ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জমি দখলের অভিযোগ আসলাম চৌধুরীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে
বাগেরহাটে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড: হাত-পা বাঁধা অবস্থায় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার, তীব্র উত্তেজনা
ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
কারাগারে চিকিৎসা না পেয়ে আরও এক বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
মধ্যনগরে আওয়ামী লীগ অফিস পুড়িয়ে দিলো জামায়াত বিএনপি
নোয়াখালীর শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবদল ক্যাডার চান মিয়া অস্ত্রসহ গ্রেফতার
ভোলায় বিএনপি-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র, আহত অর্ধশতাধিক
ভোলা জেলা শহরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এবং ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) কর্মীদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুর পৌনে ১টার দিকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী ইটপাটকেল ও লাঠিসোঁটার আঘাতে আহত হয়েছেন। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে ভোলা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এসময় পার্থর অফিস গুড়িয়ে দেয়।
সংঘর্ষের ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় দলই পরস্পরকে দায়ী করছে।
যেভাবে ঘটনার সূত্রপাত
জানা যায়, বিএনপি ও বিজেপির পূর্বঘোষিত কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই ভোলা শহরজুড়ে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছিল।
বেলা পৌনে ১২টার দিকে জেলা জাতীয় পার্টি (বিজেপি)-এর কয়েক হাজার নেতাকর্মী নতুনবাজার দলীয় কার্যালয়ের সামনে
থেকে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন মোড় ঘুরে একই স্থানে সমাবেশে মিলিত হয়। অন্যদিকে, একই সময়ে মহাজনপট্টিতে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশ শুরু করেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কয়েক হাজার বিএনপি নেতাকর্মী একটি মিছিল নিয়ে বের হন। মিছিলটি বাংলাস্কুল মোড় ঘুরে কাবিল মসজিদ মোড় হয়ে নতুনবাজার প্রেসক্লাবের সামনে পৌঁছালে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় জড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় আধাঘণ্টা ধরে চলে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষই ব্যাপক ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ি ও লাঠিসোঁটার ব্যবহার করে। স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে বোমা সদৃশ বিস্ফোরণের শব্দও শুনতে পান বলে জানান। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভোলা জেলা বিজেপির সাংগঠনিক
সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তারা আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের দাবিতে শান্তিপূর্ণ প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় বিএনপির একটি গ্রুপ বিনা উসকানিতে পরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তিনি এটিকে দীর্ঘদিনের ঐক্য নষ্ট করার অপচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেন। অন্যদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে ভোলা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম বলেন, তারা নির্বাচনে বিলম্ব ঘটানোর প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছিলেন। নতুনবাজার এলাকায় দুই মিছিল মুখোমুখি হলে তারা বিজেপির কর্মীদের পিছু হটতে বলেন। পরে কে বা কারা ঢিল ছোড়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয় এবং বিজেপির নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। বিকেল সাড়ে ৪টায় ভোলার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল হক জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আছে।
তবে এখনো পর্যন্ত কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
থেকে একটি মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন মোড় ঘুরে একই স্থানে সমাবেশে মিলিত হয়। অন্যদিকে, একই সময়ে মহাজনপট্টিতে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশ শুরু করেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে কয়েক হাজার বিএনপি নেতাকর্মী একটি মিছিল নিয়ে বের হন। মিছিলটি বাংলাস্কুল মোড় ঘুরে কাবিল মসজিদ মোড় হয়ে নতুনবাজার প্রেসক্লাবের সামনে পৌঁছালে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করে। একপর্যায়ে উভয় পক্ষ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় জড়িয়ে পড়ে, যা প্রায় আধাঘণ্টা ধরে চলে। সংঘর্ষ চলাকালে দুই পক্ষই ব্যাপক ইটপাটকেল ছোড়াছুড়ি ও লাঠিসোঁটার ব্যবহার করে। স্থানীয়রা ঘটনাস্থলে বোমা সদৃশ বিস্ফোরণের শব্দও শুনতে পান বলে জানান। একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ ভোলা জেলা বিজেপির সাংগঠনিক
সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম অভিযোগ করেন, তারা আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের দাবিতে শান্তিপূর্ণ প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। এ সময় বিএনপির একটি গ্রুপ বিনা উসকানিতে পরিকল্পিতভাবে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। তিনি এটিকে দীর্ঘদিনের ঐক্য নষ্ট করার অপচেষ্টা হিসেবে উল্লেখ করেন। অন্যদিকে, অভিযোগ অস্বীকার করে ভোলা জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম বলেন, তারা নির্বাচনে বিলম্ব ঘটানোর প্রতিবাদে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ করছিলেন। নতুনবাজার এলাকায় দুই মিছিল মুখোমুখি হলে তারা বিজেপির কর্মীদের পিছু হটতে বলেন। পরে কে বা কারা ঢিল ছোড়ার পর পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয় এবং বিজেপির নেতাকর্মীরা তাদের ওপর হামলা চালায়। বিকেল সাড়ে ৪টায় ভোলার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শরীফুল হক জানান, পরিস্থিতি বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আছে।
তবে এখনো পর্যন্ত কোনো পক্ষ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



