ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে “আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস-২০২৪” ও “জাতীয় প্রবাসী দিবস-২০২৪”
মইনুল-আসাদ নেতৃত্বাধীন জালালাবাদ এসোসিয়েশনের বিজয় দিবস পালন
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে মহান বিজয় দিবস উদযাপন
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে মহান বিজয় দিবস-২০২৪ উদযাপন
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ সোসাইটির অভিষেক উৎসবে ভুয়া ভুয়া স্লোগানে তুলকালাম কাণ্ড
নিউইয়র্কে বিএনপি-জামাতকে রুখে দিল সাংস্কৃতিক কর্মীরা
নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে গভীর শ্রদ্ধায় ’শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকটোরাল ভোটের গুরুত্ব
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।দেশটির প্রেসিডেন্ট নাগরিকদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত না হয়ে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ নামে পরিচিত একদল কর্মকর্তার পরোক্ষ ভোটেই নির্বাচিত হন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইলেকটোরাল কলেজের মোট আসন সংখ্যা ৫৩৮টি। নির্বাচনে বিজয়ীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়ার অর্থ একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সবকটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। ইলেকটোরাল কলেজ হচ্ছে কর্মকর্তাদের একটি প্যানেল যাদের ইলেক্টরস বলা হয়। এরা এক কথায় নির্বাচক মণ্ডলী। প্রতি চার বছর পর পর এটি গঠন করা হয় এবং এরাই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টকে বাছাই করেন। কংগ্রেসে প্রতিনিধিত্বের অনুপাতে প্রতিটি স্টেটের ইলেক্টরসের সংখ্যা নির্ধারিত
হয়। যা নির্ধারিত হয় স্টেটে সিনেটরের সংখ্যা (প্রত্যেক স্টেটে দুইজন) এবং প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধির (যা জনসংখ্যার অনুপাতে) যোগফল মিলে। ২০২০ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এবারও সবচেয়ে বেশি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায়। ওই স্টেইটে ৫৪টি ভোট রয়েছে। এরপর রয়েছে টেক্সাসে ৪০টি, ফ্লোরিডায় ৩০টি, নিউ ইয়র্ক ২৮টি, ইলিনয় ও পেনসিলভানিয়ায় ১৯টি করে। এছাড়া ওহাইওতে ১৭টি, জর্জিয়ায় ১৬টি ও নর্থ ক্যারোলাইনায় ১৬টি, মিশিগান ১৫টি, নিউ জার্সিতে ১৪টি, ভার্জিনিয়াতে ১৩টি, ওয়াশিংটনে ১২টি, অ্যারিজনা, টেনেসি, ম্যাসাচুসেটস ও ইন্ডিয়ানায় ১১টি, মিনেসোটা, উইসকনসিন, ম্যারিল্যান্ড, মিজৌরি ও কলোরাডোতে ১০টি, অ্যালবামা ও সাউথ ক্যারোলাইনায় ৯টি, কেন্টাকি, অরেগন ও লুইজিয়ানায় ৮টি, কনেটিকাট ও ওকলাহোমায় ৭টি, মিসিসিপি, আরকানস, ক্যানসাস, আইওয়া, নেভাডা ও ইউটায় ৬টি;
নিউ মেক্সিকো ও নেব্রাস্কায় ৫টি; ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, নিউ হ্যাম্পশায়ার, মেইন, রোড আইল্যান্ড, আইডাহো ও হাওয়াইতে ৪টি; মন্টেনা, নর্থ ডেকোটা, ভার্মন্ট, ডেলাওয়ার, ওয়াইওমিং, সাউথ ডেকোটা, আলাস্কা ও ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ায় রয়েছে ৩টি করে ইলেকটোরাল ভোট। একজন প্রার্থী সারা দেশে হয়তো কম ভোট পেয়েছেন, কিন্তু বেশ কতগুলো কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়ে একজন প্রেসিডেন্ট হয়ে যেতে পারেন। একটি অঙ্গরাজ্যে জয়ের ব্যবধান যদি বিরাট হয়ও তারপরেও জয়ী প্রার্থী সবগুলো ইলেকটোরাল ভোটই পাবেন। ইলেকটোরাল ভোটে ‘টাই’ হলে কোনো ক্ষেত্রে যদি স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা কেউ না পান, সেক্ষেত্রে মার্কিন আইনসভার নিম্ন-কক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে পারবে।
হয়। যা নির্ধারিত হয় স্টেটে সিনেটরের সংখ্যা (প্রত্যেক স্টেটে দুইজন) এবং প্রতিনিধি পরিষদে প্রতিনিধির (যা জনসংখ্যার অনুপাতে) যোগফল মিলে। ২০২০ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী এবারও সবচেয়ে বেশি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায়। ওই স্টেইটে ৫৪টি ভোট রয়েছে। এরপর রয়েছে টেক্সাসে ৪০টি, ফ্লোরিডায় ৩০টি, নিউ ইয়র্ক ২৮টি, ইলিনয় ও পেনসিলভানিয়ায় ১৯টি করে। এছাড়া ওহাইওতে ১৭টি, জর্জিয়ায় ১৬টি ও নর্থ ক্যারোলাইনায় ১৬টি, মিশিগান ১৫টি, নিউ জার্সিতে ১৪টি, ভার্জিনিয়াতে ১৩টি, ওয়াশিংটনে ১২টি, অ্যারিজনা, টেনেসি, ম্যাসাচুসেটস ও ইন্ডিয়ানায় ১১টি, মিনেসোটা, উইসকনসিন, ম্যারিল্যান্ড, মিজৌরি ও কলোরাডোতে ১০টি, অ্যালবামা ও সাউথ ক্যারোলাইনায় ৯টি, কেন্টাকি, অরেগন ও লুইজিয়ানায় ৮টি, কনেটিকাট ও ওকলাহোমায় ৭টি, মিসিসিপি, আরকানস, ক্যানসাস, আইওয়া, নেভাডা ও ইউটায় ৬টি;
নিউ মেক্সিকো ও নেব্রাস্কায় ৫টি; ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, নিউ হ্যাম্পশায়ার, মেইন, রোড আইল্যান্ড, আইডাহো ও হাওয়াইতে ৪টি; মন্টেনা, নর্থ ডেকোটা, ভার্মন্ট, ডেলাওয়ার, ওয়াইওমিং, সাউথ ডেকোটা, আলাস্কা ও ডিস্ট্রিক্ট অব কলম্বিয়ায় রয়েছে ৩টি করে ইলেকটোরাল ভোট। একজন প্রার্থী সারা দেশে হয়তো কম ভোট পেয়েছেন, কিন্তু বেশ কতগুলো কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে গিয়ে একজন প্রেসিডেন্ট হয়ে যেতে পারেন। একটি অঙ্গরাজ্যে জয়ের ব্যবধান যদি বিরাট হয়ও তারপরেও জয়ী প্রার্থী সবগুলো ইলেকটোরাল ভোটই পাবেন। ইলেকটোরাল ভোটে ‘টাই’ হলে কোনো ক্ষেত্রে যদি স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা কেউ না পান, সেক্ষেত্রে মার্কিন আইনসভার নিম্ন-কক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভস ভোট দিয়ে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করতে পারবে।