
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আবারও পশ্চিমবঙ্গে মেডিকেল শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ

‘ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন সেনা হেফাজতে’

নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম ঘোষণার আগেই ফাঁস! তদন্তে কর্মকর্তারা

মেক্সিকোতে আকস্মিক বন্যায় মৃত বেড়ে ২৮, নিখোঁজ অনেকে

স্বামীকে কিডনি দিতে এক মুহূর্তও দেরি করলেন না তরুণী

গাজা ছেড়ে আরেক দেশে ইসরায়েলের হামলা

মারিয়া কোরিনা কি নিজ ভুবনে শান্তিতে আছেন?
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক এখনও ‘বেশ ইতিবাচক’: মোদি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কের বিষয়ে নিজের অবস্থান জানিয়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এখনো ‘বেশ ইতিবাচক’ সম্পর্ক রয়েছে। খবর আল-জাজিরার
মোদি লিখেছেন, ‘আমার সম্পর্কের বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আবেগ-অনুভূতি ও ইতিবাচক মূল্যায়ন আমি গভীর কৃতজ্ঞতার সঙ্গে গ্রহণ করছি এবং একইভাবে তাকে তা ফিরিয়ে দিচ্ছি।’
পোস্টে মোদি আরও লেখেন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে খুবই ইতিবাচক এবং ভবিষ্যৎমুখী সর্বাত্মক বৈশ্বিক কৌশলগত অংশীদারত্ব রয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার ব্যক্তিগত বন্ধুত্বের কথা আবারও সামনে টেনে আনার পর এমন মন্তব্য করেন মোদি। মন্তব্যটি এমন সময়ে করা হলো, যখন কিনা ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে
টানাপোড়েন চলছে। ওয়াশিংটন সম্প্রতি ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। তাদের অভিযোগ, রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার মধ্য দিয়ে ইউক্রেনে প্রাণঘাতী হামলা চালাতে মস্কোকে সহযোগিতা করছে নয়াদিল্লি। তবে ট্রাম্প ও মোদি-দুজনই জনতুষ্টবাদী নেতা। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদ থেকেই দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, তিনি সব সময় মোদির বন্ধু থাকবেন। চীনের কাছে ভারতকে হাতছাড়া করে ফেলেছেন বলে আগে মন্তব্য করলেও পরে সুর নরম করে ট্রাম্প বলেন, ‘ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক আছে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই।’ গত সপ্তাহে মোদি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকে যোগ দিতে চীন সফরে যান। এটি ছিল সাত বছর পর তার প্রথম সেদেশ সফর, যা
দুই এশীয় শক্তির মধ্যে সম্পর্কের কিছুটা উষ্ণতা ফেরার ইঙ্গিত দেয়। তবে মোদির এ সফরে ট্রাম্পকে বিরক্ত বলে মনে হয়েছে। কারণ, তিনি পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে চাইছেন।
টানাপোড়েন চলছে। ওয়াশিংটন সম্প্রতি ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক বসিয়েছে। তাদের অভিযোগ, রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনার মধ্য দিয়ে ইউক্রেনে প্রাণঘাতী হামলা চালাতে মস্কোকে সহযোগিতা করছে নয়াদিল্লি। তবে ট্রাম্প ও মোদি-দুজনই জনতুষ্টবাদী নেতা। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদ থেকেই দুজনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এর আগে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, তিনি সব সময় মোদির বন্ধু থাকবেন। চীনের কাছে ভারতকে হাতছাড়া করে ফেলেছেন বলে আগে মন্তব্য করলেও পরে সুর নরম করে ট্রাম্প বলেন, ‘ভারত আর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক আছে। দুশ্চিন্তার কিছু নেই।’ গত সপ্তাহে মোদি সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের বৈঠকে যোগ দিতে চীন সফরে যান। এটি ছিল সাত বছর পর তার প্রথম সেদেশ সফর, যা
দুই এশীয় শক্তির মধ্যে সম্পর্কের কিছুটা উষ্ণতা ফেরার ইঙ্গিত দেয়। তবে মোদির এ সফরে ট্রাম্পকে বিরক্ত বলে মনে হয়েছে। কারণ, তিনি পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার কৃতিত্ব নিতে চাইছেন।