
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জুলাইয়ে আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি

শুল্ক ইস্যুতে বিশ্ববাজারে বাড়ল সোনার দাম

পোশাক রপ্তানি কমেছে ১২ শতাংশ

গাজীপুরের টঙ্গীতে একটি ট্রাভেল ব্যাগের মধ্যে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় স্টেশন রোডের সামনের রাস্তা থেকে ব্যাগের ভেতরে থাকা মরদেহ উদ্ধার করেন পূর্ব থানা পুলিশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি ট্রাভেল ব্যাগ পড়ে ছিল। পরে ব্যাগটি দেখে সন্দেহ হলে পুলিশকে খবর দেন তারা। পুলিশ জানায়, স্থানীয়রা ব্যাগটি দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ব্যাগ খুলে অজ্ঞাত পুরুষ ব্যক্তির খণ্ডিত মরদেহ দেখতে পায়। ব্যাগটি শেষ রাতের কোনো এক সময় স্টেশন রোড এলাকায় দুর্বৃত্তরা ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদুল ইসলাম জানান, অজ্ঞাত মরদেহের পরিচয় শনাক্তের কাজ চলছে। ঘটনাস্থলের আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

দেশে আজ কত দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

আজকের স্বর্ণের দাম: ৭ আগস্ট ২০২৫

আবারও বাড়ল তেলের দাম
সরকারি নির্ধারিত দামেও বিক্রি হচ্ছে না চামড়া

কোরবানি শেষে রাজধানীসহ আশপাশের এলাকা থেকে পশুর চামড়া আসতে শুরু করেছে সাভারে। তবে সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি হচ্ছে না চামড়া। বিক্রেতাদের দাবি, চামড়ার মান তুলনামূলক ভালো হলেও ন্যায্য মূল্য মিলছে না। অন্যদিকে লোকসানের অজুহাতে নির্ধারিত দামেও চামড়া কিনতে চাইছেন না আড়তদাররা।
শনিবার (০৭ জুন) রাজধানীর মিরপুর, মোহাম্মদপুর ও হাজারীবাগ ঘুরে ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এমন তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবারের মতো এবারও ঢাকায় কোরবানির গরুর কাঁচা চামড়া মানভেদে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একাধিক আড়তদার ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, না বুঝেই মৌসুমি ব্যবসায়ীরা বেশি দামে চামড়া কিনে নিয়ে আসেন। তবে চামড়ার বাজার ভালো না।
রাজধানীর লালবাগে কয়েকজন চামড়া ব্যবসায়ীর সঙ্গে কথা বলে জানা
গেছে, তারা মানভেদে গরুর চামড়া ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় কিনছেন। ব্যবসায়ীদের দাবি, কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে (লবণ ও শ্রমিকের মজুরি) প্রায় ৪০০ টাকা খরচ পড়বে। বর্তমানে বাজার ভালো না হওয়ায় তাই আগেরবারের চেয়ে কিছুটা কম দামে চামড়া কিনছেন তারা। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর কোরবানি ঈদে ৮০ থেকে ৮৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন ট্যানারি মালিকেরা। এ জন্য বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্যানারি প্রতিষ্ঠানগুলো সরাসরি কাঁচা চামড়া কিনছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, চলতি বছর চামড়ার সরবরাহ ভালো হলেও ছোট গরুর চামড়াই বেশি। তবে গত বছরের তুলনায় এবার প্রতিটি চামড়ায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা
বেশি দাম রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। সাভার কাঁচা চামড়া আড়ত মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. এমদাদুল হক (সোহরাব) বলেন, সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কেনা সম্ভব নয়। কারণ, চামড়ার সঙ্গে লবণ ও শ্রমিক খরচ যুক্ত হবে। নির্ধারিত দামে চামড়া কিনলে লোকসান হবে। বিজিবির ফেনী ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল মোশারফ হোসেন বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া ভারতে পাচার রোধে বিজিবি কঠোর নজরদারিতে রয়েছে। সীমান্তে নিয়মিত টহল ও গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে, গত ২৫ মে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চামড়ার নতুন দাম নির্ধারণ করে সরকার। রাজধানীতে কাঁচা চামড়ার সর্বনিম্ন দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া রাজধানীর বাইরে চামড়ার
দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা। পাশাপাশি খাসির লবণযুক্ত চামড়া ২২ থেকে ২৭ টাকা ও বকরির চামড়া ২০ থেকে ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গত বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আর খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৮ থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।
গেছে, তারা মানভেদে গরুর চামড়া ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় কিনছেন। ব্যবসায়ীদের দাবি, কাঁচা চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে (লবণ ও শ্রমিকের মজুরি) প্রায় ৪০০ টাকা খরচ পড়বে। বর্তমানে বাজার ভালো না হওয়ায় তাই আগেরবারের চেয়ে কিছুটা কম দামে চামড়া কিনছেন তারা। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর কোরবানি ঈদে ৮০ থেকে ৮৫ লাখ চামড়া সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন ট্যানারি মালিকেরা। এ জন্য বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্যানারি প্রতিষ্ঠানগুলো সরাসরি কাঁচা চামড়া কিনছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান সাখাওয়াত উল্লাহ বলেন, চলতি বছর চামড়ার সরবরাহ ভালো হলেও ছোট গরুর চামড়াই বেশি। তবে গত বছরের তুলনায় এবার প্রতিটি চামড়ায় ১০০ থেকে ১৫০ টাকা
বেশি দাম রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। সাভার কাঁচা চামড়া আড়ত মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. এমদাদুল হক (সোহরাব) বলেন, সরকার নির্ধারিত দামে চামড়া কেনা সম্ভব নয়। কারণ, চামড়ার সঙ্গে লবণ ও শ্রমিক খরচ যুক্ত হবে। নির্ধারিত দামে চামড়া কিনলে লোকসান হবে। বিজিবির ফেনী ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লে. কর্নেল মোশারফ হোসেন বলেন, কোরবানির পশুর চামড়া ভারতে পাচার রোধে বিজিবি কঠোর নজরদারিতে রয়েছে। সীমান্তে নিয়মিত টহল ও গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে, গত ২৫ মে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির পশুর চামড়ার নতুন দাম নির্ধারণ করে সরকার। রাজধানীতে কাঁচা চামড়ার সর্বনিম্ন দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া রাজধানীর বাইরে চামড়ার
দাম ১ হাজার ১৫০ টাকা নির্ধারণ করা। পাশাপাশি খাসির লবণযুক্ত চামড়া ২২ থেকে ২৭ টাকা ও বকরির চামড়া ২০ থেকে ২২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য, গত বছর ঢাকায় প্রতি বর্গফুট গরুর লবণযুক্ত কাঁচা চামড়ার দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা এবং ঢাকার বাইরে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। আর খাসির লবণযুক্ত চামড়ার দাম ২০ থেকে ২৫ টাকা এবং বকরির চামড়া ১৮ থেকে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।