
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতির পিতার সমাধি ধ্বংসের ডাক দেওয়া দুর্বৃত্তদের রক্ষায় জনতার ওপর সেনার গুলি

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ

গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর সমাধি রক্ষায় গিয়ে সেনার গুলিতে শহিদ ৪, আহত শতাধিক

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

জামায়াত-শিবির এনসিপি প্রতিরোধে গোপালগঞ্জে গৃহবধূ-বৃদ্ধা-কিশোরীরাও রাজপথে
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনার মধ্যে এবার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘বুট দিয়ে পিষে মারার’ অভিযোগ তুলেছে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। এনসিপির আপত্তিকর স্লোগান ও বক্তব্যের প্রতিবাদে মিছিল বের করলে তাদের ওপর সেনাসদস্যরা চড়াও হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
বুধবার বিকেলে গোপালগঞ্জ সদরের গান্ধিয়াশুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরে এনসিপির সমাবেশে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে উস্কানিমূলক বক্তব্য ও স্লোগানের খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে মিছিল বের করেন।
মিছিল শহরের দিকে এগোতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি হয়। পরে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে ‘অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে’ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। এতে একাধিক আওয়ামী লীগ কর্মী আহত
হন। তারা অভিযোগ করেন, সেনাসদস্যরা লাঠিপেটাসহ বুট দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে এবং কয়েকজনকে পায়ে পিষে মারধর করে। এর আগে সকালে উলপুর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, গুলি, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পুলিশের গোপীনাথপুর ফাঁড়ির আইসি আহমেদ বিশ্বাসসহ তিন সদস্য আহত হন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রকিবুল হাসানের গাড়িতেও হামলা হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে যৌথবাহিনী মাঠে নামে। পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সব বাহিনী কাজ করছে। কারা কীভাবে জড়িত, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এনসিপির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে বানচাল করতেই এসব হামলা ও সহিংসতা সৃষ্টি করা হয়েছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন,
জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তির জবাব দিতেই সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে নেমেছে। কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনীর এই ধরনের ‘অমানবিক আচরণ’ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। গোপালগঞ্জ শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে।
হন। তারা অভিযোগ করেন, সেনাসদস্যরা লাঠিপেটাসহ বুট দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে এবং কয়েকজনকে পায়ে পিষে মারধর করে। এর আগে সকালে উলপুর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, গুলি, গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পুলিশের গোপীনাথপুর ফাঁড়ির আইসি আহমেদ বিশ্বাসসহ তিন সদস্য আহত হন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রকিবুল হাসানের গাড়িতেও হামলা হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে যৌথবাহিনী মাঠে নামে। পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সব বাহিনী কাজ করছে। কারা কীভাবে জড়িত, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এনসিপির পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে বানচাল করতেই এসব হামলা ও সহিংসতা সৃষ্টি করা হয়েছে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন,
জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তির জবাব দিতেই সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে নেমেছে। কিন্তু নিরাপত্তা বাহিনীর এই ধরনের ‘অমানবিক আচরণ’ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। গোপালগঞ্জ শহরজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনী মাঠে রয়েছে।