
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্বামীকে কিডনি দিতে এক মুহূর্তও দেরি করলেন না তরুণী

গাজা ছেড়ে আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা

মারিয়া কোরিনা কি নিজ ভুবনে শান্তিতে আছেন?

মার্কিন সেনাদের বিস্ফোরক সরবরাহ করা কোম্পানিতে বিস্ফোরণ

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া মাচাদো

ভারতের ৯ প্রতিষ্ঠান ও ৮ ব্যক্তির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

গাজায় প্রবেশ করেছে ১৫৩টি ত্রাণবাহী ট্রাক: রেড ক্রিসেন্ট
বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন, আবেদন করতে পারবেন যারা

যুক্তরাষ্ট্রে এইচ-১বি ভিসার ফি একলাফে ১ লাখ ডলারে উন্নীত করার পর, বিদেশি প্রযুক্তি দক্ষ জনবল আকর্ষণে নতুন ‘কে-ভিসা’ চালু করছে চীন। চলতি সপ্তাহেই চালু হতে যাওয়া এই কর্মসূচি বেইজিংয়ের জন্য একটি কৌশলগত অগ্রগতি হিসেবে দেখা হচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতায় তাদের অবস্থান শক্ত করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যদিও চীনে স্থানীয় দক্ষ প্রকৌশলীর কোনো ঘাটতি নেই, তবুও বৈশ্বিক বিনিয়োগ ও মেধাবী বিদেশিদের কাছে নিজেদের আরও আকর্ষণীয় করে তুলতেই এই পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ও বাণিজ্য নীতির কারণে চীনের অর্থনৈতিক পূর্বাভাস যেখানে কিছুটা অনিশ্চয়তায় পড়েছে, সেখানে বিদেশি বিনিয়োগ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা বাড়াতে চায় বেইজিং।
চীন ইতোমধ্যেই বিদেশি বিনিয়োগ
আকর্ষণে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে—নানা খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ উন্মুক্ত করা, ইউরোপের বেশিরভাগ দেশ, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকদের জন্য ভিসা মওকুফ প্রভৃতি তার মধ্যে অন্যতম। যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া ভিত্তিক অভিবাসন আইনজীবী ম্যাট মাউনটেল-মেডিসি বলেন, ‘এটা খুব শক্তিশালী একটি বার্তা- যখন যুক্তরাষ্ট্র বাধা তৈরি করছে, চীন তখন তা কমাচ্ছে।’ চীনের নতুন ‘কে-ভিসা’ ক্যাটাগরি বুধবার থেকে কার্যকর হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। চীন প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে বৈশ্বিক মেধা আকর্ষণে চালু করেছে নতুন এই ধরনের ভিসা। এটি দেশটির পূর্ববর্তী ১২টি প্রচলিত ভিসা ক্যাটাগরির চেয়ে আলাদা এবং আরও সুবিধাজনক। এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কে-ভিসা পাওয়া ব্যক্তিরা চীনে প্রবেশ, অবস্থান এবং বসবাসের ক্ষেত্রে অন্যান্য ভিসার তুলনায় বেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ
করবেন। এই ভিসা নিয়ে চীনে যাওয়া বিদেশিরা শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাজ করতে পারবেন, একইসঙ্গে সেখানে ব্যবসা ও শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ারও সুযোগ থাকছে। কে-ভিসার সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো—চীনের কোনো নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র ছাড়াই এ ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে। এ ছাড়া ভিসা প্রক্রিয়াও সহজ করা হচ্ছে, যাতে বিদেশিরা নিরুৎসাহিত না হন। বিশেষ করে সদ্য স্নাতক, গবেষক এবং উদ্যোক্তাদের জন্য এই ভিসা বেশ উপযোগী হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা। চীনে কোনো চাকরির অফার না থাকলেও এই ভিসা নিয়ে সেখানে গিয়ে চাকরি খোঁজা বা উদ্যোগ গ্রহণ করা যাবে। যারা আবেদন করতে পারবেন যেসব বিদেশি তরুণ-তরুণী বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং বা অঙ্কশাস্ত্রে চীন বা কোনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃত
