ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম
ব্যবসায়ীদের ভোজ্যতেলের দাম কমাতে বলল সরকার, রোববার আবার বৈঠক
পেঁয়াজের দর ফের বেড়েছে, সবজির দাম কমছে না
ঘোষণা ছাড়াই সয়াবিনের দাম লিটারে বাড়ল ৯ টাকা, খোলা তেল ৫ টাকা
আগামী সপ্তাহ থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত আমানত ফেরত
দেশের বাজারে সোনার দাম কমলো
বৃহস্পতিবার আসছে নতুন ৫০০ টাকার নতুন নোট
ডিমের দাম হালিতে বাড়ল ২ টাকা
ভারত থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার ৪০ পিস ডিম আমদানি করা হয়েছে। রোববার ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে ডিমের ট্রাক বেনাপোল বন্দরে ঢুকেছে। রাতেই বন্দর থেকে এই ডিম খালাস করা হয়েছে। তবে আমদানির খবরেও রাজধানীর খুচরা বাজারে কমেনি দাম। উল্টো সোমবার হালিপ্রতি (৪ পিস) ২ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকা। আর একটি ডিম কিনতে ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৪ টাকা।
রাজধানীর খুচরা বাজারের বিক্রেতারা জানান, এক হালি ডিম ৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা দুই দিন আগেও ৫৩ টাকা ছিল। এদিকে ৫৫ টাকা হালিতে ডিম বিক্রি করলে প্রতি পিস ডিমের দাম ১৩ টাকা ৭৫ পয়সা করে পড়ে। কিন্তু রাজধানীর পাড়া-মহল্লার মুদি দোকানে এক
পিস ডিম কিনতে ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৪ টাকা। দেশের বাজারে ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে রোববার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার ৪০ পিস ডিম আমদানি করা হয়েছে। আমদানি করা এই ডিমের বাংলাদেশি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রাতুল ইন্টারন্যাশনাল এবং ভারতের এক্সপোর্টার্স শ্রী লাক্সমি নারায়ণ ভান্ডার। দেশে আসা ১১০৪ কার্টনের প্রতি কার্টনে ২১০ পিস করে ডিম রয়েছে। শুল্কায়ন বাদেই এসব ডিমের দাম ধরা হয়েছে ১১ হাজার ১৭২.০৬ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৩ লাখ ৪৮ হাজার ২৪৩.৯২ টাকা। এ বিষয়ে বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ গণমাধ্যমে জানান, ডিমের বাজারের অস্থিরতা নিরসনের জন্য আরও ডিম আমদানি দরকার। মাঝে আমদানি বন্ধ ছিল।
আবার শুরু হয়েছে। ডিম আমদানি করা হলে বাংলাদেশের মানুষ স্বল্পমূল্যে ডিম কিনতে পারবে। প্রসঙ্গত, দেশে ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি মিলেছিল। প্রথম চালানে ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর আমদানি হয়েছিল ৬১ হাজার ৮৫০টি ডিম। এবার দ্বিতীয় চালানে ডিম আমদানি করা হলো ২ লাখ ৩১ হাজার ৪০টি।
পিস ডিম কিনতে ক্রেতার খরচ হচ্ছে ১৪ টাকা। দেশের বাজারে ডিমের দাম নিয়ন্ত্রণে রোববার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে ২ লাখ ৩১ হাজার ৪০ পিস ডিম আমদানি করা হয়েছে। আমদানি করা এই ডিমের বাংলাদেশি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রাতুল ইন্টারন্যাশনাল এবং ভারতের এক্সপোর্টার্স শ্রী লাক্সমি নারায়ণ ভান্ডার। দেশে আসা ১১০৪ কার্টনের প্রতি কার্টনে ২১০ পিস করে ডিম রয়েছে। শুল্কায়ন বাদেই এসব ডিমের দাম ধরা হয়েছে ১১ হাজার ১৭২.০৬ ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় ১৩ লাখ ৪৮ হাজার ২৪৩.৯২ টাকা। এ বিষয়ে বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট রাতুল ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী আব্দুল লতিফ গণমাধ্যমে জানান, ডিমের বাজারের অস্থিরতা নিরসনের জন্য আরও ডিম আমদানি দরকার। মাঝে আমদানি বন্ধ ছিল।
আবার শুরু হয়েছে। ডিম আমদানি করা হলে বাংলাদেশের মানুষ স্বল্পমূল্যে ডিম কিনতে পারবে। প্রসঙ্গত, দেশে ডিমের বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে ৫০ লাখ ডিম আমদানির অনুমতি মিলেছিল। প্রথম চালানে ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর আমদানি হয়েছিল ৬১ হাজার ৮৫০টি ডিম। এবার দ্বিতীয় চালানে ডিম আমদানি করা হলো ২ লাখ ৩১ হাজার ৪০টি।



