
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েও পড়ালেখা অনিশ্চিত ছাইনুমে মারমার

রাবি প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করছে জামায়াত, দাবি ছাত্রদল সেক্রেটারির

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দশম গ্রেড দেওয়ার ঘোষণা

বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সুখবর

কুবির ৪৭১ কোটির জমি প্রকল্পে দুর্নীতি, অনুসন্ধানে দুদক

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা জারি

বাকৃবিতে শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ১৫ ছাত্রী বহিষ্কার
সুখবর পেতে যাচ্ছেন অবসরে যাওয়া শিক্ষক-কর্মচারীরা

অবশেষে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসর সুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্টের দীর্ঘদিনের অর্থসংকট নিরসনে বড় বরাদ্দ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ডে ২ হাজার কোটি টাকা এবং ‘বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টে' ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাবে সম্মতি দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ।
২ হাজার ২০০ কোটি টাকার বরাদ্দের ফলে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে আশার সঞ্চার করেছে। যারা বছরের পর বছর ধরে তাদের প্রাপ্য টাকার জন্য অপেক্ষা করছেন, তাদের কষ্ট কিছুটা কমবে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই বরাদ্দ অর্থ সরাসরি শিক্ষকদের হাতে যাবে না। ‘স্থায়ী তহবিল’ ও ‘মূলধন তহবিল' গঠনে কাজে ব্যবহৃত হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মতিপত্রে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে অবসর
সুবিধা বোর্ডের জন্য বরাদ্দ করা ২ হাজার কোটি টাকা এবং কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য বরাদ্দ করা ২০০ কোটি টাকা লাভজনক সরকারি সিকিউরিটি বা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। এই বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুদ দিয়েই শিক্ষকদের আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে। এই তহবিল গঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো দুটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করা এবং একটি স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটা, যাতে ভবিষ্যতে আর অর্থসংকটের কারণে শিক্ষকদের আবেদন আটকে না থাকে। এই প্রক্রিয়ায় প্রায় পাঁচ বছর ধরে ঝুলে থাকা ৭৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষক-কর্মচারীর আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শর্ত অনুযায়ী, বিনিয়োগ করা ট্রেজারি বন্ডের মেয়াদ শেষে তা নবায়ন বা পুনরায় ট্রেজারি বন্ড কিনতে হবে এবং
মূল তহবিল থেকে কোনো অর্থ অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে না। শুধু সুদ বাবদ প্রাপ্ত অর্থই চলতি তহবিলে জমা করে সেখান থেকে ব্যয় নির্বাহ করতে হবে।
সুবিধা বোর্ডের জন্য বরাদ্দ করা ২ হাজার কোটি টাকা এবং কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য বরাদ্দ করা ২০০ কোটি টাকা লাভজনক সরকারি সিকিউরিটি বা ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করতে হবে। এই বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সুদ দিয়েই শিক্ষকদের আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে। এই তহবিল গঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো দুটি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ভিত্তিকে শক্তিশালী করা এবং একটি স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটা, যাতে ভবিষ্যতে আর অর্থসংকটের কারণে শিক্ষকদের আবেদন আটকে না থাকে। এই প্রক্রিয়ায় প্রায় পাঁচ বছর ধরে ঝুলে থাকা ৭৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষক-কর্মচারীর আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। শর্ত অনুযায়ী, বিনিয়োগ করা ট্রেজারি বন্ডের মেয়াদ শেষে তা নবায়ন বা পুনরায় ট্রেজারি বন্ড কিনতে হবে এবং
মূল তহবিল থেকে কোনো অর্থ অন্য কোনো উদ্দেশ্যে ব্যয় করা যাবে না। শুধু সুদ বাবদ প্রাপ্ত অর্থই চলতি তহবিলে জমা করে সেখান থেকে ব্যয় নির্বাহ করতে হবে।