ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্ত, সব আরোহীর মৃত্যু
প্রশিক্ষণ ফ্লাইটের সময় দক্ষিণ কোরিয়ার নৌবাহিনীর একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে ওই বিমানের আরোহীদের সবাই নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দুপুরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে দেশটির সামরিক বাহিনী জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে দেশটির নৌবাহিনী বলেছে, দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পোহাং শহরের ঘাঁটি থেকে দুপুর ১টা ৪৩ মিনিটে নৌবাহিনীর পি-৩ প্যাট্রোল বিমানটি উড্ডয়ন করে। এর কিছুক্ষণ পরপরই সেটি বিধ্বস্ত হয়। তবে বিমান বিধ্বস্তের কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নৌবাহিনীর বিমান বিধ্বস্তে চার আরোহীর সবাই মারা গেছেন। তাদের মরদেহ শনাক্ত করা হয়েছে এবং উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
তবে বিমান বিধ্বস্তের স্থানে বেসামরি বেসামরিক কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না, তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি। এ ঘটনায় দেশটির
নৌবাহিনী একটি তদন্ত টাস্কফোর্স গঠন করেছে। পাশাপাশি সাময়িকভাবে নৌবাহিনীর বহরে থাকা সব পি-৩ বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পোহাংয়ের জরুরি সেবাবিষয়ক কার্যালয় বলেছে, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে একটি বিমান পাহাড়ি এলাকার ভবনের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে বলে খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দল ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি মোতায়েন করা হয়। বিধ্বস্তের পরপরই নৌবাহিনীর ওই বিমানে আগুন ধরে যায়। ছবিতে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের আশপাশে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও জরুরি যানবাহন মোতায়েন রয়েছে। এ সময় সেখানে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যায় এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বিমানের ধ্বংসাবশেষে পানি ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেজু এয়ারের একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত
হয়। এতে বিমানের ১৮১ আরোহীর মধ্যে মাত্র দু’জন বেঁচে যান। দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান চলাচলের ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনাগুলোর একটি ছিল জেজু এয়ারের এ দুর্ঘটনা।
নৌবাহিনী একটি তদন্ত টাস্কফোর্স গঠন করেছে। পাশাপাশি সাময়িকভাবে নৌবাহিনীর বহরে থাকা সব পি-৩ বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণ স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পোহাংয়ের জরুরি সেবাবিষয়ক কার্যালয় বলেছে, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে একটি বিমান পাহাড়ি এলাকার ভবনের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে বলে খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দল ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি মোতায়েন করা হয়। বিধ্বস্তের পরপরই নৌবাহিনীর ওই বিমানে আগুন ধরে যায়। ছবিতে দেখা যায়, ঘটনাস্থলের আশপাশে ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও জরুরি যানবাহন মোতায়েন রয়েছে। এ সময় সেখানে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা যায় এবং ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা বিমানের ধ্বংসাবশেষে পানি ছিটিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। গত ডিসেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেজু এয়ারের একটি যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত
হয়। এতে বিমানের ১৮১ আরোহীর মধ্যে মাত্র দু’জন বেঁচে যান। দক্ষিণ কোরিয়ার বিমান চলাচলের ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনাগুলোর একটি ছিল জেজু এয়ারের এ দুর্ঘটনা।



