ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের বিষয়ে যা বললেন উপদেষ্টা
‘কতিপয় ছাত্রনেতার’ প্রভাবে উপদেষ্টারা কাজ করতে পারছেন না: নুর
ঋণগ্রস্ত হাবিব এমপি হয়েই হাজার কোটির মালিক
আওয়ামী লীগ নেত্রীসহ ৭৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ তার অপকর্মের জন্য নিষিদ্ধ হয়েছে: সোহেল তাজ
৭ মিনিটে ঢাকা ক্লিয়ারের ‘ঘোষক’ ছাত্রলীগ নেত্রী আতিকা এখন কোথায়?
সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির গ্রেফতার
সামরিক আইনে শেখ হাসিনার বিচার হওয়া উচিত: মামুনুল হক
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আল্লামা মামুনুল হক বলেছেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কয়েক হাজার হত্যা মামলা হওয়া উচিত। বাংলাদেশের সেনাবাহিনী এবং বিডিআরকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অপরাধে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহী মামলা করতে হবে। এরপর সামরিক আইনে শেখ হাসিনার বিচার হওয়া উচিত। ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে জনতাকে হত্যা করার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা করতে হবে।
শুক্রবার বিকালে চাঁদপুর শহরের হাসান আলী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মামুনুল হক বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও আওয়ামী দুঃশাসন বাংলাদেশের উন্নয়ন কিংবা জনগণের জন্য কাজ করেনি বরং তারা আরেকটি দেশের স্বার্থে বাংলাদেশের ক্ষমতার মসনদকে
পুঁজি করেছিল। এ ক্ষেত্রে আমি স্পষ্ট ভারতের নাম উল্লেখ করতে চাই। এখনো পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশ বিরোধী তার মিশন থামায়নি, তারা ষড়যন্ত্রের পথ থেকে ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত পালিয়ে যাওয়া খুনি শেখ হাসিনা এবং সবগুলো দোসরদের ভারত নিজের কক্ষে আশ্রয় দিয়েছে। খুনি শেখ হাসিনা যেখানে পালিয়ে থাকবে, সেখান থেকে তাকে ধরে এনে হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে বাংলাদেশের জনতার আদালতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল গঠিত হয়েছে। আমরা জোর দাবি জানাই অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আদালতে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করতে হবে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলবো,
সারা পৃথিবীতে পাচার করা টাকাগুলোকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে দেশ এবং জনগণের কল্যাণে ব্যয় করতে হবে। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হুসাইন। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী ও মাওলানা আবু সাঈদ নোমান।
পুঁজি করেছিল। এ ক্ষেত্রে আমি স্পষ্ট ভারতের নাম উল্লেখ করতে চাই। এখনো পর্যন্ত ভারত বাংলাদেশ বিরোধী তার মিশন থামায়নি, তারা ষড়যন্ত্রের পথ থেকে ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত পালিয়ে যাওয়া খুনি শেখ হাসিনা এবং সবগুলো দোসরদের ভারত নিজের কক্ষে আশ্রয় দিয়েছে। খুনি শেখ হাসিনা যেখানে পালিয়ে থাকবে, সেখান থেকে তাকে ধরে এনে হাজার হাজার মানুষ হত্যার দায়ে বাংলাদেশের জনতার আদালতে দৃষ্টান্তমূলক বিচার নিশ্চিত করতে হবে। তিনি আরও বলেন, ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল গঠিত হয়েছে। আমরা জোর দাবি জানাই অনতিবিলম্বে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আদালতে ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা মামলা দায়ের করতে হবে। আমি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলবো,
সারা পৃথিবীতে পাচার করা টাকাগুলোকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে দেশ এবং জনগণের কল্যাণে ব্যয় করতে হবে। গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা লিয়াকত হুসাইন। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমেদ, মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন মিয়াজী, মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুর রহমান হেলাল, মাওলানা আবুল হাসানাত জালালী ও মাওলানা আবু সাঈদ নোমান।