 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                বাংলাদেশের রিজার্ভ-মূল্যস্ফীতি নিয়ে আইএমএফের সন্তোষ প্রকাশ
 
                                বৈদেশিক অর্থায়ন ব্যর্থ, তহবিলের টাকায় ইস্টার্ন রিফাইনারি-২ নির্মাণের সিদ্ধান্ত
 
                                আইএমএফ: দুর্বল ব্যাংকগুলোকে অঙ্গীকারনামার ঋণ দিলে আর্থিক খাতে ঝুঁকি বাড়বে
 
                                অর্থনীতিতে বহুমুখী চাপ: ব্যয়ের লাগাম টানতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার
 
                                লোকদেখানো ভারত-বিদ্বেষ: দুবাই থেকে বাংলাদেশের কেনা চালের উৎস সেই ভারত!
 
                                সূচকের বড় পতনে বিপর্যস্ত শেয়ারবাজার, লেনদেন আবার নামল ৩০০ কোটির ঘরে
 
                                জেনে নিন স্বর্ণ-রুপার আজকের বাজারদর
সেপ্টেম্বরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
 
                             
                                               
                    
                         গত আগস্টের তুলনায় সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। আগস্ট মাসের তুলনায় সেপ্টেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে ০.৫৭ শতাংশ।
বুধবার (০২ অক্টোবর) বিবিএসের ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টিং উইংয়ের মূল্য ও মজুরি পরিসংখ্যান শাখা থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবিএস জানায়, গত আগস্ট মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৪৯ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বরে কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৯২ শতাংশে। এছাড়া, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ১০.৪০ শতাংশে, যা আগস্টে ছিল ১১.৩৬ শতাংশ।
অন্যদিকে, খাদ্য বহির্ভূত খাতের মূল্যস্ফীতিও কিছুটা কমেছে। আগস্টে এ খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭৪ শতাংশ, যা সেপ্টেম্বরে কমে দাঁড়িয়েছে ৯.৫০ শতাংশ।
এর আগে, জুলাইয়ে গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি 
হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাসটিতে মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়ে যায়। ওই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ১১.৬৬ শতাংশ। গত জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। অন্যদিকে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে বেড়ে ১৪ শতাংশ ছাড়ায়। যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে, সর্বশেষ সর্বোচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ২০১১ সালের এপ্রিলে ১৪.৩৬ শতাংশ। এরপর আর কখনো খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশে ওঠেনি। জুলাই মাসের পর ক্রমান্বয়ে কমছে মূল্যস্ফীতি।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হয়েছিল। শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলনের মাসটিতে মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়ে যায়। ওই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ১১.৬৬ শতাংশ। গত জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭২ শতাংশ। অন্যদিকে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি জুলাই মাসে বেড়ে ১৪ শতাংশ ছাড়ায়। যা গত ১৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে, সর্বশেষ সর্বোচ্চ খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ২০১১ সালের এপ্রিলে ১৪.৩৬ শতাংশ। এরপর আর কখনো খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১৪ শতাংশে ওঠেনি। জুলাই মাসের পর ক্রমান্বয়ে কমছে মূল্যস্ফীতি।



