ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জাতীয় দলে ফিরতে প্রতিদিন ১২ ঘণ্টা অনুশীলনসহ আরও যা করছেন সাব্বির
শচীনের রেকর্ড কি ভাঙতে পারবে কেউ?
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: কবে আসছে পাকিস্তানের চূড়ান্ত স্কোয়াড?
রানের দখলে শীর্ষে যারা
খুলনার বাঘদের বশ মানিয়ে জয়ের হ্যাটট্রিক বরিশালের
‘টু ডব্লিউ’র বন্ধুত্ব কেন শত্রুতায় পৌঁছেছিল
জমে উঠেছে বিপিএল, এখনো প্লে-অফের দৌড়ে ৬ দল
গতির ‘রাজা’ ব্যাটারদের আতঙ্কের নাম ছিলেন শোয়েব আখতার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দ্রুততম বোলারের রেকর্ডটা পাকিস্তানের শোয়েব আখতারের। শুধু কি গতি। ৬ ফুট লম্বা এ পেসারের বল হাতে ব্যাটারের দিকে ছুটে আসা, তার বোলিং অ্যাকশন সবই ছিল ব্যাটারদের জন্য এক আতঙ্কের নাম। লম্বা রানআপ নিয়ে তিনি যেভাবে চুল উড়িয়ে ছুটে আসতেন বল হাতে; তাতে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের গলা শুকিয়ে যাওয়ারই কথা।
পেসারদের বলে পেস থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তাই বলে এতোটা। যা সামলাতে গিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করতে হতো একজন ব্যাটারকে। তার সময়ে অনেক তারকা ব্যাটারই শোয়েবের সামনে পড়তে রীতিমতো ভয়ে কাঁপতেন। বল মাটিতে পড়ার পর তা দেখে ব্যাট চালাবেন সেই সাধ্যই কোন ব্যাটারের ছিল না। শোয়েব এমন জোরেই বল করতেন যে তার গতিময়
বাউন্সারগুলোকে বলা হতো মরণ ফাঁদ। এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে গতিময় বল শোয়েব আখতারের। ২০০৩ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইতিহাসের অংশ হওয়া সেই বলটি করেছিলেন শোয়েব। যার গতি ছিল প্রতি ঘণ্টায় ১৬১.৩ কি.মি। শোয়েবের সেই গতির রেকর্ডটি আজও অক্ষুণ্ণ আছে ক্রিকেট বিশ্বে। ১৯৯৭ সালে ক্রিকেটে পা রাখা শোয়েব নিজের প্রথম বিশ্বকাপটাকে স্মরণীয় করে রেখেছিলেন গতি দিয়ে। এরপর তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিতি পান রাওয়ালপিন্ডি এক্সেপেস হিসেবে। শুধু ওই একটা ডেলিভারিই নয় পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় এর আশেপাশে বল করতে দেখা গেছে তাকে। ১৬১, ১৬০ ও ১৫৯ গতিতে বল করেছেন শোয়েব। একটা লম্বা সময় তার বোলিংয়ের গতি ছিল ১৫০ এর আশেপাশে। যা যেকোনো
মাঠে যেকোনো ব্যাটারের জন্য ছিল এক আতঙ্কের নাম। পরবর্তী সময়ে শোয়েবের খুব কাছে যেতে পেরেছিলেন দুই অস্ট্রেলিয়ান পেসার শন টেইট ও ব্রেট লি। দুজনেই ১৬১.১ কি.মি ঘণ্টা বেগে বল করেছেন। তবে শোয়েবের সেই গতির রেকর্ড ভাঙতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমনিতেও খুব বেশি লম্বা হয় না পেসারদের ক্যারিয়ার। শোয়েবেরও হয়নি। ২০০৭ সালেই অবসর নিতে হয়েছিল তাকে। মাঝের সময়টাতে পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৪৬টি টেস্ট ও ১৬৩টি ওয়ানডে। যেখানে তার উইকেট সংখ্যা ১৭৮ ও ২৪৭টি। উইকেট কিংবা ম্যাচের বিবেচনায় এই সংখ্যা আহামরি না হলেও শোয়েব আর সবার চেয়ে ব্যতিক্রম ছিলেন গতি ও তার আগ্রাসী বোলিং অ্যাকশনের কারণে। যা তাকে বাকিদের থেকে করেছে অনন্য।
বাউন্সারগুলোকে বলা হতো মরণ ফাঁদ। এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে গতিময় বল শোয়েব আখতারের। ২০০৩ বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইতিহাসের অংশ হওয়া সেই বলটি করেছিলেন শোয়েব। যার গতি ছিল প্রতি ঘণ্টায় ১৬১.৩ কি.মি। শোয়েবের সেই গতির রেকর্ডটি আজও অক্ষুণ্ণ আছে ক্রিকেট বিশ্বে। ১৯৯৭ সালে ক্রিকেটে পা রাখা শোয়েব নিজের প্রথম বিশ্বকাপটাকে স্মরণীয় করে রেখেছিলেন গতি দিয়ে। এরপর তিনি গোটা বিশ্বেই পরিচিতি পান রাওয়ালপিন্ডি এক্সেপেস হিসেবে। শুধু ওই একটা ডেলিভারিই নয় পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় এর আশেপাশে বল করতে দেখা গেছে তাকে। ১৬১, ১৬০ ও ১৫৯ গতিতে বল করেছেন শোয়েব। একটা লম্বা সময় তার বোলিংয়ের গতি ছিল ১৫০ এর আশেপাশে। যা যেকোনো
মাঠে যেকোনো ব্যাটারের জন্য ছিল এক আতঙ্কের নাম। পরবর্তী সময়ে শোয়েবের খুব কাছে যেতে পেরেছিলেন দুই অস্ট্রেলিয়ান পেসার শন টেইট ও ব্রেট লি। দুজনেই ১৬১.১ কি.মি ঘণ্টা বেগে বল করেছেন। তবে শোয়েবের সেই গতির রেকর্ড ভাঙতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এমনিতেও খুব বেশি লম্বা হয় না পেসারদের ক্যারিয়ার। শোয়েবেরও হয়নি। ২০০৭ সালেই অবসর নিতে হয়েছিল তাকে। মাঝের সময়টাতে পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৪৬টি টেস্ট ও ১৬৩টি ওয়ানডে। যেখানে তার উইকেট সংখ্যা ১৭৮ ও ২৪৭টি। উইকেট কিংবা ম্যাচের বিবেচনায় এই সংখ্যা আহামরি না হলেও শোয়েব আর সবার চেয়ে ব্যতিক্রম ছিলেন গতি ও তার আগ্রাসী বোলিং অ্যাকশনের কারণে। যা তাকে বাকিদের থেকে করেছে অনন্য।