ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
যুবলীগ নেতার শিশুকন্যার কবর ভাঙচুরের অভিযোগ স্থানীয় যুবদলের বিরুদ্ধে
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার শোক
রাজমিস্ত্রির বাড়ি থেকে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
দৌলতপুরে কৃষককে গুলি করে হত্যা
ডা. রাশেদুল হক একজন চিকিৎসক
মাগুরা জেলার মহম্মদপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শোক
মন্দিরও রক্ষা পেল না! ইউনুস সরকারের সময়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ — এটাই কি গণতন্ত্র?
মায়ের রক্ত ঝরিয়ে ছেলেকে গ্রেফতার, নাটোরে প্রতিবাদের ঝড়
নাটোর সদরে আওয়ামী লীগের এক কর্মীকে গ্রেফতারের সময় তার বৃদ্ধা মাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করে রক্তাক্ত করার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। ভুক্তভোগী জেন্না বেগমের (৭০) রক্তাক্ত মুখের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদের সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাটোর সদর উপজেলার বাসিন্দা ও আওয়ামী লীগ কর্মী আতিক হাসান বিদ্যুৎকে সম্প্রতি তার বাড়ি থেকে আটক করে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এ সময় বিদ্যুতের বৃদ্ধা মা জেন্না বেগম ছেলেকে নিয়ে যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে এবং বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয় বলে পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়েছে। আঘাতে তার মুখমণ্ডল রক্তাক্ত হয়।
এই ঘটনাকে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা
এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে দেখছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। তাদের অভিযোগ, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠনের পর থেকেই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতার, নির্যাতন ও হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হচ্ছে। নাটোরে বিদ্যুতের মাকে নির্যাতন করে তাকে গ্রেফতারের ঘটনা সেই ধারাবাহিকতারই একটি নৃশংস উদাহরণ বলে তারা দাবি করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেন্না বেগমের ছবি পোস্ট করে অনেকেই এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেছেন এবং এটিকে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেছেন। এখন পর্যন্ত এই গ্রেফতার এবং নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কী অভিযোগে আতিক হাসান বিদ্যুৎকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়েও
স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। এদিকে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাটোর জেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। স্থানীয় পর্যায়ে এ নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। এই ঘটনাটি অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকাণ্ড নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দমন-পীড়নের অংশ হিসেবে দেখছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকরা। তাদের অভিযোগ, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সরকার গঠনের পর থেকেই দেশজুড়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতার, নির্যাতন ও হয়রানিমূলক মামলা দেওয়া হচ্ছে। নাটোরে বিদ্যুতের মাকে নির্যাতন করে তাকে গ্রেফতারের ঘটনা সেই ধারাবাহিকতারই একটি নৃশংস উদাহরণ বলে তারা দাবি করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জেন্না বেগমের ছবি পোস্ট করে অনেকেই এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করেছেন এবং এটিকে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন বলে অভিহিত করেছেন। এখন পর্যন্ত এই গ্রেফতার এবং নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। কী অভিযোগে আতিক হাসান বিদ্যুৎকে গ্রেফতার করা হয়েছে, সে বিষয়েও
স্পষ্ট করে কিছু জানানো হয়নি। এদিকে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নাটোর জেলা আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। তারা এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। স্থানীয় পর্যায়ে এ নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। এই ঘটনাটি অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকাণ্ড নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।



