ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ওবায়দুল কাদেরের অবস্থান শনাক্ত!
আওয়ামী লীগের মোট ১৩৩ ভিআইপি গ্রেপ্তার
হাজার বছরেও ক্ষমতার মুখ দেখবে না আওয়ামী লীগ: ইনু
এখনই নয়, ন্যূনতম সংস্কার করেই নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল
আওয়ামী লীগ ফিরলে ভয়ঙ্কর রূপেই ফিরবে: নুর
জামায়াতের এমন ভাব যে ক্ষমতায় চলে এসেছে: গয়েশ্বর
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: জিএম কাদের
সাবেক এমপি শাহীন চাকলাদারকে ৪ বছরের কারাদণ্ড, সম্পদ বাজেয়াপ্ত
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে দুদকের মামলায় যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ শাহীন চাকলাদারকে চার বছরের কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৩৮ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে যশোর স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক কে এম নুরুল ইসলাম এই রায় দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের স্পেশাল পিপি মো. সিরাজুল ইসলাম।
আদালত ও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সূত্রে জানা যায়, ২০০৮ সালের ৩০ মার্চ দুদকের তৎকালীন উপ-পরিচালক মঞ্জুর মোর্শেদ শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
অভিযোগ ছিল, তিনি ৩৮ লাখ টাকার সম্পদ গোপন করেছেন। দুদকের তদন্তে প্রমাণিত
হয় যে, তার ট্যাক্স ফাইলে দেখানো সম্পদের পরিমাণ ও দাখিল করা বিবরণীর মধ্যে অসামঞ্জস্য রয়েছে। শাহীন চাকলাদার তার সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করেছিলেন, তার মোট সম্পদ ১ কোটি ৯৬ লাখ ২১ হাজার ৪০০ টাকা, যার মধ্যে ১ কোটি ১ লাখ ৯১ হাজার ৫১৫ টাকা দেনা। কিন্তু দুদকের তদন্তে উঠে আসে, তার প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ২০০ টাকা। এর বাইরে ৩৮ লাখ ৩ হাজার ৬৮৫ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি তদন্ত শেষে দুদক তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। গত ৫ আগস্ট রাজনীতিক পট পরিবর্তনে আত্মগোপনে চলে যান শাহীন চাকলাদার। রায়ের দিন
শাহীন চাকলাদার আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোনা জারি করে আদালত। এদিকে, গেল বছরের ১৬ অক্টোবর দুদকের আবেদনের পেক্ষিতে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের শাহীন চাকলাদারের পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন। নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা অন্যরা হলেন- শাহীন চাকলাদারের স্ত্রী ফারহানা জাহান মালা, দুই মেয়ে সামিয়া জাহান অন্তরা, মাঈসা জাহান অহনা এবং ছেলে জাবীর চাকলাদার। আবেদনে বলা হয়, শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান
চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে যেতে পারেন। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা প্রয়োজন।
হয় যে, তার ট্যাক্স ফাইলে দেখানো সম্পদের পরিমাণ ও দাখিল করা বিবরণীর মধ্যে অসামঞ্জস্য রয়েছে। শাহীন চাকলাদার তার সম্পদ বিবরণীতে উল্লেখ করেছিলেন, তার মোট সম্পদ ১ কোটি ৯৬ লাখ ২১ হাজার ৪০০ টাকা, যার মধ্যে ১ কোটি ১ লাখ ৯১ হাজার ৫১৫ টাকা দেনা। কিন্তু দুদকের তদন্তে উঠে আসে, তার প্রকৃত সম্পদের পরিমাণ ৫৬ লাখ ২৬ হাজার ২০০ টাকা। এর বাইরে ৩৮ লাখ ৩ হাজার ৬৮৫ টাকার সম্পদ গোপন করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি তদন্ত শেষে দুদক তার বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেয়। গত ৫ আগস্ট রাজনীতিক পট পরিবর্তনে আত্মগোপনে চলে যান শাহীন চাকলাদার। রায়ের দিন
শাহীন চাকলাদার আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোনা জারি করে আদালত। এদিকে, গেল বছরের ১৬ অক্টোবর দুদকের আবেদনের পেক্ষিতে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের শাহীন চাকলাদারের পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক আস সামছ জগলুল হোসেন। নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা অন্যরা হলেন- শাহীন চাকলাদারের স্ত্রী ফারহানা জাহান মালা, দুই মেয়ে সামিয়া জাহান অন্তরা, মাঈসা জাহান অহনা এবং ছেলে জাবীর চাকলাদার। আবেদনে বলা হয়, শাহীন চাকলাদারের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ক্ষমতার অপব্যবহার, নানা অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে শত শত কোটি টাকা জ্ঞাত-আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান
চলমান রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দেশ ছেড়ে যেতে পারেন। অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা প্রয়োজন।