ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সর্বোচ্চ বেতন-ভাতা ইলনের, প্রায় ১ লাখ কোটি মার্কিন ডলার
ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা দখলে সক্রিয় সিন্ডিকেট
১৮ কোটি ইমেইল হ্যাক
ইলন মাস্কের জন্য ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেতন প্যাকেজ অনুমোদন
আজ রাতেই দেখা যাবে বছরের সবচেয়ে বড় ও উজ্জ্বল সুপারমুন
আপনার পুরো সপ্তাহের পরিকল্পনা করে দেবে গুগলের ‘এআই মোড’
চালু হচ্ছে বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত গাড়ি নির্মাণ কারখানা
ঘুমানোর সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখলে শরীরে কী হয়, জানলে অবাক হবেন
আজকের দিনে ইন্টারনেট ছাড়া জীবন কল্পনা করা কঠিন। এমনকি ঘুমের সময়ও অনেকের ওয়াই-ফাই চালু থাকে। তবে সম্প্রতি প্রশ্ন উঠেছে—রাতের ঘুমের সময় রাউটার বন্ধ রাখলে কি তা শরীরের জন্য সত্যিই উপকারী? চিকিৎসকেরা বলছেন, সরাসরি শারীরিক পরিবর্তন না এলেও, এটি মানসিক শান্তির মাধ্যমে ঘুমের মান উন্নত করতে পারে।
ভারতের ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর প্রতিবেদনে চিকিৎসকরা এই বিষয়ে মত দিয়েছেন। হায়দরাবাদের গ্লেনিগলস হাসপাতালের ডা. হিরণ রেড্ডি বলেন, ওয়াই-ফাই রাউটার থেকে বের হওয়া রেডিয়েশন অত্যন্ত কম। তিনি বলেন, শুধু সাত দিন রাতের সময় রাউটার বন্ধ রাখলেও তেমন কোনো বড় শারীরিক পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। যাদের শরীর রেডিয়েশনে সংবেদনশীল বলে মনে হয়, তারা হয়তো মাথাব্যথা বা ঘুমের সমস্যা
থেকে কিছুটা আরাম পেতে পারেন। তবে এই সংবেদনশীলতা বৈজ্ঞানিকভাবে পুরোপুরি প্রমাণিত নয়। অ্যাপোলো হাসপাতালের নিউরোলজিস্ট ডা. সুধীর কুমার বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যে ওয়াই-ফাই রাউটার মেলাটোনিন হরমোনে প্রভাব ফেলে, যা ঘুমের জন্য দায়ী। বরং সমস্যার মূল কারণ হলো ফোন বা ল্যাপটপের নীল আলো, যা ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন কমিয়ে দেয়। ডা. রেড্ডি আরও উল্লেখ করেন, যারা রাতের সময় রাউটার বন্ধ রাখেন, তারা সাধারণত স্ক্রিন টাইমও কমান। এই স্ক্রিন এড়িয়ে চলার কারণে মন শান্ত থাকে এবং ঘুম ভালো হয়। ভালো ঘুমের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে কাজ করে। চিকিৎসকদের মতে, রাতের সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ
রাখার কারণে শরীরে কোনো বড় পরিবর্তন হয় না। তবে এর মাধ্যমে পরোক্ষভাবে স্ক্রিন থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়, যা স্বাস্থ্যকর ঘুম এবং মানসিক শান্তির জন্য একটি উপকারী অভ্যাস হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।
থেকে কিছুটা আরাম পেতে পারেন। তবে এই সংবেদনশীলতা বৈজ্ঞানিকভাবে পুরোপুরি প্রমাণিত নয়। অ্যাপোলো হাসপাতালের নিউরোলজিস্ট ডা. সুধীর কুমার বলেন, এখন পর্যন্ত কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই যে ওয়াই-ফাই রাউটার মেলাটোনিন হরমোনে প্রভাব ফেলে, যা ঘুমের জন্য দায়ী। বরং সমস্যার মূল কারণ হলো ফোন বা ল্যাপটপের নীল আলো, যা ঘুমের জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন কমিয়ে দেয়। ডা. রেড্ডি আরও উল্লেখ করেন, যারা রাতের সময় রাউটার বন্ধ রাখেন, তারা সাধারণত স্ক্রিন টাইমও কমান। এই স্ক্রিন এড়িয়ে চলার কারণে মন শান্ত থাকে এবং ঘুম ভালো হয়। ভালো ঘুমের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং মস্তিষ্ক কার্যকরভাবে কাজ করে। চিকিৎসকদের মতে, রাতের সময় ওয়াই-ফাই বন্ধ
রাখার কারণে শরীরে কোনো বড় পরিবর্তন হয় না। তবে এর মাধ্যমে পরোক্ষভাবে স্ক্রিন থেকে দূরে থাকা সম্ভব হয়, যা স্বাস্থ্যকর ঘুম এবং মানসিক শান্তির জন্য একটি উপকারী অভ্যাস হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।



