
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

স্কুল শিক্ষক, ঝাড়ুদারদের নিয়ে বিশ্বকাপে চলে এসেছে নিউজিল্যান্ডের এই দল

অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা দ. আফ্রিকার

কাবরেরাকে সরিয়ে ১৮ কোটি মানুষকে মুক্তি দিতে চাই, বললেন বাফুফে সদস্য

রেকর্ড দামে রিয়ালে ১৭ বছরের এই আর্জেন্টাইন

পদক জয়ের আশায় সিঙ্গাপুর যাচ্ছেন ১১ আরচার

মাশরাফি-সাকিবদের দেখানো পথেই হাঁটতে চান মিরাজ

শান্তর সঙ্গে অধিনায়কত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব হবে না, আশা মিরাজের
আমিরাতের কাছে হেরেই বসল বাংলাদেশ

আগের ম্যাচেই এমন পরিস্থিতিতে পড়ে গিয়েছিল বাংলাদেশ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে শেষ রক্ষাটা হলেও দ্বিতীয় ম্যাচে তা হলো না। সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে হেরেই বসল লিটন দাসের দল। বাংলাদেশের দেওয়া ২০৬ রানের বিশাল লক্ষ্য নানা চড়াই উতরাইয়ের পর আমিরাত টপকে গেছে ১ বল আর ২ উইকেট হাতে রেখে।
টসে হেরে বাংলাদেশ ব্যাট করতে নামে। তবে শুরু থেকেই সফরকারীরা ছিল আক্রমণাত্মক। তানজিদ হাসানের ৩৩ বলে ৫৯, লিটনের ৩২ বলে ৪০, হৃদয়ের ২৪ বলে ৪৫ রান ও শেষ দিকে জাকের আলীর ৬ বলে ১৮ রানে ভর করে ২০ ওভারে বাংলাদেশ ৫ উইকেট খুইয়ে করে ২০৫। এটি টি-টোয়েন্টিতে ২৪ ম্যাচ পর দলীয় দুই শ ছাড়ানো
ইনিংস ছিল বাংলাদেশের। আমিরাতের জাওয়াদউল্লাহ ৪৫ রানে নেন ৩ উইকেট, অভিষিক্ত সগীর পান ২ উইকেট। জবাবে শুরু থেকেই দাপট দেখায় আমিরাত। ওয়াসিম ও জুহাইবের উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১০৭ রান। ওয়াসিম করেন ৫২ বলে ৮২ রান। মাঝে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাচ মিস করে বাংলাদেশ। তবে এ জুটি ভাঙতেই বিপাকে পড়ে স্বাগতিকরা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খুইয়ে খাদের কিনারেও চলে যায়। এক পর্যায়ে ১১ বলে প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। সেখান থেকে ম্যাচে ফেরে আমিরাত। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১২ রান, যেখানে তানজিমের একটি ওয়াইড ও একটি নো বল ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত হায়দার আলীর ২ রানে ম্যাচ জিতে নেয় আমিরাত। ম্যাচে বাংলাদেশের বোলিং ছিল অনিয়ন্ত্রিত—ডট বলের
অভাব, ক্যাচ মিস, ও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অতিরিক্ত রান দিয়েই হারকে ডেকে আনে তারা। শরীফুল পান ২ উইকেট, রিশাদ ও তানভীর একটি করে। এই হারের ফলে সিরিজে সমতা ফেরে। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল, একই ভেন্যু শারজাহতে। দ্বিতীয় ম্যাচে এই হারের পর এখন প্রথমবারের মতো এই ফরম্যাটে আমিরাতের কাছে সিরিজ হারের শঙ্কাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বাংলাদেশ শিবিরে।
ইনিংস ছিল বাংলাদেশের। আমিরাতের জাওয়াদউল্লাহ ৪৫ রানে নেন ৩ উইকেট, অভিষিক্ত সগীর পান ২ উইকেট। জবাবে শুরু থেকেই দাপট দেখায় আমিরাত। ওয়াসিম ও জুহাইবের উদ্বোধনী জুটিতে আসে ১০৭ রান। ওয়াসিম করেন ৫২ বলে ৮২ রান। মাঝে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যাচ মিস করে বাংলাদেশ। তবে এ জুটি ভাঙতেই বিপাকে পড়ে স্বাগতিকরা। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট খুইয়ে খাদের কিনারেও চলে যায়। এক পর্যায়ে ১১ বলে প্রয়োজন ছিল ২৯ রান। সেখান থেকে ম্যাচে ফেরে আমিরাত। শেষ ওভারে প্রয়োজন ছিল ১২ রান, যেখানে তানজিমের একটি ওয়াইড ও একটি নো বল ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত হায়দার আলীর ২ রানে ম্যাচ জিতে নেয় আমিরাত। ম্যাচে বাংলাদেশের বোলিং ছিল অনিয়ন্ত্রিত—ডট বলের
অভাব, ক্যাচ মিস, ও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে অতিরিক্ত রান দিয়েই হারকে ডেকে আনে তারা। শরীফুল পান ২ উইকেট, রিশাদ ও তানভীর একটি করে। এই হারের ফলে সিরিজে সমতা ফেরে। সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল, একই ভেন্যু শারজাহতে। দ্বিতীয় ম্যাচে এই হারের পর এখন প্রথমবারের মতো এই ফরম্যাটে আমিরাতের কাছে সিরিজ হারের শঙ্কাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে বাংলাদেশ শিবিরে।