ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির সমর্থনে উত্তাল নিউইয়র্ক, প্রবাসীদের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
নিউইয়র্কে বহুতল ভবন ধস
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে
আওয়ামী লীগের দুই নেতার ওপর হামলা : বিএনপির একজন গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চাইছে ফ্রান্স
যুক্তরাষ্ট্রকে উপহার দেওয়া বিশ্বের অন্যতম আইকনিক প্রতীক স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত চাইছে ফ্রান্স। রোববার দেশটির এক আইনপ্রণেতা (এমপি) রাফায়েল গ্লাকসম্যান এ আহবান জানিয়েছেন। ফরাসি আইনপ্রণেতার দাবি, যে কারণে এটি উপহার দেওয়া হয়েছিল, সেই মূল্যবোধ আর যুক্তরাষ্ট্রে নেই। এএফপি, সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয় স্ট্যাচু অব লিবার্টিকে। ফ্রান্স ১৮৮৫ সালে এই মূর্তিটি উপহার হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠায়। তখন থেকে এটিকে মানবাধিকার, স্বাধীনতা এবং গণতন্ত্রের প্রতীক হিসাবে ধরা হতো।
রাফায়েল গ্লাকসম্যানের মতে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের সরকারের কর্মকাণ্ড ফ্রান্সের দেওয়া এই স্ট্যাচুর মূল উদ্দেশ্য এবং মূল্যবোধের বিরুদ্ধে।
জনসম্মুখে দেওয়া ভাষণে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যারা বৈজ্ঞানিক স্বাধীনতা এবং
মানবাধিকার সমর্থন করি, তাদের উচিত এই মূর্তি ফিরিয়ে আনা।’ ট্রাম্পের প্রশাসনের নিন্দা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানি না তারা আর এই মূর্তির মর্যাদা রাখতে পারবে কিনা। তারা যে অত্যাচারীদের পক্ষ নেয়, যারা গবেষকদের বরখাস্ত করেছে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তাদের উচিত স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেওয়া।’ একই ভাষণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নীতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বিরোধিতাও করেছেন। এ ছাড়াও ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্পের অবস্থান এবং দেশটির বিভিন্ন নীতি নিয়ে সমালোচনাও করেছেন তিনি। এর পাশাপাশি, ফরাসি সরকারের কাছে মার্কিন গবেষকদের ফ্রান্সে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার আবেদনও করেছেন। ফ্রান্সের এই আইনপ্রণেতার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার ইস্যুতে আরও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। স্ট্যাচু
অব লিবার্টি, যেটি একসময় বিশ্বের স্বাধীনতার প্রতীক ছিল, তা এখন একটি সাংস্কৃতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পের সমর্থনের জন্য ফ্রান্সের ডানপন্থি নেতাদেরও সমালোচনা করেছেন গ্লাকসম্যান। প্রসঙ্গত, স্ট্যাচু অব লিবার্টি ডিজাইন করেছিলেন ফরাসি শিল্পী ফ্রেডেরিক বার্থোলডি। ১৮৮৬ সালের অক্টোবরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট গ্লোভার ক্লিভল্যান্ড ওই মূর্তির উদ্বোধন করেন। আমেরিকার সরকার ১৯২৪ সালে এই মূর্তিকে ‘জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ’ হিসেবে ঘোষণা করে। লিবার্টি দ্বীপে অবস্থিত এই স্ট্যাচু।
মানবাধিকার সমর্থন করি, তাদের উচিত এই মূর্তি ফিরিয়ে আনা।’ ট্রাম্পের প্রশাসনের নিন্দা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানি না তারা আর এই মূর্তির মর্যাদা রাখতে পারবে কিনা। তারা যে অত্যাচারীদের পক্ষ নেয়, যারা গবেষকদের বরখাস্ত করেছে এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, তাদের উচিত স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেওয়া।’ একই ভাষণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নীতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বিরোধিতাও করেছেন। এ ছাড়াও ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্পের অবস্থান এবং দেশটির বিভিন্ন নীতি নিয়ে সমালোচনাও করেছেন তিনি। এর পাশাপাশি, ফরাসি সরকারের কাছে মার্কিন গবেষকদের ফ্রান্সে কাজ করার সুযোগ দেওয়ার আবেদনও করেছেন। ফ্রান্সের এই আইনপ্রণেতার দাবি যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক পরিস্থিতি এবং মানবাধিকার ইস্যুতে আরও আলোচনার জন্ম দিয়েছে। স্ট্যাচু
অব লিবার্টি, যেটি একসময় বিশ্বের স্বাধীনতার প্রতীক ছিল, তা এখন একটি সাংস্কৃতিক বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রাম্পের সমর্থনের জন্য ফ্রান্সের ডানপন্থি নেতাদেরও সমালোচনা করেছেন গ্লাকসম্যান। প্রসঙ্গত, স্ট্যাচু অব লিবার্টি ডিজাইন করেছিলেন ফরাসি শিল্পী ফ্রেডেরিক বার্থোলডি। ১৮৮৬ সালের অক্টোবরে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট গ্লোভার ক্লিভল্যান্ড ওই মূর্তির উদ্বোধন করেন। আমেরিকার সরকার ১৯২৪ সালে এই মূর্তিকে ‘জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ’ হিসেবে ঘোষণা করে। লিবার্টি দ্বীপে অবস্থিত এই স্ট্যাচু।



