ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড
চলতি সেপ্টেম্বর মাসে এযাবৎকালের সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় আসার সূচনা হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সাতদিনে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড গড়েছে।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) প্রবাসী আয়ের তথ্য প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
তথ্যানুযায়ী, প্রথম সাত দিনে প্রবাসী আয় এসেছে ৫৪ কোটি ৪৫ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৬ হাজার ৫৩৪ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। সে হিসাবে প্রবাসীরা প্রতিদিন প্রবাসী আয় পাঠিয়েছেন ৯ কোটি ৭৪ লাখ ২৩ হাজার ৩৩৩ মার্কিন ডলার। আগের মাস আগস্টে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৭ হাজার ৩৭ লাখ ৯২ হাজার ৩৩৩ ডলার। আর আগের বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছিল ৪ কোটি ৪৪ লাখ ৭৮ হাজার ৩৩৩ ডলার।
তথ্য
বলছে, করোনা পরবর্তী এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছে চলতি সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রবাসীরা সংহতি জানিয়ে প্রবাসী আয় কমিয়ে দেয়। এজন্য জুলাই মাসসহ আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় কমে যায়। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের পর প্রবাসীদের অর্থ পাঠানো প্রবাহ বেড়ে যায়। এর ফলে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সাতদিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোরা মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে
এসেছে ৪১ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আর বিদেশে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।
বলছে, করোনা পরবর্তী এ যাবৎ কালের সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছে চলতি সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে প্রবাসীরা সংহতি জানিয়ে প্রবাসী আয় কমিয়ে দেয়। এজন্য জুলাই মাসসহ আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় কমে যায়। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও দেশত্যাগের পর প্রবাসীদের অর্থ পাঠানো প্রবাহ বেড়ে যায়। এর ফলে আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় বেড়ে যায়। সেপ্টেম্বর মাসে প্রবাসী আয়ের এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। তথ্য পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সেপ্টেম্বর মাসের প্রথম সাতদিনে রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোরা মাধ্যমে এসেছে ১৫ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার। কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ৪৮ লাখ ৩০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে
এসেছে ৪১ কোটি ৫২ লাখ ৭০ হাজার ডলার। আর বিদেশে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার।