ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
যুক্তরাষ্ট্রকে কঠোর হুঁশিয়ারি দিল ইরান
পরমাণু ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চলমান আলোচনার মধ্যেই কঠোর হুঁশিয়ারি বার্তা দিল ইরান। দেশটি বলেছে, তাদের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরাইল কোনো হামলা চালালে তার দায় যুক্তরাষ্ট্রকেও নিতে হবে।
মঙ্গলবার সিএনএন এক প্রতিবেদনে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে জানায়, চলমান আলোচনা সত্ত্বেও ইসরাইল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি জাতিসংঘে দেওয়া এক চিঠিতে বলেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যদি ইসরাইল হামলা চালায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকেও তাৎপর্যপূর্ণভাবে দায় নিতে হবে এবং তারা আইনগতভাবে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকবে।
তিনি আরও বলেন, জায়নবাদী রেজিমের যে কোনো দুঃসাহসিক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ইরান কঠোরভাবে হুঁশিয়ারি দিচ্ছে এবং ওই শাসনের যেকোনো হুমকি বা অবৈধ
কার্যক্রমের জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হবে। এই পারমাণবিক আলোচনা ১২ এপ্রিল শুরু হয়েছিল, যা যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে ২০১৮ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে ঐতিহাসিক পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা সরে আসার পর দুই দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ। মার্কিন প্রতিনিধি দলে থাকবেন আলোচক স্টিভ উইটকফ এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নীতিনির্ধারণ প্রধান মাইকেল অ্যান্টন, যিনি এই আলোচনা সংক্রান্ত কারিগরি বিষয়েও যুক্ত। এএফপি বলছে, আলোচনায় সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ইস্যু। ২০১৫ সালের চুক্তিতে ইরানকে শুধুমাত্র বেসামরিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কম মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ইরান ৬০ শতাংশ মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে, যা ওই চুক্তিতে নির্ধারিত ৩.৬৭
শতাংশ সীমা ছাড়িয়ে গেছে। তবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে প্রয়োজনীয় ৯০ শতাংশের নিচে রয়েছে।
কার্যক্রমের জবাবে কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হবে। এই পারমাণবিক আলোচনা ১২ এপ্রিল শুরু হয়েছিল, যা যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে ২০১৮ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমলে ঐতিহাসিক পরমাণু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের একতরফা সরে আসার পর দুই দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের যোগাযোগ। মার্কিন প্রতিনিধি দলে থাকবেন আলোচক স্টিভ উইটকফ এবং মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নীতিনির্ধারণ প্রধান মাইকেল অ্যান্টন, যিনি এই আলোচনা সংক্রান্ত কারিগরি বিষয়েও যুক্ত। এএফপি বলছে, আলোচনায় সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ইস্যু। ২০১৫ সালের চুক্তিতে ইরানকে শুধুমাত্র বেসামরিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য কম মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে ইরান ৬০ শতাংশ মাত্রায় ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে, যা ওই চুক্তিতে নির্ধারিত ৩.৬৭
শতাংশ সীমা ছাড়িয়ে গেছে। তবে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে প্রয়োজনীয় ৯০ শতাংশের নিচে রয়েছে।



