ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচির সমর্থনে উত্তাল নিউইয়র্ক, প্রবাসীদের বিক্ষোভ সমাবেশ ও মানববন্ধন
নিউইয়র্কের নতুন মেয়র জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লালন উৎসবে মানুষের ঢল
নিউইয়র্কে বহুতল ভবন ধস
বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে
আওয়ামী লীগের দুই নেতার ওপর হামলা : বিএনপির একজন গ্রেফতার
বাংলাদেশে সহিংসতা প্রতিরোধে জরুরি ভিত্তিতে জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক মোতায়েনের আহ্বান জানালেন ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন
বাংলাদেশে দ্রুত অবনতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি ব্যাপক সহিংসতায় রূপ নিতে পারে বলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতিসংঘে বাংলাদেশের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি প্রফেসর ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন। এ প্রেক্ষিতে তিনি জাতিসংঘ মহাসচিব মাননীয় আন্তোনিও গুতেরেসের কাছে একটি আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠিয়ে জরুরি ভিত্তিতে জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক দল মোতায়েনের আহ্বান জানান।
ড. মোমেন তাঁর চিঠিতে উল্লেখ করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন পরিচালিত তথাকথিত “ক্যাঙ্গারু কোর্ট” আগামী ১৭ নভেম্বর ২০২৫ অপসারিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করতে পারে। তিনি সতর্ক করে বলেন, এ ধরনের রায় জনগণের কাছে বেআইনি ও অবিচার হিসেবে প্রতীয়মান হলে তা দেশজুড়ে ব্যাপক জনঅসন্তোষ, বিশৃঙ্খলা ও
রক্তপাত সৃষ্টি করতে পারে। রাষ্ট্রীয় অস্থিরতা ও সশস্ত্র দখলদারিত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ড. মোমেন আরও জানান, ক্ষমতা দখলের পর থেকে বর্তমান শাসনব্যবস্থার সশস্ত্র সমর্থক ও উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলো— • ঘরবাড়ি, ব্যবসা ও সম্পদ দখল বা ধ্বংস, • রাজনৈতিকভাবে যুক্ত ব্যক্তিদের প্রতিষ্ঠান লুট, • মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও মাজারসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা বা জবরদখল এর মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত। তিনি সতর্ক করে বলেন, এ শাসনব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়লে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিশোধমূলক সহিংসতা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলতে পারে, বিশেষত যখন “আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। জাতিসংঘের প্রতি ড. মোমেনের জরুরি সুপারিশ মানবিক বিপর্যয় প্রতিরোধ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ড. মোমেন জাতিসংঘকে নিচের চারটি পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেন— 1. জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশে
জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক দল মোতায়েন, 2. বাংলাদেশের প্রতি আইনের শাসন মেনে চলার আহ্বান, 3. আওয়ামী লীগসহ সব রাজনৈতিক দলের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, 4. সকল রাজনৈতিক বন্দীর মুক্তি। সময় অত্যন্ত সীমিত। দ্রুত জাতিসংঘ হস্তক্ষেপই একটি মানবিক বিপর্যয় ঠেকানোর একমাত্র উপায় হতে পারে, বলে চিঠিতে উল্লেখ করেন ড. মোমেন।
রক্তপাত সৃষ্টি করতে পারে। রাষ্ট্রীয় অস্থিরতা ও সশস্ত্র দখলদারিত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে ড. মোমেন আরও জানান, ক্ষমতা দখলের পর থেকে বর্তমান শাসনব্যবস্থার সশস্ত্র সমর্থক ও উগ্রপন্থী গোষ্ঠীগুলো— • ঘরবাড়ি, ব্যবসা ও সম্পদ দখল বা ধ্বংস, • রাজনৈতিকভাবে যুক্ত ব্যক্তিদের প্রতিষ্ঠান লুট, • মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও মাজারসহ ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা বা জবরদখল এর মতো কর্মকাণ্ডে জড়িত। তিনি সতর্ক করে বলেন, এ শাসনব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়লে ক্ষতিগ্রস্ত জনগোষ্ঠীর প্রতিশোধমূলক সহিংসতা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলতে পারে, বিশেষত যখন “আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। জাতিসংঘের প্রতি ড. মোমেনের জরুরি সুপারিশ মানবিক বিপর্যয় প্রতিরোধ ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ড. মোমেন জাতিসংঘকে নিচের চারটি পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেন— 1. জরুরি ভিত্তিতে বাংলাদেশে
জাতিসংঘ পর্যবেক্ষক দল মোতায়েন, 2. বাংলাদেশের প্রতি আইনের শাসন মেনে চলার আহ্বান, 3. আওয়ামী লীগসহ সব রাজনৈতিক দলের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, 4. সকল রাজনৈতিক বন্দীর মুক্তি। সময় অত্যন্ত সীমিত। দ্রুত জাতিসংঘ হস্তক্ষেপই একটি মানবিক বিপর্যয় ঠেকানোর একমাত্র উপায় হতে পারে, বলে চিঠিতে উল্লেখ করেন ড. মোমেন।



