
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

হাতিরঝিলে রাত ১১টা পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ

গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ে আইএসপিআরের বিজ্ঞপ্তি

শাস্তির খড়গে এনবিআরের ৩৪৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী

জাতির পিতার সমাধি ধ্বংসের ডাক দেওয়া দুর্বৃত্তদের রক্ষায় জনতার ওপর সেনার গুলি

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ

গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর সমাধি রক্ষায় গিয়ে সেনার গুলিতে শহিদ ৪, আহত শতাধিক
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

ঢাকায় কার্যক্রম শুরু করেছে জাতিসংঘ মানবাধিকার মিশন। তিন বছর মেয়াদি এ মিশন চালুর জন্য বাংলাদেশের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্র সচিব আসাদ আলম সিয়াম এবং জাতিসংঘের পক্ষে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক এ সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই করেন।
শুক্রবার (১৮ জুলাই) জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। চলতি সপ্তাহে বাংলাদেশে মানবাধিকার সুরক্ষা ও বিকাশের লক্ষ্যে মিশন চালুর বিষয়ে সমঝোতা স্মারকটি সই হয়েছে।
গত আগস্ট থেকে জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয়ের বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পৃক্ততা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। কার্যালয়টি বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মানবাধিকার সংস্কার এগিয়ে নিতে এবং গণপ্রতিবাদের ওপর মারাত্মক দমন-পীড়নের বিষয়ে একটি বিস্তৃত তথ্যানুসন্ধান তদন্ত পরিচালনা করতে কাজ করে যাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়, ভলকার তুর্ক বলেছেন, এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর বাংলাদেশের মানবাধিকারের প্রতি প্রতিশ্রুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়, যা দেশের রূপান্তরের মূল ভিত্তি। তিনি বলেন, এটি আমার কার্যালয়কে আমাদের তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে প্রদত্ত সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে আরও ভালোভাবে সহায়তা করতে এবং সরকার, সুশীল সমাজ এবং অন্যদের সঙ্গে সরাসরি স্থানীয়ভাবে আমাদের দক্ষতা ও সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের মৌলিক সংস্কারগুলোতে অংশ নিতে সক্ষম করবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন মানবাধিকার মিশনটি সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা দেবে, যাতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিশ্রুতি পূরণে সহযোগিতা করা যায়। একই সঙ্গে এটি সরকার ও সুশীল সমাজের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে।
বলা হয়, ভলকার তুর্ক বলেছেন, এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর বাংলাদেশের মানবাধিকারের প্রতি প্রতিশ্রুতির একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দেয়, যা দেশের রূপান্তরের মূল ভিত্তি। তিনি বলেন, এটি আমার কার্যালয়কে আমাদের তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে প্রদত্ত সুপারিশগুলো বাস্তবায়নে আরও ভালোভাবে সহায়তা করতে এবং সরকার, সুশীল সমাজ এবং অন্যদের সঙ্গে সরাসরি স্থানীয়ভাবে আমাদের দক্ষতা ও সহায়তার মাধ্যমে বাংলাদেশের মৌলিক সংস্কারগুলোতে অংশ নিতে সক্ষম করবে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন মানবাধিকার মিশনটি সরকারের বিভিন্ন সংস্থাকে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা দেবে, যাতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিশ্রুতি পূরণে সহযোগিতা করা যায়। একই সঙ্গে এটি সরকার ও সুশীল সমাজের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করবে।