ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মার্কিন সেনাদের স্থলাভিষিক্ত হতে কাতারে সেনা পাঠাতে চায় বাংলাদেশ, দোহায় পিএসও
ফয়েজ তৈয়বের ইশারায় সংবাদ সম্মেলন বানচালের চেষ্টা? মধ্যরাতে সাংবাদিক সোহেলকে তুলে নিল ডিবি
৯ জনকে সুবিধা দিতে ২৫ হাজার ব্যবসায়ীকে পথে বসানোর ‘চক্রান্ত’, নেপথ্যে উপদেষ্টার ইশারা: সাংবাদিক সোহেল
কাশিমপুর কারাগার নাকি ‘মৃত্যুকূপ’ কাউন্সিলর মুরাদের মৃত্যু এবং প্রশ্নবিদ্ধ ‘কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট’-এর নেপথ্যে ভয়াবহ আলামত
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ ঢাকা: আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনীতির বিচারে কতটা বাস্তবসম্মত?
প্রগতিশীলতার মুখোশ খুলে উগ্রবাদের পক্ষে: ঢাবি শিক্ষক মোনামীর ভয়ংকর ভোলবদল ও হিযবুত-জামায়াত কানেকশন
দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দরগুলো নিয়ে বিদেশিদের সঙ্গে ‘গোপন চুক্তি’র অভিযোগ আশরাফুল আলম খোকনের
দেবিদ্বার থানায় ল্যাপটপ ও প্রিন্টার উপহার দিল জামায়াত
কুমিল্লার দেবিদ্বার থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে ল্যাপটপ ও প্রিন্টার উপহার দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। শনিবার সন্ধ্যায় থানার ওসির হাতে এ উপহার তুলে দেন জামায়াত নেতৃবৃন্দ।
জানা যায়, গত ৫ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে শেখ হাসিনার সরকার পতনের দিন কিছু দুষ্কৃতকারী দেবিদ্বার থানায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর চালায় এবং অগ্নিসংযোগ করে। ফলে স্থবির হয়ে পড়ে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম। এ অবস্থায় প্রাথমিকভাবে থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে দেবিদ্বার থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলামের হাতে একটি ল্যাপটপ ও প্রিন্টার তুলে দেন কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মো. সাইফুল ইসলাম শহিদসহ দেবিদ্বার উপজেলা জামায়াতের নেতারা।
সাইফুল ইসলাম শহীদ বলেন, দেবিদ্বার থানার কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে দেবিদ্বার
উপজেলা জামায়াতের পক্ষ থেকে ওসি রফিকুল ইসলামের হাতে একটি ল্যাপটপ ও প্রিন্টার তুলে দেওয়া হয়। ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, গত ৫ আগস্ট হামলার পর থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। থানার কার্যক্রম চালাতে সবার আগে প্রয়োজন ছিল কম্পিউটার ও প্রিন্টার। উপজেলা জামায়াতের নেতারা একটি ল্যাপটপ ও উন্নতমানের একটি প্রিন্টার থানায় নিয়ে আসেন। এ মুহূর্তে সরঞ্জামগুলো অতীব প্রয়োজনীয় ছিল। এগুলো পাওয়ায় প্রাথমিক কাজগুলো সম্পাদন সহজ হবে।
উপজেলা জামায়াতের পক্ষ থেকে ওসি রফিকুল ইসলামের হাতে একটি ল্যাপটপ ও প্রিন্টার তুলে দেওয়া হয়। ওসি রফিকুল ইসলাম বলেন, গত ৫ আগস্ট হামলার পর থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। থানার কার্যক্রম চালাতে সবার আগে প্রয়োজন ছিল কম্পিউটার ও প্রিন্টার। উপজেলা জামায়াতের নেতারা একটি ল্যাপটপ ও উন্নতমানের একটি প্রিন্টার থানায় নিয়ে আসেন। এ মুহূর্তে সরঞ্জামগুলো অতীব প্রয়োজনীয় ছিল। এগুলো পাওয়ায় প্রাথমিক কাজগুলো সম্পাদন সহজ হবে।



