ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল
অক্টোবরে ৪৫২ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫ জন
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিৎ: তোফায়েল
৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ ও আহতদের নামে স্মরণসভা করার নির্দেশ
‘কিছু হলেই রাস্তায় আন্দোলন, এভাবে আর কতদিন’
মহাখালীতে রিকশা চালকদের অবরোধ, ট্রেন চলাচল বন্ধ
৩ দিনের মধ্যে দাবি পূরণের আশ্বাস, মানতে নারাজ শিক্ষার্থীরা
সচিবালয়ের দক্ষিণ গেইটে আন্দোলনরত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। আগামী তিন দিনের মধ্যে দাবি পূরণের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা নারাজ হন। এসময় আগামী এক কর্মদিবসের মধ্যে দাবি মেনে নেওয়ার জোর তাগিদ দেন।
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মো. নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা আন্দোলনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান ভুলে যাইনি। আমাদের একটাই কষ্ট, এখনো শিক্ষার্থীদের দাবি আদায়ের জন্য রাস্তায় নামতে হয়। আমি আপনাদের কথা দিচ্ছি আপনাদের সব দাবি আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে মেনে নেওয়া হবে।
এসময় শিক্ষার্থীরা তিন কর্মদিবসে অস্বীকৃতি জানালে নাহিদ ইসলাম বলেন, হলের সমস্যা তো
আর একদিনের মধ্যে সমাধান সম্ভব না। আমরা আপনাদের দাবির বিষয়টা দেখছি। আর কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরের বিষয়টা আমি আজই দেখছি। উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থাকবে না, হল থাকবে না, এটা হতে পারে না। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, দ্রুত এসব মেনে নেওয়া হবে। এসময় শিক্ষার্থীরা একদিনের মধ্যে লিখিত প্রতিশ্রুতি চান। এর আগে সোমবার দুপুর থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এসময় তারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে তিন দফা দাবি উপস্থাপন করেন– ১. স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এ দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে। ২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়
থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতে হবে যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে এবং হস্তান্তর প্রক্রিয়ার রূপরেখা স্পষ্ট করতে হবে। ৩. অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সব চুক্তি বাতিল করতে হবে। এদিকে, এখনো শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান করছেন। এতে সচিবালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আর একদিনের মধ্যে সমাধান সম্ভব না। আমরা আপনাদের দাবির বিষয়টা দেখছি। আর কাজ সেনাবাহিনীর হাতে হস্তান্তরের বিষয়টা আমি আজই দেখছি। উপদেষ্টা বলেন, আপনাদের দাবিগুলো যৌক্তিক। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস থাকবে না, হল থাকবে না, এটা হতে পারে না। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, দ্রুত এসব মেনে নেওয়া হবে। এসময় শিক্ষার্থীরা একদিনের মধ্যে লিখিত প্রতিশ্রুতি চান। এর আগে সোমবার দুপুর থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এসময় তারা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নিয়ে তিন দফা দাবি উপস্থাপন করেন– ১. স্বৈরাচার আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত প্রজেক্ট ডিরেক্টরকে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং সাত দিনের মধ্যে সেনাবাহিনীর দক্ষ অফিসারদের হাতে এ দায়িত্ব অর্পণ করতে হবে। ২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়
থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতে হবে যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া হয়েছে এবং হস্তান্তর প্রক্রিয়ার রূপরেখা স্পষ্ট করতে হবে। ৩. অবিলম্বে বাকি ১১ একর জমি অধিগ্রহণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে এবং পুরাতন ক্যাম্পাস নিয়ে স্বৈরাচার সরকারের আমলের সব চুক্তি বাতিল করতে হবে। এদিকে, এখনো শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান করছেন। এতে সচিবালয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।