ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২০১০-২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশ দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্যের হার অর্ধেকে নামিয়ে এনেছে শেখ হাসিনা
কারাগারকে রাষ্ট্রীয় কসাইখানায় পরিণত করেছেন ইউনূস, কোথায় মানবাধিকার
‘বিডিআর বিদ্রোহ’: মামলা ও বিচার
ঘৃণ্য এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করবে বাংলাদেশ !
“বিডিআরের ঘটনায় যে আর্মি অফিসাররা মারা যায়, ৪৬ জনই ছিলো আওয়ামী লীগের পরিবারের সদস্য” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
একাত্তরে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর নারকীয় গণহত্যা শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্ব মানবতার ইতিহাসেও একটি কালো অধ্যায়
“আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হইতো না, আমরা ভোট দিতে যাইতাম না; আওয়ামী লীগ ছাড়া আমরা কিছু চিনি না ” — জনতা
অবৈধ ইউনুস সরকারের জেলখানা যে আওয়ামী লীগের মৃত্যুকুপ
অবৈধ ইউনুস সরকারের জেলখানা যে আওয়ামী লীগের মৃত্যুকুপ
১৫ মাসে ১১২ জন আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে জেলখানায় হত্যা
সুদি মহাজন ইউনুসের ১৫ মাসে কারাগারে ১১২ জন্য আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। কারা হেফাজতে মৃত্যু মানবাধিকারের চরম লংঘন বলে বিবেচিত হয় সারা বিশ্বে। কারাবন্দিদের নির্যাতন করলে সারা বিশ্বের মানবাধিকার সংগঠনগুলো সোচ্চার হয়, প্রতিবাদ জানায়। আর বাংলাদেশে গত ১৫ মাস ধরে চলমান এই সিস্টেমেটিক হত্যাকান্ড চলার পরেও মানবাধিকার সংস্থা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ছাড়া আর কোন সংগঠনের পক্ষ থেকে কোন প্রতিবাদ, তদন্ত দাবির কোন খবর আমাদের নজরে আসেনি।
এই সকল নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে, এমন সব মামলা
যেখানে অভিযুক্তের সংখ্যা ৪০০ এর বেশি। রাজনৈতিক এসব মামলায় গ্রেফতার করে শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন এমন বন্দিদেরও জামিন দেওয়া হয়নি। গাইবান্ধা ফুলছড়ি উপজেলার কাঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কাঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু বকর ছিদ্দিক মারা যাওয়ার পর তাঁর ভাতিজা সিফাত অভিযোগ করেন, ‘অসুস্থ হলেও এ খবর আমরা জানতে পারি পরদিন। এই দীর্ঘ সময়ও কারা কর্তৃপক্ষ থেকে তাঁর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর বিষয়টি আমাদের জানানো হয়নি"। মামলা দিয়ে জেলে পুরে, জামিন না দিয়ে বিনা বিচারে দিনের পর দিন বন্দি রেখে অসুস্থ বন্দিদের মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করা হত্যাকান্ডের শামিল এবং এই ১১২টি মৃত্যুকে বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। ইউনুস সরকার পরিকল্পিত
ভাবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জেলখানায় হত্যা করছে। দেশে কর্মরত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে আপনারা এই মৃত্যুগুলোর সুষ্ঠু তদন্তের দাবি তুলে নিজেদের মেরুদন্ডের অস্ত্বিত্বের প্রমাণ দেবেন।
যেখানে অভিযুক্তের সংখ্যা ৪০০ এর বেশি। রাজনৈতিক এসব মামলায় গ্রেফতার করে শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন এমন বন্দিদেরও জামিন দেওয়া হয়নি। গাইবান্ধা ফুলছড়ি উপজেলার কাঞ্চিপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কাঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু বকর ছিদ্দিক মারা যাওয়ার পর তাঁর ভাতিজা সিফাত অভিযোগ করেন, ‘অসুস্থ হলেও এ খবর আমরা জানতে পারি পরদিন। এই দীর্ঘ সময়ও কারা কর্তৃপক্ষ থেকে তাঁর অসুস্থতা এবং মৃত্যুর বিষয়টি আমাদের জানানো হয়নি"। মামলা দিয়ে জেলে পুরে, জামিন না দিয়ে বিনা বিচারে দিনের পর দিন বন্দি রেখে অসুস্থ বন্দিদের মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করা হত্যাকান্ডের শামিল এবং এই ১১২টি মৃত্যুকে বিচার বহির্ভুত হত্যাকান্ড হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। ইউনুস সরকার পরিকল্পিত
ভাবে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের জেলখানায় হত্যা করছে। দেশে কর্মরত দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে আপনারা এই মৃত্যুগুলোর সুষ্ঠু তদন্তের দাবি তুলে নিজেদের মেরুদন্ডের অস্ত্বিত্বের প্রমাণ দেবেন।



