
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইসরায়েলসহ গোটা মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন ঘাঁটিই এখন ইরানের টার্গেট

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

এবার ইরাকের মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা

ভয়াবহ বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাতার

ইরানে আবারো হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল

সংঘাতের মধ্যেই ইরানের ক্ষমতায় বসার স্বপ্ন দেখছেন যিনি
খামেনির প্রতি ইখওয়ানুল মুসলিমিনের সমর্থন

বিশ্বের মুসলমানদের প্রতি ইহুদিবাদী সত্তার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের আহবান জানিয়ে ইরানে মার্কিন হামলার ঘটনায় খামেনির প্রতি সমর্থন জানিয়েছে মিসরের ইখওয়ানুল মুসলিমিন (মুসলিম ব্রাদারহুড)।
মুসলিম বিশ্বে সবচেয়ে প্রভাবিত ও মিসরের বৃহৎ গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থী আন্দোলন ইখওয়ানুল মুসলিমিন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলি খামেনিকে পাঠানো এক খোলা চিঠিতে এ সমর্থন জানান।
ইখওয়ানুল মুসলিমিনের পক্ষ থেকে, তাদের ভারপ্রাপ্ত মুরশিদে আম (প্রধান) ড. সালাহ আব্দুল হক স্বাক্ষরিত, একটি খোলা চিঠি তাদের অফিসিয়াল প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ করেছে। যে চিঠিটি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা সাইয়্যেদ আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উদ্দেশ্যে লেখা।
খোলা চিঠিতে ড. সালাহ আব্দুল হক লিখেন, ইরান ইসলামী প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়্যেদ আলি খামেনি, সালাম গ্রহণ করবেন। মুসলিম বিশ্বের এই
দুর্দিনে আরব বিশ্ব যখন চুপচাপ দর্শকের ভূমিকায়- মুসলিম ব্রাদারহুডের এই সিদ্ধান্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিংশ শতাব্দীতে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অন্যতম মুভমেন্ট ‘ইখওয়ানুল মুসলিমিন’ এবং শহীদ ইমাম হাসান আল বান্নার উত্তরসূরি বর্তমান নেতৃবৃন্দ; সকলের প্রতি সালাম ও মোবারকবাদ জানাই। তারা দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে, ফিলিস্তিন ও ইরানের পক্ষে শক্তিশালী স্ট্যান্ড নিয়েছেন। আমার পক্ষ থেকে এবং ইখওয়ানুল মুসলিমিন মুভমেন্টের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ইরানের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে, অব্যাহত থাকবে এবং সকল ধরনের সংহতি পুনরায় ঘোষণাও করছি। দখলদার ইসরাইলের বর্বর ও অপরাধমূলক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে, আমরা আপনাদের পাশে রয়েছি, থাকব ইনশাআল্লাহ।। আমরা শহীদ হওয়া সকল নেতৃত্ব, আলেম এবং সাধারণ ইরানি নাগরিকদের জন্য গভীর শোক প্রকাশ করছি
এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আমরা বিশ্বাস করি, দখলদার ইসরাইলের এই আগ্রাসন ফিলিস্তিনের ওপর চলমান দখলদারিত্বের নতুন একটি ধাপ। এই আগ্রাসনের মূল লক্ষ্যই হলো, ফিলিস্তিন প্রতিরোধ আন্দোলনের পেছনে থাকা শক্তিগুলোকে দুর্বল করা। যেকোনো মূল্যে মুসলিম উম্মাহর শক্তিগুলোকে নিঃস্ব করে দেয়া। আমরা ধর্মীয়, আধ্যাত্মিক, সভ্যতাগত এবং ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে একই জাতি। ইসরাইল আমাদের জাতি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে পার্থক্য করে না। আমাদের প্রাথমিক অস্ত্র ইসলামী উম্মাহর ঐক্য। অতীতের বিভাজন কাটিয়ে উঠতে এবং ‘ইহুদিবাদী সত্তার মুখোমুখি হওয়ার’ দিকে তাদের মনোযোগ পুনর্নির্দেশ করার জন্য মুসলিম শক্তিগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। ইসরাইলি ও মার্কিন নেতাদের খামেনির হত্যার হুমকির পর খামেনির প্রতি সমর্থন জানিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করার পর ড. সালাহ
আব্দুল হকে চিঠিটি এলো। এ প্রসঙ্গে চিঠিতে তিনি বলেন, ‘‘(খামেনিকে) হত্যার হুমকি বোকামি এবং বেপরোয়া। এর ভয়াবহ পরিণতি হবে। এটি সম্পূর্ণ নিন্দনীয়। আজ আমরা তার চারপাশে আরো দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং ঐক্যবদ্ধ।’
দুর্দিনে আরব বিশ্ব যখন চুপচাপ দর্শকের ভূমিকায়- মুসলিম ব্রাদারহুডের এই সিদ্ধান্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিংশ শতাব্দীতে আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অন্যতম মুভমেন্ট ‘ইখওয়ানুল মুসলিমিন’ এবং শহীদ ইমাম হাসান আল বান্নার উত্তরসূরি বর্তমান নেতৃবৃন্দ; সকলের প্রতি সালাম ও মোবারকবাদ জানাই। তারা দখলদার ইসরাইলের বিরুদ্ধে, ফিলিস্তিন ও ইরানের পক্ষে শক্তিশালী স্ট্যান্ড নিয়েছেন। আমার পক্ষ থেকে এবং ইখওয়ানুল মুসলিমিন মুভমেন্টের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ইরানের প্রতি আমাদের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে, অব্যাহত থাকবে এবং সকল ধরনের সংহতি পুনরায় ঘোষণাও করছি। দখলদার ইসরাইলের বর্বর ও অপরাধমূলক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে, আমরা আপনাদের পাশে রয়েছি, থাকব ইনশাআল্লাহ।। আমরা শহীদ হওয়া সকল নেতৃত্ব, আলেম এবং সাধারণ ইরানি নাগরিকদের জন্য গভীর শোক প্রকাশ করছি
এবং তাঁদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আমরা বিশ্বাস করি, দখলদার ইসরাইলের এই আগ্রাসন ফিলিস্তিনের ওপর চলমান দখলদারিত্বের নতুন একটি ধাপ। এই আগ্রাসনের মূল লক্ষ্যই হলো, ফিলিস্তিন প্রতিরোধ আন্দোলনের পেছনে থাকা শক্তিগুলোকে দুর্বল করা। যেকোনো মূল্যে মুসলিম উম্মাহর শক্তিগুলোকে নিঃস্ব করে দেয়া। আমরা ধর্মীয়, আধ্যাত্মিক, সভ্যতাগত এবং ভূ-রাজনৈতিক দিক থেকে একই জাতি। ইসরাইল আমাদের জাতি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে পার্থক্য করে না। আমাদের প্রাথমিক অস্ত্র ইসলামী উম্মাহর ঐক্য। অতীতের বিভাজন কাটিয়ে উঠতে এবং ‘ইহুদিবাদী সত্তার মুখোমুখি হওয়ার’ দিকে তাদের মনোযোগ পুনর্নির্দেশ করার জন্য মুসলিম শক্তিগুলোকে এগিয়ে আসতে হবে। ইসরাইলি ও মার্কিন নেতাদের খামেনির হত্যার হুমকির পর খামেনির প্রতি সমর্থন জানিয়ে একটি বিবৃতি প্রকাশ করার পর ড. সালাহ
আব্দুল হকে চিঠিটি এলো। এ প্রসঙ্গে চিঠিতে তিনি বলেন, ‘‘(খামেনিকে) হত্যার হুমকি বোকামি এবং বেপরোয়া। এর ভয়াবহ পরিণতি হবে। এটি সম্পূর্ণ নিন্দনীয়। আজ আমরা তার চারপাশে আরো দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবং ঐক্যবদ্ধ।’