ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে আবারও ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
আফগানিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে বৃহস্পতিবার শক্তিশালী ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। এতে ওই এলাকায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। গত রোববার থেকে একই অঞ্চলে এটিই তৃতীয় ভূমিকম্প। রোববারের প্রথম ভূমিকম্পে দেশটিতে দুই হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান।
জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তি হয়েছিল ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে। কেন্দ্র ছিল পাকিস্তান সীমান্তের কাছে নানগারহার প্রদেশের শিবা জেলায়। নানগারহারের স্বাস্থ্য বিভাগের মুখপাত্র নকিবুল্লাহ রহিমি জানান, বারকাশকট এলাকায় ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে। তবে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে।
এর আগে কুনার ও নানগারহার প্রদেশে আঘাত হানা ভূমিকম্পে অসংখ্য গ্রাম বিধ্বস্ত হয়। কয়েক লাখ মানুষ গৃহহীন হয়ে পড়ে এবং
আহত হন অন্তত তিন হাজার ৬০০ জন। উদ্ধারকর্মীরা বৃহস্পতিবারও ধ্বংসস্তূপ থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছেন। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৫ জনে, আর আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৬৪০ জন। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলো সতর্ক করে জানিয়েছে, খাদ্য, ওষুধ ও আশ্রয়ের মতো জরুরি সহায়তা দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। এতে গৃহহীন মানুষদের জন্য ভয়াবহ সংকট তৈরি হয়েছে। কুনার প্রদেশের বাসিন্দা আলেম জান বলেন, ‘আমাদের যা কিছু ছিল সব ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন শুধু শরীরে যা কাপড় আছে তাই সম্বল। আমার পরিবার গাছতলায় বসবাস করছে, পাশে স্তূপ করে রাখা আছে অবশিষ্ট কিছু জিনিস।’ উল্লেখ্য, গত রোববারের ৬ মাত্রার ভূমিকম্প সাম্প্রতিক বছরের অন্যতম প্রাণঘাতী প্রাকৃতিক দুর্যোগে
পরিণত হয়। এরপর মঙ্গলবার ৫.৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্পে পাহাড় থেকে পাথর গড়িয়ে পড়ে, বন্ধ হয়ে যায় দুর্গম এলাকার সড়কপথ এবং ব্যাহত হয় উদ্ধারকাজ। সেই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার আবারও ভয়াবহ কম্পনে কেঁপে উঠল আফগানিস্তান।
আহত হন অন্তত তিন হাজার ৬০০ জন। উদ্ধারকর্মীরা বৃহস্পতিবারও ধ্বংসস্তূপ থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছেন। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২০৫ জনে, আর আহত হয়েছেন ৩ হাজার ৬৪০ জন। জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক ত্রাণ সংস্থাগুলো সতর্ক করে জানিয়েছে, খাদ্য, ওষুধ ও আশ্রয়ের মতো জরুরি সহায়তা দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। এতে গৃহহীন মানুষদের জন্য ভয়াবহ সংকট তৈরি হয়েছে। কুনার প্রদেশের বাসিন্দা আলেম জান বলেন, ‘আমাদের যা কিছু ছিল সব ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন শুধু শরীরে যা কাপড় আছে তাই সম্বল। আমার পরিবার গাছতলায় বসবাস করছে, পাশে স্তূপ করে রাখা আছে অবশিষ্ট কিছু জিনিস।’ উল্লেখ্য, গত রোববারের ৬ মাত্রার ভূমিকম্প সাম্প্রতিক বছরের অন্যতম প্রাণঘাতী প্রাকৃতিক দুর্যোগে
পরিণত হয়। এরপর মঙ্গলবার ৫.৫ মাত্রার আরেকটি ভূমিকম্পে পাহাড় থেকে পাথর গড়িয়ে পড়ে, বন্ধ হয়ে যায় দুর্গম এলাকার সড়কপথ এবং ব্যাহত হয় উদ্ধারকাজ। সেই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার আবারও ভয়াবহ কম্পনে কেঁপে উঠল আফগানিস্তান।



