ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নেট দুনিয়ায় ভাসছে শিল্পা শেঠিকে জড়িয়ে তারেকের নাম
ডিএমপির দাবি খারিজ: মেঘালয়ে শরীফ ওসমান হত্যায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
‘হাসিনা সঠিক, এরা সবাই রাজাকার’—ফেসবুকে বিস্ফোরক মন্তব্য নীলা ইসরাফিলের
ধানমন্ডি ৩২-এর বাড়ি ভাঙচুরকারী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ২ নেতাকে গণপিটুনি
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবি শেখ হাসিনার: ড. ইউনূসকে ভোটের মাঠে চ্যালেঞ্জ
ব্রিগেডিয়ার ‘বন্ধু’র দাপট আর আঞ্চলিকতার দায়ে অডিশনে বাদ: সেই ‘বিতর্কিত’ মিতুই আজ জাতির নসিহতকারী!
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনে অংশগ্রহণের দাবি শেখ হাসিনার: ড. ইউনূসকে ভোটের মাঠে চ্যালেঞ্জ
আইএসআইয়ের ভয়ংকর ব্লু-প্রিন্ট: আট হাজার সশস্ত্র জঙ্গির ‘এনএআর’ গঠন ও বাংলাদেশ পাকিস্তানীকরণের গভীর ষড়যন্ত্র!
বাংলাদেশের গণতন্ত্র, নিরাপত্তা এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনার কফিনে শেষ পেরেক ঠুকতে তৎপর হয়ে উঠেছে পাকিস্তানের কুখ্যাত গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার গোপন রিপোর্টের বরাত দিয়ে 'অস্ট্রেলিয়া ইন্ডিয়া নিউজ' যে চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছে, তা বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য এক ভয়াবহ অশনিসংকেত। নির্বাচনের নামে প্রহসন তৈরি করে দেশকে একটি উগ্রবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার এক ঘৃণ্য নীললকশা এখন বাস্তবায়নের পথে।
রিপোর্টে উঠে আসা তথ্যে দেখা যায়, 'ন্যাশনাল আর্মড রিজার্ভ' (এনএআর) নামের একটি নতুন বাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা কার্যত একটি রাষ্ট্রীয় পোষ্য সন্ত্রাসী বাহিনী। ৮,০০০ এরও বেশি উগ্র মৌলবাদী তরুণকে নিয়ে গঠিত এই বাহিনীর মূল কাজ হবে দেশের প্রচলিত পুলিশ ব্যবস্থাকে অকেজো করে
দেওয়া। মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় বোমা তৈরির কারখানা এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গড়ে তোলা এই বাহিনী দেশে শরিয়াহ আইন চাপিয়ে দিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতা কায়েম করতে চায়। এই ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমিরের পুত্র, বরখাস্তকৃত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আজমী। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং আইএসআই তাকেই বেছে নিয়েছে তাদের এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের মূল হাতিয়ার হিসেবে। বনানীতে পাকিস্তানি কূটনীতিকদের সাথে তার ঘনঘন গোপন বৈঠক প্রমাণ করে যে, তিনি ঢাকার স্বার্থ নয়, বরং ইসলামাবাদের আজ্ঞাবহ হয়ে কাজ করছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাকে উপদেষ্টা হিসেবে বসিয়ে পরবর্তীতে এই সশস্ত্র এনএআর বাহিনীর প্রধান করার ষড়যন্ত্র চলছে। ফেব্রুয়ারি ২০২৬ সালের নির্বাচনের কথা বলা হলেও, এটি মূলত আন্তর্জাতিক
