
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ইশরাক হোসেন মেয়র পদে বসলে ঢাকাবাসী যোগ্যনেতা পাবে: রাশেদ খান

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক হোসেন

৪ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা গ্রেফতার

ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনে বাধা কোথায়: নজরুল ইসলাম খান

৩ মাসে একদিনও ঘর থেকে বের হননি মমতাজ, যেভাবে আসেন ঢাকায়
ইসি কবে তফসিল দেবে জাতি জানতে চায়: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সংস্কার কোনো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নয়, এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কবে সংস্কার সম্পন্ন করবেন আর কখন নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে সেটা জাতি জানতে চায়। সংস্কার তো ৪০০ বছরের পুরোনো বটগাছের মতো এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। সংস্কার পদ্মা নদীর পানির মতো এগিয়ে চলে।
শনিবার বিকালে নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার হাতিরদিয়া ছাদত আলী আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
খেলা উদ্বোধন করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও নরসিংদী জেলা বিএনপির সভাপতি খায়রুল কবির খোকন।
সরকারের উদ্দেশ্যে রিজভী বলেন, আপনারা বলছেন আগে সংস্কার সম্পন্ন
করবেন, সেটা কিভাবে করবেন? সংস্কার তো চারশ বছরের পুরোনো বটগাছের মতো এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। সংস্কার পদ্মা নদীর পানির মতো এগিয়ে চলে। যুগে যুগে জনগণের প্রয়োজন অনুযায়ী করতে হয়। সংস্কার কোনো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নয় এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কবে সংস্কার সম্পন্ন করবেন আর কখন নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে সেটা জাতি জানতে চায়। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে যে কাজগুলো আটকে আছে সেগুলো নির্বাচিত সরকার থাকলে তা করতে পারত। শেয়ার বাজারের নাজুক অবস্থা, নিত্যপণ্যের দাম হু-হু করে বাড়ছে। কুরবানির আগেই মসলার দাম বেড়ে গেছে। জবাবদিহিমূলক কাজগুলো নির্বাচিত সরকার করতে পারত। বিএনপির এ নেতা বলেন, প্রায় এক বছর আগে তরুণ ছাত্র সমাজ এবং
তাদের অভিভাবকদের আন্দোলনে রক্তপিপাসু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। তিনি যদি পারতেন লাখ মানুষকে হত্যা করে সিংহাসন টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতেন। তিনি বলেন, বিগত ১৫ বছর বিএনপির নেতাকর্মীদের ক্রসফায়ার এবং বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে। কেউ গুম ও নিরুদ্দেশ হয়েছেন যাদেরকে এখনো পাওয়া যায়নি। চৌধুরী আলম, সাইফুল ইসলাম হিরু, ইলিয়াস আলীসহ বিএনপি, যুবদল এবং ছাত্রদলের অসংখ্য নেতাকর্মীকে মায়ের কোল থেকে র্যাব ও পুলিশবাহিনী উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এখনো তাদের হদিস আমরা পাইনি। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের জন্য, মানুষের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য বিএনপি বারবার কথা বলে গেছে। যে গণতন্ত্রে জনগণের ক্ষমতা নিশ্চিত থাকে, সে জনগণের ক্ষমতা শেখ হাসিনা ভোর রাতে ডাকাতের মতো কেড়ে
নিয়ে তার অবৈধ রাজ সিংহাসন টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছিলেন। জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য জেল-জুলুম মাথায় নিয়ে ১৫ বছর বিএনপি ত্যাগ স্বীকার করে ক্ষেত্র তৈরি করেছে। গত জুলাই আগস্টে ছাত্র জনতা সেই ক্ষেত্রের মধ্য থেকে শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে। জনগণ যাকে ইচ্ছে তাকে প্রতিনিধি বানাবে, যেই দলকে ইচ্ছে সেই দলকে ক্ষমতায় বসাবে। সেই ক্ষমতা জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেটা এখনো ফিরে আসছে না কেন? সেটা নিয়ে এতো গড়িমসি কেন, প্রশ্ন করেন তিনি। ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সহস্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন—নরসিংদী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক
তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টু, ইকবাল হোসেন শ্যামল, ডা. জাহিদুল কবির, ডা. তৌহিদুর রহমান আউয়াল, নরসিংদী জেলা যুবদলের সভাপতি মহসিন হোসেন বিদ্যুৎ, ছাত্রদলের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান নাহিদ, মনোহরদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল খালেক মিয়া, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম বাছেদ মোল্লা ভুট্টো প্রমুখ।
করবেন, সেটা কিভাবে করবেন? সংস্কার তো চারশ বছরের পুরোনো বটগাছের মতো এক জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকে না। সংস্কার পদ্মা নদীর পানির মতো এগিয়ে চলে। যুগে যুগে জনগণের প্রয়োজন অনুযায়ী করতে হয়। সংস্কার কোনো নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নয় এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কবে সংস্কার সম্পন্ন করবেন আর কখন নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করবে সেটা জাতি জানতে চায়। তিনি বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে যে কাজগুলো আটকে আছে সেগুলো নির্বাচিত সরকার থাকলে তা করতে পারত। শেয়ার বাজারের নাজুক অবস্থা, নিত্যপণ্যের দাম হু-হু করে বাড়ছে। কুরবানির আগেই মসলার দাম বেড়ে গেছে। জবাবদিহিমূলক কাজগুলো নির্বাচিত সরকার করতে পারত। বিএনপির এ নেতা বলেন, প্রায় এক বছর আগে তরুণ ছাত্র সমাজ এবং
তাদের অভিভাবকদের আন্দোলনে রক্তপিপাসু ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। তিনি যদি পারতেন লাখ মানুষকে হত্যা করে সিংহাসন টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করতেন। তিনি বলেন, বিগত ১৫ বছর বিএনপির নেতাকর্মীদের ক্রসফায়ার এবং বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা করা হয়েছে। কেউ গুম ও নিরুদ্দেশ হয়েছেন যাদেরকে এখনো পাওয়া যায়নি। চৌধুরী আলম, সাইফুল ইসলাম হিরু, ইলিয়াস আলীসহ বিএনপি, যুবদল এবং ছাত্রদলের অসংখ্য নেতাকর্মীকে মায়ের কোল থেকে র্যাব ও পুলিশবাহিনী উঠিয়ে নিয়ে গেছে। এখনো তাদের হদিস আমরা পাইনি। তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের জন্য, মানুষের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তার জন্য বিএনপি বারবার কথা বলে গেছে। যে গণতন্ত্রে জনগণের ক্ষমতা নিশ্চিত থাকে, সে জনগণের ক্ষমতা শেখ হাসিনা ভোর রাতে ডাকাতের মতো কেড়ে
নিয়ে তার অবৈধ রাজ সিংহাসন টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছিলেন। জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য জেল-জুলুম মাথায় নিয়ে ১৫ বছর বিএনপি ত্যাগ স্বীকার করে ক্ষেত্র তৈরি করেছে। গত জুলাই আগস্টে ছাত্র জনতা সেই ক্ষেত্রের মধ্য থেকে শেখ হাসিনাকে পালাতে বাধ্য করেছে। জনগণ যাকে ইচ্ছে তাকে প্রতিনিধি বানাবে, যেই দলকে ইচ্ছে সেই দলকে ক্ষমতায় বসাবে। সেই ক্ষমতা জনগণের কাছ থেকে কেড়ে নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেটা এখনো ফিরে আসছে না কেন? সেটা নিয়ে এতো গড়িমসি কেন, প্রশ্ন করেন তিনি। ছাত্রদলের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও বিএনপির কেন্দ্রীয় সহস্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন—নরসিংদী জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক
তোফাজ্জল হোসেন মাস্টার, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদ ইকবাল খান সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টু, ইকবাল হোসেন শ্যামল, ডা. জাহিদুল কবির, ডা. তৌহিদুর রহমান আউয়াল, নরসিংদী জেলা যুবদলের সভাপতি মহসিন হোসেন বিদ্যুৎ, ছাত্রদলের সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান নাহিদ, মনোহরদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল খালেক মিয়া, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হক, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম বাছেদ মোল্লা ভুট্টো প্রমুখ।