ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজমিস্ত্রির বাড়ি থেকে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
দৌলতপুরে কৃষককে গুলি করে হত্যা
ডা. রাশেদুল হক একজন চিকিৎসক
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
মন্দিরও রক্ষা পেল না! ইউনুস সরকারের সময়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ — এটাই কি গণতন্ত্র?
দুই লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থক এক যুবককে মবসন্ত্রাস করে পুলিশে হস্তান্তর
নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা
যাত্রাবাড়ী থানায় মৃত্যুর ৭০ দিন পর আনসার সদস্যের পরিচয় শনাক্ত
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে হামলায় নিহত আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্য মো. নুরুন্নবী (৪৭) মরদেহ শনাক্ত হয়েছে। গত ৬ আগস্ট থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে তার মরদেহ পড়েছিল।
ডিএনএ টেস্টে পরিচয় শনাক্তের পর সোমবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে নুরুন্নবীর স্ত্রী ফাতেমাতুজ জোহরা ও ছেলে তাজনুর সিফাতের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
নিহত নুরুন্নবীর ছেলে তাজনুর সিফাত বলেন, সখীপুর আনসার একাডেমি থেকে আমার বাবাকে যাত্রাবাড়ী থানায় পোস্টিং দেওয়া হয়। গত ৫ আগস্ট আমার বাবা আমাকে ফোন করে বলেন, ‘আমাদের থানার দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, আমাকে মাফ করে দিও বাবা’। এরপর থেকে বাবার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
তিনি বলেন, এরপর আর বাবাকে খুঁজে পাচ্ছিলাম
না। একসময় জানতে পারি যাত্রাবাড়ী থেকে দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে অজ্ঞাত অনেক লাশ এসেছে। আমরা লাশ চিনতে না পেরে ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা দেই। আজ আমাদের জানানো হয় মরদেহের সঙ্গে ডিএনএ মিলে গেছে। তাজনুর সিফাত বলেন, আমার বাবার কী দোষ করেছিল যে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো? আমার বাবা তো সামান্য একজন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য ছিলেন। নিহত নুরুন্নবীর স্ত্রী ফাতেমাতুজ জোহরা বলেন, ৫ আগস্ট থেকে আমার স্বামীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। তিনি বেঁচে আছেন কি না জানতে পারছিলাম না। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ডিএনএ নমুনা দেওয়া হয়। আজ থানা থেকে আমাদের খবর দেওয়া হলে স্বামীর মরদেহ শনাক্ত করি। যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)
মোরশেদ আলম বলেন, ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে অনেকেই মারা যান। সেখান থেকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। অনেকেরই পরিবার মরদেহ শনাক্ত করতে পারেনি। এরপর আমরা ডিএনএ স্যাম্পল সংগ্রহ করে ফরেনসিক ল্যাবে পাঠাই। নুরুন্নবীর সঙ্গে তার পরিবারের ডিএনএ মিলে গেছে। সোমবার তার পরিবারকে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। নুরুন্নবীর বাড়ি নোয়াখালীর সুধারাম উপজেলার অস্বদিয়া গ্রামে। তার বাবার না আব্দুর রব। তার তিন ছেলে-মেয়ে রয়েছে। গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
না। একসময় জানতে পারি যাত্রাবাড়ী থেকে দগ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে অজ্ঞাত অনেক লাশ এসেছে। আমরা লাশ চিনতে না পেরে ডিএনএ পরীক্ষার নমুনা দেই। আজ আমাদের জানানো হয় মরদেহের সঙ্গে ডিএনএ মিলে গেছে। তাজনুর সিফাত বলেন, আমার বাবার কী দোষ করেছিল যে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো? আমার বাবা তো সামান্য একজন ব্যাটালিয়ন আনসার সদস্য ছিলেন। নিহত নুরুন্নবীর স্ত্রী ফাতেমাতুজ জোহরা বলেন, ৫ আগস্ট থেকে আমার স্বামীর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ হয়নি। আমরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেছি। তিনি বেঁচে আছেন কি না জানতে পারছিলাম না। গত ১৭ সেপ্টেম্বর ডিএনএ নমুনা দেওয়া হয়। আজ থানা থেকে আমাদের খবর দেওয়া হলে স্বামীর মরদেহ শনাক্ত করি। যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই)
মোরশেদ আলম বলেন, ৫ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে অনেকেই মারা যান। সেখান থেকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়। অনেকেরই পরিবার মরদেহ শনাক্ত করতে পারেনি। এরপর আমরা ডিএনএ স্যাম্পল সংগ্রহ করে ফরেনসিক ল্যাবে পাঠাই। নুরুন্নবীর সঙ্গে তার পরিবারের ডিএনএ মিলে গেছে। সোমবার তার পরিবারকে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। নুরুন্নবীর বাড়ি নোয়াখালীর সুধারাম উপজেলার অস্বদিয়া গ্রামে। তার বাবার না আব্দুর রব। তার তিন ছেলে-মেয়ে রয়েছে। গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।