বিশ্বকে ধোঁকা দেওয়ার একটি কৌশল মাত্র। আইএসআইয়ের আসল লক্ষ্য হলো— বাংলাদেশেও পাকিস্তানের মতো একটি অকার্যকর শাসনব্যবস্থা চালু করা। যেখানে নামেমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার থাকবে, কিন্তু আসল ক্ষমতা থাকবে উগ্রবাদী সেনাবাহিনী ও আইএসআইয়ের হাতে। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানসহ যারা গণতন্ত্রের পক্ষে, তাদেরকে সরিয়ে পাকিস্তানপন্থী কর্মকর্তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে সেনাবাহিনী পুনর্গঠনের অপচেষ্টা সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ। মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ঢাকায় পাকিস্তানি কূটনীতিকদের আনাগোনা এবং আইএসআই কর্মকর্তাদের সাথে গোপন বৈঠক দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি আঘাত। নির্বাচন বানচাল বা ম্যানিপুলেট করার পাশাপাশি বাংলাদেশকে একটি পূর্ণাঙ্গ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করাই তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। এনএআর ও তাদের দোসররা সফল হলে বাংলাদেশ তার নিজস্ব সত্তা হারিয়ে পাকিস্তানের
একটি অনুগত উপনিবেশে পরিণত হবে। নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, আইএসআইয়ের ছড়ানো এই বিষবাষ্প এবং ভুয়া ন্যারেটিভ এখনই রুখে না দিলে বাংলাদেশ এক দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধ ও অরাজকতার দিকে ধাবিত হবে।
দেওয়া। মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় বোমা তৈরির কারখানা এবং সশস্ত্র প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গড়ে তোলা এই বাহিনী দেশে শরিয়াহ আইন চাপিয়ে দিয়ে মধ্যযুগীয় বর্বরতা কায়েম করতে চায়। এই ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন যুদ্ধাপরাধী ও জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমিরের পুত্র, বরখাস্তকৃত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আব্দুল্লাহিল আমান আজমী। পাকিস্তান সেনাবাহিনী এবং আইএসআই তাকেই বেছে নিয়েছে তাদের এই এজেন্ডা বাস্তবায়নের মূল হাতিয়ার হিসেবে। বনানীতে পাকিস্তানি কূটনীতিকদের সাথে তার ঘনঘন গোপন বৈঠক প্রমাণ করে যে, তিনি ঢাকার স্বার্থ নয়, বরং ইসলামাবাদের আজ্ঞাবহ হয়ে কাজ করছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাকে উপদেষ্টা হিসেবে বসিয়ে পরবর্তীতে এই সশস্ত্র এনএআর বাহিনীর প্রধান করার ষড়যন্ত্র চলছে। ফেব্রুয়ারি ২০২৬ সালের নির্বাচনের কথা বলা হলেও, এটি মূলত আন্তর্জাতিক
বিশ্বকে ধোঁকা দেওয়ার একটি কৌশল মাত্র। আইএসআইয়ের আসল লক্ষ্য হলো— বাংলাদেশেও পাকিস্তানের মতো একটি অকার্যকর শাসনব্যবস্থা চালু করা। যেখানে নামেমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার থাকবে, কিন্তু আসল ক্ষমতা থাকবে উগ্রবাদী সেনাবাহিনী ও আইএসআইয়ের হাতে। বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানসহ যারা গণতন্ত্রের পক্ষে, তাদেরকে সরিয়ে পাকিস্তানপন্থী কর্মকর্তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে সেনাবাহিনী পুনর্গঠনের অপচেষ্টা সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ। মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ঢাকায় পাকিস্তানি কূটনীতিকদের আনাগোনা এবং আইএসআই কর্মকর্তাদের সাথে গোপন বৈঠক দেশের সার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি আঘাত। নির্বাচন বানচাল বা ম্যানিপুলেট করার পাশাপাশি বাংলাদেশকে একটি পূর্ণাঙ্গ জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করাই তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্য। এনএআর ও তাদের দোসররা সফল হলে বাংলাদেশ তার নিজস্ব সত্তা হারিয়ে পাকিস্তানের
একটি অনুগত উপনিবেশে পরিণত হবে। নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের মতে, আইএসআইয়ের ছড়ানো এই বিষবাষ্প এবং ভুয়া ন্যারেটিভ এখনই রুখে না দিলে বাংলাদেশ এক দীর্ঘস্থায়ী গৃহযুদ্ধ ও অরাজকতার দিকে ধাবিত হবে।



