
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ফল প্রকাশে রেকর্ড

চসিকের ৩ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা বাড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিশ্ব র্যাংকিংয়ে ২০০ ধাপ এগিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, আবারও দেশসেরা

এইচএসসির ফল প্রকাশের তারিখ নিয়ে জানা গেল নতুন তথ্য

মন্ত্রণালয়ে চিঠি, ১০ম গ্রেড পাচ্ছেন যেসব শিক্ষক

বাড়ল এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া, চূড়ান্ত অনুমোদন
৮ বছর পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা আজ

আট বছর পর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের অনার্স (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ। বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত একযোগে ১৩৭টি কেন্দ্রে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এদিকে দুর্যোগপূর্ণ উপকূলীয় ১৬ জেলার কোনো শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পারলে, বিশেষ ব্যবস্থায় তাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এএসএম আমানুল্লাহ বলেন, ২০১৪-১৫ সেশনের পর বন্ধ হয়ে যায় ভর্তি পরীক্ষা। এরপর এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি করা হতো। দীর্ঘ ১২ বছর পর শিক্ষার মানোন্নয়নে পুনরায় ফিরল ভর্তি পরীক্ষা। এবার এমসিকিউর মাধ্যমে পরীক্ষা নেওয়া হবে। এই
পদ্ধতিতে একশ নম্বরের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ২০ নম্বর করে থাকবে ও গ্রুপভিত্তিক বিষয়ে থাকবে ৪০ নম্বর। ঈদের পর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে। দেশের সাতটি বিভাগের জেলা পর্যায়ে ১৩৭টি কেন্দ্রে একযোগে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবেন ৫ লাখ ৬০ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী। এর আগে ভর্তি পরীক্ষাটি ৩ মে নির্ধারিত থাকলেও তা পিছিয়ে ২৪ মে এবং পরে আরও এক সপ্তাহ পিছিয়ে ৩১ মে পুনর্নির্ধারণ করা হয়। মেধাতালিকা প্রস্তুতে ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষার জিপিএর ৪০ শতাংশ এবং এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএর ৬০ শতাংশ যুক্ত করে মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। ভর্তিচ্ছুদের অবশ্যই পরীক্ষার
প্রবেশপত্র ও এইচএসসির রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষায় সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা গেলেও মোবাইল ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
পদ্ধতিতে একশ নম্বরের মধ্যে বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ২০ নম্বর করে থাকবে ও গ্রুপভিত্তিক বিষয়ে থাকবে ৪০ নম্বর। ঈদের পর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে। দেশের সাতটি বিভাগের জেলা পর্যায়ে ১৩৭টি কেন্দ্রে একযোগে এই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে অংশ নেবেন ৫ লাখ ৬০ হাজার ৫৯৫ জন পরীক্ষার্থী। এর আগে ভর্তি পরীক্ষাটি ৩ মে নির্ধারিত থাকলেও তা পিছিয়ে ২৪ মে এবং পরে আরও এক সপ্তাহ পিছিয়ে ৩১ মে পুনর্নির্ধারণ করা হয়। মেধাতালিকা প্রস্তুতে ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষার জিপিএর ৪০ শতাংশ এবং এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএর ৬০ শতাংশ যুক্ত করে মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে। ভর্তিচ্ছুদের অবশ্যই পরীক্ষার
প্রবেশপত্র ও এইচএসসির রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষায় সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা গেলেও মোবাইল ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।