ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: ভলকার তুর্ক
ভালুকায় যুবককে পিটিয়ে ও পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
রহস্যজনক মৃত্যু ঘিরে তদন্ত অব্যাহত হাজারীবাগে এনসিপি নেত্রী জান্নাত আরা রুমির মরদেহ উদ্ধার
‘দেখামাত্র গ্রেপ্তার’ নির্দেশ: ইউনুস সরকারের নগ্ন ফ্যাসিবাদ
মায়ের বয়সী নারীকে ধানমন্ডি ৩২ এর রাস্তায় হে/নঃস্তা করা এনসিপি নেত্রী রুমির ঝু/ল/ন্ত ম/র/দেঃহ উদ্ধার:
ফেনী সদর: শর্শদি বাজার শাখায় গ্রামীণ ব্যাংকে অগ্নিসংযোগ, তিন মোটরসাইকেল পুড়ে ছাই
চন্দ্রনাথ ধামে প্রকাশ্যে গরু জবাই: সাম্প্রদায়িক উত্তেজনার নতুন মাত্রা?
কোটা আন্দোলন: গুলিবিদ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
কোটা সংস্কার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে চিকিৎসাধীন আরো একজন প্রাণ হারিয়েছেন। বিএনপির সমর্থক নিহত মো. বাবলু মৃধা (৪৭) পেশায় রাজমিস্ত্রী ছিলেন। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক এসআই মো. কামরুজ্জামান।
মৃতের ছেলে আবু তালিব বলেন, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমি গিয়েছিলাম। আমার বাবা ওই দিন রাত সাড়ে আটটার দিকে আমাকে খুঁজতে গিয়ে যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া লাকি কমিউনিটি সেন্টারের সামনে পুলিশের গুলিতে বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। পরে রাতে তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আবু তালিব বলেন, ১৮ আগস্ট ঢামেক থেকে তাকে পিলখানার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।



