
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশের জার্সি গায়ে জড়াতে রাজি কিউবা মিচেল

টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের

হারতে হারতে জিতে লা লিগার কর্তৃত্ব বার্সার হাতে

বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত বাংলাদেশের, বাদ ওয়েষ্ট ইন্ডিজ

রুদ্ধশ্বাস রোমাঞ্চের পর বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

রুদ্ধশ্বাস রোমাঞ্চের পর বিশ্বকাপের মূলপর্বে বাংলাদেশ
এমন হতশ্রী খেলা ভবিষ্যতে বিটিভিও দেখাবে তো?

ক্রিকেটপাগল বাংলাদেশে টেস্ট সিরিজ চলছে। ‘বিপদের বন্ধু’ জিম্বাবুয়েকে আতিথ্য দিচ্ছে বাংলাদেশ। অথচ এই সিরিজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিনেই গ্যালারিতে লক্ষ্য করা গেছে খাঁ-খাঁ শূন্যতা। তবে গ্যালারির এই শূন্যতা দেখে যদি মনে করেন, ম্যাচটি নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ নেই–তাহলে ভুল করবেন।
বেসরকারি কোনো চ্যানেল জিম্বাবুয়ে সিরিজের বাণিজ্যিক সম্ভাবনা না দেখায় অগত্যা এই সিরিজ প্রচার করতে হচ্ছে রাষ্ট্রীয় টিভি চ্যানেল বিটিভিতে। সেই বিটিভির অ্যাপে আবার দর্শকের জোয়ার বইছে। একটা সময় বিটিভি অ্যাপের রিয়েল টাইম ভিউ তিন লাখও দেখা গেছে।
কিন্তু এত চাপ নিতে অনভ্যস্ত বিটিভি সেই ভিউ কাউন্ট আপডেট রাখতে পারছিল না। কখনো তিন লাখ আবার কখনো হাজারের কোটায় নেমে আসছিল ভিউয়ারের সংখ্যা। যোগাযোগ করা
হলে বিটিভির এক কর্মী জানান, ‘ভিউয়ার্স লিমিট ক্রস করায় এমনটা হচ্ছে।’ বিটিভির সম্প্রচারের মান নিয়ে যথেষ্ট হতাশা দেখা গেছে ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে। সাধারণত টেস্ট ক্রিকেটে দিনের খেলাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন থাকে সম্প্রচারকদের। এক্ষেত্রে নানারকম বিশ্লেষণ আর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় খেলা দেখার অভিজ্ঞতা হয় বহুমাত্রিক। তবে বিটিভি সেসবে খুব একটা মনোযোগ দেয়নি। এমনকি মধ্যাহ্নবিরতিতে কোনো বিশ্লেষণী অনুষ্ঠান রাখারও প্রয়োজনবোধ করেনি তারা। এ যেন কোনোমতে দায়সারাভাবে খেলা সম্প্রচার। বেসরকারি কোনো চ্যানেলের সিরিজ প্রচারে অনাগ্রহ আর বিটিভির উদাসীনতা একটা বিষয় চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, দেশের ক্রিকেটের ব্র্যান্ড ভ্যালু পড়ে গেছে। এর মূলে নিশ্চিতভাবেই ক্রিকেটারদের হতশ্রী পারফরম্যান্স আর উন্নতিতে অনীহা। যার চাক্ষুষ প্রমাণ দেখা গেছে আজকের খেলায়ও। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
নিজেদের আঙিনায় ১৯১ রান তুলতেই অলআউট হয়ে গেছে শান্ত-বাহিনী। তাই প্রশ্ন উঠছে, বেসরকারি চ্যানেলরা তো সরেই গেছে, সামনে সরকারি চ্যানেলও এমন হতশ্রী খেলা দেখাতে রাজি হবে তো?
হলে বিটিভির এক কর্মী জানান, ‘ভিউয়ার্স লিমিট ক্রস করায় এমনটা হচ্ছে।’ বিটিভির সম্প্রচারের মান নিয়ে যথেষ্ট হতাশা দেখা গেছে ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে। সাধারণত টেস্ট ক্রিকেটে দিনের খেলাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন থাকে সম্প্রচারকদের। এক্ষেত্রে নানারকম বিশ্লেষণ আর প্রযুক্তির ছোঁয়ায় খেলা দেখার অভিজ্ঞতা হয় বহুমাত্রিক। তবে বিটিভি সেসবে খুব একটা মনোযোগ দেয়নি। এমনকি মধ্যাহ্নবিরতিতে কোনো বিশ্লেষণী অনুষ্ঠান রাখারও প্রয়োজনবোধ করেনি তারা। এ যেন কোনোমতে দায়সারাভাবে খেলা সম্প্রচার। বেসরকারি কোনো চ্যানেলের সিরিজ প্রচারে অনাগ্রহ আর বিটিভির উদাসীনতা একটা বিষয় চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, দেশের ক্রিকেটের ব্র্যান্ড ভ্যালু পড়ে গেছে। এর মূলে নিশ্চিতভাবেই ক্রিকেটারদের হতশ্রী পারফরম্যান্স আর উন্নতিতে অনীহা। যার চাক্ষুষ প্রমাণ দেখা গেছে আজকের খেলায়ও। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
নিজেদের আঙিনায় ১৯১ রান তুলতেই অলআউট হয়ে গেছে শান্ত-বাহিনী। তাই প্রশ্ন উঠছে, বেসরকারি চ্যানেলরা তো সরেই গেছে, সামনে সরকারি চ্যানেলও এমন হতশ্রী খেলা দেখাতে রাজি হবে তো?