ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নিরাপদ নগরীর দাবিতে শিল্পকলায় একশনএইডের বিশেষ প্রদর্শনী
‘মিস ইউনিভার্স’ মালিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
শুভর বুকে ঐশী, প্রেম নাকি সিনেমার প্রচারণা?
তানজিন তিশার ভয়েস রেকর্ড
যে ৫ জনপ্রিয় সিনেমায় দেখানো হয়েছে ভূমিকম্পের ভয়াবহতা
ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে বিতর্ক,আচরণে শালীনতার জবাব দিলেন মিথিলা
ভারতীয় প্রযোজকের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার ইঙ্গিত তিশার
ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশা। সম্প্রতি ভারতীয় পরিচালক এম এন রাজের ভালোবাসার মরশুম সিনেমাটি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো ভুল তথ্য ও গুজব নিয়ে মুখ খুলেছেন তিনি। এক অফিসিয়াল বিবৃতির মাধ্যমে বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও রটনা বলে দাবি করেছেন তিশা।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া ওই বিবৃতিতে তিশা জানিয়েছেন, চুক্তিপত্র অনুযায়ী তার বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত যাবতীয় দায়িত্ব, যেমন- ভিসা করানো, ফ্লাইটের টিকিট এবং সেখানে থাকা-খাওয়ার সকল দায়-দায়িত্ব পরিচালক ও প্রযোজকের ছিল।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, পরিচালক ও প্রযোজনা সংস্থা তার ভিসা করাতে পারেনি। অভিনেত্রী নিজেও ব্যক্তিগতভাবে চেষ্টা করেও ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হন। ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা যেহেতু চুক্তিপত্র অনুযায়ী পরিচালকের দায়িত্বে ছিল, তাই
এই ব্যর্থতার জন্য আইনত কোনো দায় তার নয় বলে মনে করেন তিশা। এটি সরাসরি পরিচালকের ব্যর্থতা। তিনি আরও জানান, দুই মাস ভিসার জন্য অপেক্ষার পরেও যখন তা হয়নি, তখন প্রযোজনা সংস্থা অন্য একজন অভিনেত্রীকে চুক্তিভুক্ত করে তার চরিত্রে অভিনয় করায়। এর ফলে বাধ্য হয়েই তিনি এই প্রজেক্ট থেকে সরে আসেন এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশের একটি নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হন, যার শুটিং বর্তমানে চলছে। তিশা বলেন, ‘একটি সিনেমা আমার পেশাগত সম্মানের জায়গা। আমি কখনোই তা নষ্ট করতে চাইনি। কিন্তু পরিচালক যেহেতু তার ব্যর্থতার কারণে শিডিউল অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেননি এবং নতুন একজনকে সেখানে চুক্তিবদ্ধ করে নিয়েছেন, তাই বাধ্য হয়েই আমাকে সরে আসতে হয়েছে।’ ‘কিন্তু
লাইন প্রোডিউসার শরিফ এখন একবার আমাকে বলছে এক-তৃতীয়াংশ টাকা ফেরত দিতে, আবার আমার আইনজীবীকে বলছে কিছু টাকা ফেরত দিলেই হবে আবার সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার ক্যারিয়ারের ক্ষতিগ্রস্ত করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে, যা একটি অপচেষ্টা মাত্র।’ তার কথায়, ‘আমার সাথে যে চুক্তিপত্র হয়েছে, সেখানে ডিরেক্টর ফল্টের কারণে কোন প্রবলেম হলে আমাকে টাকা ফেরত দিতে হবে এমন কোন ক্লজ নেই। আমি সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একজন মানুষ, আইন-আদালতে যদি তারা প্রমাণ করতে পারে যে আমি টাকা ফেরত দিতে বাধ্য এবং আদালত এমন নির্দেশনা প্রদান করেন তাহলে আমি অবশ্যই তা মেনে নিবো এবং টাকা ফেরত দিবো।’ শেষে বলেছেন, ‘যেসব সাংবাদিক ভাইয়ারা না
জেনে কিংবা ভুল তথ্য জেনে আমার সাথে কথা না বলেই প্রচার করছেন এবং যেসব সাংবাদিক ভাইয়ারা আমার সত্যটা তুলে ধরার চেষ্টা করছেন সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলতে চাই, আপনারা সবটুকু জেনে সত্যটাই প্রকাশ করবেন আমি এইটুকু আপনাদের কাছে আশা করতে পারি।’
এই ব্যর্থতার জন্য আইনত কোনো দায় তার নয় বলে মনে করেন তিশা। এটি সরাসরি পরিচালকের ব্যর্থতা। তিনি আরও জানান, দুই মাস ভিসার জন্য অপেক্ষার পরেও যখন তা হয়নি, তখন প্রযোজনা সংস্থা অন্য একজন অভিনেত্রীকে চুক্তিভুক্ত করে তার চরিত্রে অভিনয় করায়। এর ফলে বাধ্য হয়েই তিনি এই প্রজেক্ট থেকে সরে আসেন এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশের একটি নতুন সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হন, যার শুটিং বর্তমানে চলছে। তিশা বলেন, ‘একটি সিনেমা আমার পেশাগত সম্মানের জায়গা। আমি কখনোই তা নষ্ট করতে চাইনি। কিন্তু পরিচালক যেহেতু তার ব্যর্থতার কারণে শিডিউল অনুযায়ী কাজ শুরু করতে পারেননি এবং নতুন একজনকে সেখানে চুক্তিবদ্ধ করে নিয়েছেন, তাই বাধ্য হয়েই আমাকে সরে আসতে হয়েছে।’ ‘কিন্তু
লাইন প্রোডিউসার শরিফ এখন একবার আমাকে বলছে এক-তৃতীয়াংশ টাকা ফেরত দিতে, আবার আমার আইনজীবীকে বলছে কিছু টাকা ফেরত দিলেই হবে আবার সাংবাদিকদের ভুল তথ্য দিয়ে আমার ক্যারিয়ারের ক্ষতিগ্রস্ত করে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার চেষ্টা করছে, যা একটি অপচেষ্টা মাত্র।’ তার কথায়, ‘আমার সাথে যে চুক্তিপত্র হয়েছে, সেখানে ডিরেক্টর ফল্টের কারণে কোন প্রবলেম হলে আমাকে টাকা ফেরত দিতে হবে এমন কোন ক্লজ নেই। আমি সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল একজন মানুষ, আইন-আদালতে যদি তারা প্রমাণ করতে পারে যে আমি টাকা ফেরত দিতে বাধ্য এবং আদালত এমন নির্দেশনা প্রদান করেন তাহলে আমি অবশ্যই তা মেনে নিবো এবং টাকা ফেরত দিবো।’ শেষে বলেছেন, ‘যেসব সাংবাদিক ভাইয়ারা না
জেনে কিংবা ভুল তথ্য জেনে আমার সাথে কথা না বলেই প্রচার করছেন এবং যেসব সাংবাদিক ভাইয়ারা আমার সত্যটা তুলে ধরার চেষ্টা করছেন সবার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলতে চাই, আপনারা সবটুকু জেনে সত্যটাই প্রকাশ করবেন আমি এইটুকু আপনাদের কাছে আশা করতে পারি।’



