ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শাড়ি পরে দুঃসাহসিক স্টান্ট, বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ফিরছেন সামান্থা
ইনসাফ কায়েমে বেইনসাফের জায়গা নাই, প্ল্যাকার্ড হাতে রাস্তায় শিল্পীরা
চুম্বন বিতর্কে রাকেশ বললেন, এসব হাস্যকর
৪০০ বছরের পুরনো গল্প, ঈদে মুক্তির দৌড়ে ‘রঙবাজার’
মঞ্চেই হেনস্তার শিকার গায়িকা, থানায় অভিযোগ
‘ব্যথা’ নিয়ে হাজির হলেন বাপ্পা মজুমদার
বিতর্কিত অঙ্গভঙ্গি, মুকুট হারালেন মিস ফিনল্যান্ড
বিয়ের পর নিজেকে হারিয়ে ফেলার কোনো প্রশ্নই ওঠে না
বলিউডের জনপ্রিয় তারকা দম্পতি অভিষেক বচ্চন ও ঐশ্বরিয়া রাই ২০০৭ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এর পরপরই তারা একটি বৈশ্বিক ট্যুরে বের হন, যার নাম ছিল ‘আনফরগেটেবলস’। সেই ট্যুরের একটি প্রেস কনফারেন্সে একজন রিপোর্টার ঐশ্বরিয়াকে প্রশ্ন করেন, ‘আমরা কি আপনাকে বিয়ে ও সন্তানদের কারণে হারিয়ে ফেলব?’
এমন প্রশ্নে ঐশ্বরিয়ার ব্যাপক হাসি পায়। হেসে হেসে তিনি বলেন, ‘আমি সন্তানদের জন্য মুখিয়ে আছি, আমি বিবাহিত জীবন উপভোগ করছি, এতে নিজেকে হারিয়ে ফেলার কোনো প্রশ্নই আসে না।’
বছর কয়েক আগে অভিষেক বচ্চন ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই দেওয়া এক সাক্ষাতকারে জানান, কিভাবে ঐশ্বরিয়া স্বেচ্ছায় মাতৃত্বকে গ্রহণ করেছিলেন এবং কিভাবে তিনি তাদের কন্যা আরাধ্যার জন্য একজন ‘সুপারমম’।
সাক্ষাতকারে
অভিষেক বলেন, ‘যখন ও মা হলো, তখন তার ক্যারিয়ার দ্বিতীয় সারিতে চলে গেল। আজ সে আরাধ্যর জন্য সবকিছু করে। সে একজন সুপারমম। এখনো মানুষ তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী বলে উল্লেখ করে এবং আমি জানি, সে এই ভালোবাসার জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। সে তার ভক্তদের মূল্য দেয় এবং তার ক্যারিয়ার থেকে পাওয়া প্রশংসা ও চমকগুলো উপভোগ করে। ব্যস্ত ভ্রমণসূচি বা অদ্ভুত সময়ে কাজের চাপের মধ্যেও আমি কখনো তাকে বিমানের সামনের সিট বা পেছনের সিট, মারুতি বা মার্সিডিজ নিয়ে অভিযোগ করতে শুনিনি।’ ২০১১ সালে মেয়ে আরাধ্যা জন্মের পর থেকে কাজের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে তিনি কেবল সেই কাজগুলোই করছেন যেগুলোর জন্য
তিনি সত্যিই অনুপ্রাণিত বোধ করেন এবং সেগুলোর জন্য আরাধ্যার পাশে না থেকে শুটিং সেটে যাওয়াটা সার্থক মনে করেন।
অভিষেক বলেন, ‘যখন ও মা হলো, তখন তার ক্যারিয়ার দ্বিতীয় সারিতে চলে গেল। আজ সে আরাধ্যর জন্য সবকিছু করে। সে একজন সুপারমম। এখনো মানুষ তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী বলে উল্লেখ করে এবং আমি জানি, সে এই ভালোবাসার জন্য অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। সে তার ভক্তদের মূল্য দেয় এবং তার ক্যারিয়ার থেকে পাওয়া প্রশংসা ও চমকগুলো উপভোগ করে। ব্যস্ত ভ্রমণসূচি বা অদ্ভুত সময়ে কাজের চাপের মধ্যেও আমি কখনো তাকে বিমানের সামনের সিট বা পেছনের সিট, মারুতি বা মার্সিডিজ নিয়ে অভিযোগ করতে শুনিনি।’ ২০১১ সালে মেয়ে আরাধ্যা জন্মের পর থেকে কাজের পরিমাণ কমিয়ে দিয়েছেন ঐশ্বরিয়া। এরপর থেকে তিনি কেবল সেই কাজগুলোই করছেন যেগুলোর জন্য
তিনি সত্যিই অনুপ্রাণিত বোধ করেন এবং সেগুলোর জন্য আরাধ্যার পাশে না থেকে শুটিং সেটে যাওয়াটা সার্থক মনে করেন।



