেষে তারা খালি হাতে ফিরতে হচ্ছে। তাদের জীবনের মূল্যবান সময় মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে ব্যয় করলেও তারা আজ নিঃস্ব। শেষ বয়সে তাদের বেঁচে থাকাও দায় হয়ে পড়বে। তাছাড়া যেসব তরুণ শিক্ষক স্বপ্ন নিয়ে শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় এসেছিলেন, তারা আজ হতাশাগ্ৰস্ত হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, বিগত সরকারের সময় শুধু রাজনৈতিক কারণে সারা দেশে
অন্তত তিন হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি থেকে বাদ পড়েছে। অথচ এসব শিক্ষকরা কোনো প্রত্যক্ষ রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়। তারপরও তাদের প্রতি অবিচার ও জুলুম করা হয়েছে। তাই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার স্বার্থে এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে বর্তমান বৈষম্যবিরোধী সরকারকে অবিলম্বে শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবি দাবি মেনে নিতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এমপিওভুক্তকরণের জন্য বাংলাদেশের নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীরা মৃত্যুর পরোয়ানা উপেক্ষা করে কাফনের কাপড় গায়ে জড়িয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছি। যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে এমপিওর সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা না আসবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচিসহ কঠিন থেকে কঠিন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।



