
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তিস্তাপারে বিশাল মশাল প্রজ্বালন

সিইপিজেডে অগ্নিকাণ্ড: আগুন ছড়িয়ে পড়েছে পাশের ৪ তলা ভবনেও, কাজ করছে ১৯টি ইউনিট

কী ঘটছে প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের কারখানায়? স্থায়ীভাবে বন্ধের হুঁশিয়ারি মালিকপক্ষের

সিলেটের ছাত্রলীগ কর্মী আরাফাত কারাগার থেকে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য

চুলার জন্য মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে এলো পলিথিনে মোড়ানো মেশিনগানের গুলি

সিইপিজেডে কারখানায় আগুন নেভাতে লড়ছে ফায়ার সার্ভিসের ১৫ ইউনিট, হতাহতের তথ্যে কর্তৃপক্ষের মুখে কুলুপ

রাসায়নিকের বিষাক্ত ধোঁয়ায় অজ্ঞান, পুড়ে অঙ্গার শ্রমিকরা: ফায়ার সার্ভিস
‘আমরা যা পাই সবাই মিলেমিশে খাই’, পল্লীবিদ্যুতের কর্মকর্তাকে মিস্ত্রি

ঘুস নেওয়ার অভিযোগ ওঠেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলের পল্লীবিদ্যুৎ পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে। তার ঘুস নেওয়ার একটি ভিডিও ইতোমধ্যে ভাইরালও হয়েছে। সেই ভিডিও ভাইরালের পর সেই পরিদর্শকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঘুস ছাড়া কিছুই বুঝেন না দেলোয়ার হোসেন। টাকা না দিলে ফাইলে সই করেন না তিনি। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন পল্লীবিদ্যুতের এ কর্মকর্তা। তার দাবি, ফাঁসানো হচ্ছে তাকে।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, নিজ কক্ষে বসে রয়েছেন দেলোয়ার হোসেন। সে সময় কক্ষটিতে আসেন স্থানীয় মিস্ত্রি মিজানুর রহমান। তাকে একটি ফাইল দেখিয়ে দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘এ বাণিজ্যিক ফাইলটির কি হলো?’ উত্তরে মিজানুর রহমান বলেন, ‘স্যার ১৫শ টাকা নেন। ’পরে মিজানুর পকেট
থেকে বের করে ১৫শ টাকা পল্লীবিদ্যুতের এ কর্মকর্তা দেন। টাকা নিয়ে পকেটে ভরেন তিনি। এ সময় মিজানুর বলেন, ‘আমরা যা পাই মিলেমিশে খাই।’ জবাবে দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘অত কথা বলতে হবে না।’ ভিডিও সম্পর্কে মিজানুর রহমান বলেন, ‘পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন বিভিন্ন সময়ে নানা অজুহাত দেখিয়ে ঘুসের জন্য গ্রাহকের ওয়ারিং রিপোর্ট বাতিল করে দেন। কিছুদিন আগে এক গ্রাহক টাকা দেওয়ার সময় ভিডিওটি করেন। দেলোয়ার হোসেন ঘুস ছাড়া কিছুই বুঝেন না।’ অভিযোগের বিষয়ে দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাকে ফাঁসানোর জন্য এমন ভিডিও করা হয়েছে।’ এদিকে ঘুস গ্রহণের ভিডিও ভাইরালের জেরে বৃহস্পতিবার নাচোল পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম আব্দুর রহিম একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
থেকে বের করে ১৫শ টাকা পল্লীবিদ্যুতের এ কর্মকর্তা দেন। টাকা নিয়ে পকেটে ভরেন তিনি। এ সময় মিজানুর বলেন, ‘আমরা যা পাই মিলেমিশে খাই।’ জবাবে দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘অত কথা বলতে হবে না।’ ভিডিও সম্পর্কে মিজানুর রহমান বলেন, ‘পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন বিভিন্ন সময়ে নানা অজুহাত দেখিয়ে ঘুসের জন্য গ্রাহকের ওয়ারিং রিপোর্ট বাতিল করে দেন। কিছুদিন আগে এক গ্রাহক টাকা দেওয়ার সময় ভিডিওটি করেন। দেলোয়ার হোসেন ঘুস ছাড়া কিছুই বুঝেন না।’ অভিযোগের বিষয়ে দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাকে ফাঁসানোর জন্য এমন ভিডিও করা হয়েছে।’ এদিকে ঘুস গ্রহণের ভিডিও ভাইরালের জেরে বৃহস্পতিবার নাচোল পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম আব্দুর রহিম একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।