ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সাংবাদিক ও প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার ঘটনায় ১০ দেশের তীব্র নিন্দা
অবৈধ ইউনুস সরকারের ব্যর্থতায় গণমাধ্যম ধ্বংস
প্রেস সচিব শফিকের উস্কানিতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম সংকটে
“আমি বিএনপি চাই না জামায়াতও চাই না, আওয়ামী লীগ না থাকলে আমি ভোট দিবো না” – জনতার কথা
‘দায়মুক্তি’ শীর্ষক লাইভ প্রোগ্রামের বিশেষ পর্ব
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার মত কেউ বাংলাদেশে পয়দা হয়নাই, আওয়ামী লীগ বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে” –জনতার কন্ঠ
অবৈধ দখলদার সরকারের শাসনে জনরোষ, ঘরে ঘরে অসন্তোষ
বঞ্চিত ৬৫ কর্মকর্তার পদোন্নতির দাবি
কৃষি ক্যাডারের ৬৫ জন বঞ্চিত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতির দাবি জানিয়েছে অবসরপ্রাপ্ত বিসিএস (কৃষি) অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। প্রশাসন ক্যাডারের ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে একপেশে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তারা।
মঙ্গলবার সংগঠনটির এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অবসরপ্রাপ্ত বিসিএস কৃষি অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. মোসলেহ উদ্দিন ফারুকের সভাপতিত্বে আজ খামারবাড়িতে সংগঠনের জরুরি সভা হয়।
সভায় জুলাই বিপ্লবের ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের ফলে বৈষম্যহীন সমাজ ব্যবস্থা গঠনের তীব্র প্রত্যয়কে পাশ কাটিয়ে শুধু সুবিধাভোগী একটি বিশেষ ক্যাডারের ৭৬৪ জন কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দেওয়ায় অ্যাসোসিয়েশন পক্ষ থেকে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর জনবান্ধব জনপ্রশাসন গঠনের লক্ষ্যে বঞ্চনা নিরসন কমিটি গঠন করা হয়,
যেখানে প্রথম প্রজ্ঞাপনে কমিটির আটজন সদস্যদের মধ্যে সাতজনই একটি বিশেষ ক্যাডারের সদস্য হওয়ায় সংস্কার কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে জাতির সন্দেহ ও আশঙ্কাকে সত্য প্রমাণ করে শুধু একটি ক্যাডারকে বিভিন্নভাবে অযৌক্তিক ও অনৈতিক সুযোগ সুবিধাসহ ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। বাকি ২৫ ক্যাডারের বঞ্চিত কর্মকর্তাদের জন্য বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক নির্দেশনা দিয়ে একাধিকবার আবেদন নিয়েও তাদের ন্যায্য প্রাপ্যতাকে বিবেচনায় আনা হচ্ছে না। প্রশ্নবিদ্ধ কমিটির দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে একমাত্র প্রশাসন ক্যাডারই তাদের সব অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা কুক্ষিগত করছে। এর ফলে অন্যান্য ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। সভায় অবিলম্বে কৃষি ক্যাডারের ৬৫ জন বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ
আর্থিক সুবিধা দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়।
যেখানে প্রথম প্রজ্ঞাপনে কমিটির আটজন সদস্যদের মধ্যে সাতজনই একটি বিশেষ ক্যাডারের সদস্য হওয়ায় সংস্কার কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে জাতির সন্দেহ ও আশঙ্কাকে সত্য প্রমাণ করে শুধু একটি ক্যাডারকে বিভিন্নভাবে অযৌক্তিক ও অনৈতিক সুযোগ সুবিধাসহ ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। বাকি ২৫ ক্যাডারের বঞ্চিত কর্মকর্তাদের জন্য বিভিন্ন বিভ্রান্তিমূলক নির্দেশনা দিয়ে একাধিকবার আবেদন নিয়েও তাদের ন্যায্য প্রাপ্যতাকে বিবেচনায় আনা হচ্ছে না। প্রশ্নবিদ্ধ কমিটির দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে একমাত্র প্রশাসন ক্যাডারই তাদের সব অনৈতিক সুযোগ-সুবিধা কুক্ষিগত করছে। এর ফলে অন্যান্য ক্যাডারের অবসরপ্রাপ্ত ও কর্মরত বঞ্চিত কর্মকর্তাদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ ও ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। সভায় অবিলম্বে কৃষি ক্যাডারের ৬৫ জন বঞ্চিত কর্মকর্তাদের ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ
আর্থিক সুবিধা দেওয়ার জোর দাবি জানানো হয়।



