
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাঠ্যবই ছাপার আগেই ৭শ টন কাগজ বাতিল

সিলেটে বিপৎসীমা ছাড়াল দুই নদী, বন্যার শঙ্কা

জুলাই অনেকের জন্য রঙিন হলেও, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য নিকষ কালো অন্ধকারে যাত্রা

দেশব্যাপী লোডশেডিং হতে পারে, থাকবে যতদিন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

বায়ুদূষণে শীর্ষে কিনশাসা, ঢাকার অবস্থান কত?

চুয়াডাঙ্গায় এক বছরে বিয়ে হয়েছে ৮ হাজার, বিচ্ছেদ সাড়ে ৫ হাজার
আবারও বাড়তে পারে সয়াবিন তেলের দাম, ক্ষোভ হতাশায় নিম্নআয়ের মানুষ

আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেড়েছে এই অজুহাতে দেশের বাজারেও আবার সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়াতে চাপে রেখেছে পরিশোধন কারখানাগুলোর মালিকপক্ষ। তারা লিটারে ১০ টাকা দাম বাড়ানোর প্রস্তাবব দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে। সরকারও কতটুকু বাড়ানো যেতে পারে, তা নির্ধারণে হিসাব-নিকাশ করছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবিত মূল্যবৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজারের তুলনায় বেশি। তাই বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের (বিটিটিসি) মাধ্যমে নতুন দাম নির্ধারণে পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘দাম বাড়তে পারে ঠিকই, তবে সেটা কতটা হবে, সে বিষয়ে এখন হিসাব করা হচ্ছে।’
সোমবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বিটিটিসি চেয়ারম্যান
মইনুল খান, বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান ও বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ১,২০০ ডলার পর্যন্ত বেড়েছে। সেই কারণেই তারা দেশীয় বাজারে প্রতি লিটারে ১০ টাকা করে বাড়ানোর দাবি তুলেছেন। তবে বারবার এমন অজুহাতে দাম বাড়ানোতে ক্ষোভে ফুঁসছে নিম্নআয়ের মানুষ। ইতিমধ্যেই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির মধ্যে তেলের দাম আবার বাড়ানোর উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। ঢাকার মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করা রোজিনা বেগম বলেন, ‘প্রায়ই তেলের দাম বাড়ে। মাইনসে খাইবো কী? শুধু ব্যবসায়ীদের সুবিধা দেখলে তো হবে না!’ সিলেটের লামাপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট নানা ছুতোয়
কেবল দাম বাড়াতে চায়। সরকারও নানা সুবিধা পেয়ে তাদের কাছে আতসমর্পন করে। কেউ সাধারণ মানুষের কথা ভাবেনা। বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে ঘন ঘন মূল্যবৃদ্ধি জনজীবনে মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষের ওপর প্রভাব বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
মইনুল খান, বাণিজ্যসচিব মাহবুবুর রহমান ও বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা। ব্যবসায়ীরা দাবি করেছেন, আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ১,২০০ ডলার পর্যন্ত বেড়েছে। সেই কারণেই তারা দেশীয় বাজারে প্রতি লিটারে ১০ টাকা করে বাড়ানোর দাবি তুলেছেন। তবে বারবার এমন অজুহাতে দাম বাড়ানোতে ক্ষোভে ফুঁসছে নিম্নআয়ের মানুষ। ইতিমধ্যেই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধির মধ্যে তেলের দাম আবার বাড়ানোর উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে চরম অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। ঢাকার মিরপুরে একটি পোশাক কারখানায় কাজ করা রোজিনা বেগম বলেন, ‘প্রায়ই তেলের দাম বাড়ে। মাইনসে খাইবো কী? শুধু ব্যবসায়ীদের সুবিধা দেখলে তো হবে না!’ সিলেটের লামাপাড়ার বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট নানা ছুতোয়
কেবল দাম বাড়াতে চায়। সরকারও নানা সুবিধা পেয়ে তাদের কাছে আতসমর্পন করে। কেউ সাধারণ মানুষের কথা ভাবেনা। বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে ঘন ঘন মূল্যবৃদ্ধি জনজীবনে মারাত্মক চাপ সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষের ওপর প্রভাব বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া।