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক বা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন, তারা এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া যারা কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা বা গবেষণার সঙ্গে যুক্ত, তারাও এই ভিসার আওতায় পড়বেন। তবে আবেদনকারীদের অবশ্যই নির্ধারিত বয়সসীমা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে, যা ভিসা নীতিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। উল্লেখ্য, চীন ২০১৩ সালে মেধাবী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পেশাজীবীদের আকৃষ্ট করতে চালু করেছিল ‘আর-ভিসা’। সেই ভিসারই আরও বিস্তারিত এবং সম্প্রসারিত সংস্করণ হচ্ছে এই ‘কে-ভিসা’। সূত্র: রয়টার্স
আকর্ষণে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে—নানা খাতে বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ উন্মুক্ত করা, ইউরোপের বেশিরভাগ দেশ, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিকদের জন্য ভিসা মওকুফ প্রভৃতি তার মধ্যে অন্যতম। যুক্তরাষ্ট্রের আইওয়া ভিত্তিক অভিবাসন আইনজীবী ম্যাট মাউনটেল-মেডিসি বলেন, ‘এটা খুব শক্তিশালী একটি বার্তা- যখন যুক্তরাষ্ট্র বাধা তৈরি করছে, চীন তখন তা কমাচ্ছে।’ চীনের নতুন ‘কে-ভিসা’ ক্যাটাগরি বুধবার থেকে কার্যকর হচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন তিনি। চীন প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে বৈশ্বিক মেধা আকর্ষণে চালু করেছে নতুন এই ধরনের ভিসা। এটি দেশটির পূর্ববর্তী ১২টি প্রচলিত ভিসা ক্যাটাগরির চেয়ে আলাদা এবং আরও সুবিধাজনক। এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, কে-ভিসা পাওয়া ব্যক্তিরা চীনে প্রবেশ, অবস্থান এবং বসবাসের ক্ষেত্রে অন্যান্য ভিসার তুলনায় বেশি সুযোগ-সুবিধা ভোগ
করবেন। এই ভিসা নিয়ে চীনে যাওয়া বিদেশিরা শিক্ষা, সংস্কৃতি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাতে কাজ করতে পারবেন, একইসঙ্গে সেখানে ব্যবসা ও শিল্প-প্রতিষ্ঠান গড়ারও সুযোগ থাকছে। কে-ভিসার সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো—চীনের কোনো নিয়োগকর্তা বা প্রতিষ্ঠানের আমন্ত্রণপত্র ছাড়াই এ ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে। এ ছাড়া ভিসা প্রক্রিয়াও সহজ করা হচ্ছে, যাতে বিদেশিরা নিরুৎসাহিত না হন। বিশেষ করে সদ্য স্নাতক, গবেষক এবং উদ্যোক্তাদের জন্য এই ভিসা বেশ উপযোগী হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্টরা। চীনে কোনো চাকরির অফার না থাকলেও এই ভিসা নিয়ে সেখানে গিয়ে চাকরি খোঁজা বা উদ্যোগ গ্রহণ করা যাবে। যারা আবেদন করতে পারবেন যেসব বিদেশি তরুণ-তরুণী বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং বা অঙ্কশাস্ত্রে চীন বা কোনো আন্তর্জাতিক স্বীকৃত
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক বা উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করেছেন, তারা এই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া যারা কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বা গবেষণা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা বা গবেষণার সঙ্গে যুক্ত, তারাও এই ভিসার আওতায় পড়বেন। তবে আবেদনকারীদের অবশ্যই নির্ধারিত বয়সসীমা ও শিক্ষাগত যোগ্যতা পূরণ করতে হবে, যা ভিসা নীতিতে স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। উল্লেখ্য, চীন ২০১৩ সালে মেধাবী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পেশাজীবীদের আকৃষ্ট করতে চালু করেছিল ‘আর-ভিসা’। সেই ভিসারই আরও বিস্তারিত এবং সম্প্রসারিত সংস্করণ হচ্ছে এই ‘কে-ভিসা’। সূত্র: রয়টার্স