
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া মাচাদো

ভারতের ৯ প্রতিষ্ঠান ও ৮ ব্যক্তির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

গাজায় প্রবেশ করেছে ১৫৩টি ত্রাণবাহী ট্রাক: রেড ক্রিসেন্ট

তালেবান মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা ভারতের, ভারতকে ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু’ আখ্যা

ট্রাম্প নয় শান্তিতে নোবেল পেলেন ভেনেজুয়েলার মারিয়া

ট্রাম্পকে হারিয়ে নোবেল জেতা কে এই মাচাদো?

১৯ বছর ধরে ইসরায়েলে বন্দি কে এই ‘দ্বিতীয় ইয়াহিয়া সিনওয়ার’?
হামাস ‘নরকের শাস্তি পাবে’: ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দেওয়া ২০ দফা গাজা শান্তি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য চার দিন সময় দেওয়া হয়েছে গাজার সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসকে। তারা যদি এটা না মানে, তবে নরকের শাস্তি পাবে বলে মত দিয়েছেন ট্রাম্প।
গত সোমবার ট্রাম্পের সাথে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বৈঠকে হোয়াইট হাউস এই পরিকল্পনা ঘোষণা করে। এতে তৎক্ষণাৎ আগ্রাসন বিরতি, বন্দি বিনিময়, পর্যায়ক্রমিক ইসরায়েলি প্রত্যাহার এবং একটি আন্তর্জাতিক সাময়িক প্রশাসনের প্রস্তাব রয়েছে। এছাড়াও গাজাকে একটি অন্তর্মুখী, সন্ত্রাসমুক্ত অঞ্চল হিসেবে কল্পনা করা হয়েছে, যেখানে হামাসকে শাসন থেকে বাদ দেওয়া হবে।
হামাসের কতদিন সময় আছে সাংবাদিকের এমন প্রশ্নে ট্রাম্প বলেন, “আমরা প্রায় তিন থেকে চার দিন দেবো। এই গোষ্ঠীর
আলোচনার জন্য খুব বেশি সুযোগ নেই। হামাস হয় শর্ত মানবে, নয়তো মানবে না। যদি তারা শর্ত না মানে, তবে একটি দুঃখজনক সমাপ্তি হবে।” পরে মারিন কর্পস বেস কোয়ান্টিকোতে যুদ্ধ বিভাগের ভাষণে তিনি বলেন, “আমাদের একটি স্বাক্ষর প্রয়োজন এবং তারা যদি স্বাক্ষর না দেয় তবে তারা নরকের শাস্তি ভোগ করবে।” ট্রাম্প বলেন, হামাস পরিকল্পনাটি প্রত্যাখ্যান করলে বা লঙ্ঘন করলে ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন পাবে। নেতানিয়াহু এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি রাজি না হয়, তবে ইসরায়েল হামাস নির্মূলের কাজ শেষ করবে। হামাস এই আলোচনা বা পরিকল্পনার অংশ ছিল না। এই পরিকল্পনায় হামাসকে অস্ত্রছাড়া শর্ত দেওয়া হয়েছে; যা হামাস দীর্ঘদিন ধরেই প্রত্যাখ্যান
করে আসছে। একইসঙ্গে যেকোনো প্রস্তাবনা, যা ফিলিস্তিনিদের স্ব-নির্ধারণের অধিকার সমুন্নত রাখে না, সেটাও তারা মেনে নেয়নি। মধ্যস্থকারী কাতার ও মিশর সোমবার রাতে হামাসকে ট্রাম্পের পরিকল্পনা পৌঁছে দিয়েছে এবং আলোচনার কাছাকাছি কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তারা ভালো ইচ্ছায় এটি পর্যালোচনা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো উত্তর আসেনি। প্রায় ডজন খানেক আরব ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, যেমন সৌদি আরব, জর্ডান, ইউএই এবং মিশর ট্রাম্পের শান্তি উদ্যোগকে সমর্থন করেছে। পশ্চিম তীর শাসন করা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে এটিকে গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার “সত্যিকারের এবং দৃঢ় প্রচেষ্টা” হিসেবে বর্ণনা করেছে। প্রস্তাব অনুযায়ী, সংঘাত শেষ হলে ও চুক্তির প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়িত হলে গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিন
কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সূত্র: আরটি
আলোচনার জন্য খুব বেশি সুযোগ নেই। হামাস হয় শর্ত মানবে, নয়তো মানবে না। যদি তারা শর্ত না মানে, তবে একটি দুঃখজনক সমাপ্তি হবে।” পরে মারিন কর্পস বেস কোয়ান্টিকোতে যুদ্ধ বিভাগের ভাষণে তিনি বলেন, “আমাদের একটি স্বাক্ষর প্রয়োজন এবং তারা যদি স্বাক্ষর না দেয় তবে তারা নরকের শাস্তি ভোগ করবে।” ট্রাম্প বলেন, হামাস পরিকল্পনাটি প্রত্যাখ্যান করলে বা লঙ্ঘন করলে ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন পাবে। নেতানিয়াহু এই প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, হামাস যদি রাজি না হয়, তবে ইসরায়েল হামাস নির্মূলের কাজ শেষ করবে। হামাস এই আলোচনা বা পরিকল্পনার অংশ ছিল না। এই পরিকল্পনায় হামাসকে অস্ত্রছাড়া শর্ত দেওয়া হয়েছে; যা হামাস দীর্ঘদিন ধরেই প্রত্যাখ্যান
করে আসছে। একইসঙ্গে যেকোনো প্রস্তাবনা, যা ফিলিস্তিনিদের স্ব-নির্ধারণের অধিকার সমুন্নত রাখে না, সেটাও তারা মেনে নেয়নি। মধ্যস্থকারী কাতার ও মিশর সোমবার রাতে হামাসকে ট্রাম্পের পরিকল্পনা পৌঁছে দিয়েছে এবং আলোচনার কাছাকাছি কর্মকর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, তারা ভালো ইচ্ছায় এটি পর্যালোচনা করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো উত্তর আসেনি। প্রায় ডজন খানেক আরব ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ, যেমন সৌদি আরব, জর্ডান, ইউএই এবং মিশর ট্রাম্পের শান্তি উদ্যোগকে সমর্থন করেছে। পশ্চিম তীর শাসন করা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়ে এটিকে গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠার “সত্যিকারের এবং দৃঢ় প্রচেষ্টা” হিসেবে বর্ণনা করেছে। প্রস্তাব অনুযায়ী, সংঘাত শেষ হলে ও চুক্তির প্রয়োজনীয় সংস্কার বাস্তবায়িত হলে গাজার নিয়ন্ত্রণ ফিলিস্তিন
কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেওয়া হবে। সূত্র: আরটি