ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ডা. রাশেদুল হক একজন চিকিৎসক
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
মন্দিরও রক্ষা পেল না! ইউনুস সরকারের সময়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ — এটাই কি গণতন্ত্র?
দুই লক্ষ টাকা চাঁদা চেয়ে না পাওয়ায় আওয়ামী লীগ সমর্থক এক যুবককে মবসন্ত্রাস করে পুলিশে হস্তান্তর
নরসিংদীতে ব্যবসায়ীকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা
গ্রামেগঞ্জে ছাত্রদলের নিপীড়নে নারীরা অতিষ্ট
স্থায়ী অবকাঠামো নির্মাণের মুখে ফের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ, সীমান্ত নিরাপত্তায় ব্যর্থ সরকার: স্থানীয়দের মাঝে উদ্বেগ
কোটা আন্দোলন: গুলিবিদ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
কোটা সংস্কার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে চিকিৎসাধীন আরো একজন প্রাণ হারিয়েছেন। বিএনপির সমর্থক নিহত মো. বাবলু মৃধা (৪৭) পেশায় রাজমিস্ত্রী ছিলেন। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক এসআই মো. কামরুজ্জামান।
মৃতের ছেলে আবু তালিব বলেন, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমি গিয়েছিলাম। আমার বাবা ওই দিন রাত সাড়ে আটটার দিকে আমাকে খুঁজতে গিয়ে যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া লাকি কমিউনিটি সেন্টারের সামনে পুলিশের গুলিতে বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। পরে রাতে তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আবু তালিব বলেন, ১৮ আগস্ট ঢামেক থেকে তাকে পিলখানার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।



