ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে তিনটি সেনাঘাঁটি নির্মাণ করেছে ভারত
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
ফিলিস্তিনকে ৩ দেশের স্বীকৃতিতে কী লাভ?
ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দিয়েছেন। যুক্তরাজ্যের এ ঘোষণার পর কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।
এই সিদ্ধান্তকে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রনীতিতে একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্য প্রথম জি-৭ দেশ হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। এমন পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বলে মনে করা হচ্ছে।
এ ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা আগে স্টারমারের ডেপুটি বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, একটি দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে দাঁড়ানোর এটাই সঠিক সময়। তবে এ স্বীকৃতি রাতারাতি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বিবিসি জানিয়েছে, গত কয়েক সপ্তাহে গাজার পরিস্থিতি ভয়াবহ
রূপ নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্টারমার গাজার অনাহার ও সহিংসতাকে ‘অসহনীয়’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ এবং সেখানকার সহিংসতা একটি কার্যকর দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করছে বলে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীরা মনে করছেন। এদিকে যুক্তরাজ্যের ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার এ পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি এ পদক্ষেপকে ‘সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা’র শামিল বলে অভিহিত করেছেন। নেতানিয়াহুর মতে, এটি হামাসের ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলাকে বৈধতা দেবে। তবে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীরা যুক্তি দিয়েছেন, দীর্ঘমেয়াদি শান্তিচুক্তির আশা টিকিয়ে রাখার জন্য এটি তাদের নৈতিক দায়িত্ব। যুক্তরাজ্যের এ ঘোষণার পর কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ফ্রান্স, পর্তুগাল, লুক্সেমবার্গসহ আরও
কয়েকটি পশ্চিমা দেশ একই পথে হাঁটবে বলে আশা করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছিল, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যাপারে ঘোষণা দেবে। কিন্তু তার আগেই যুক্তরাজ্যের সঙ্গে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া স্বীকৃতি দিয়ে দেয়। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই ইতিমধ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের এ ঘোষণা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ব্রিটেন সফরের পর এল। ট্রাম্প তখন বলেছিলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে স্টারমারের অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে একটি বিরল মতবিরোধের ক্ষেত্র। এর আগে যুক্তরাজ্যের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ও প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। স্টারমার ও আব্বাস একমত হয়েছেন যে ভবিষ্যতে যেকোনো ফিলিস্তিনি শাসনব্যবস্থায়
হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না।
রূপ নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্টারমার গাজার অনাহার ও সহিংসতাকে ‘অসহনীয়’ বলে বর্ণনা করেছেন। এ ছাড়া পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের অবৈধ বসতি সম্প্রসারণ এবং সেখানকার সহিংসতা একটি কার্যকর দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সম্ভাবনাকে ধ্বংস করছে বলে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীরা মনে করছেন। এদিকে যুক্তরাজ্যের ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার এ পদক্ষেপের তীব্র বিরোধিতা করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি এ পদক্ষেপকে ‘সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করা’র শামিল বলে অভিহিত করেছেন। নেতানিয়াহুর মতে, এটি হামাসের ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলাকে বৈধতা দেবে। তবে যুক্তরাজ্যের মন্ত্রীরা যুক্তি দিয়েছেন, দীর্ঘমেয়াদি শান্তিচুক্তির আশা টিকিয়ে রাখার জন্য এটি তাদের নৈতিক দায়িত্ব। যুক্তরাজ্যের এ ঘোষণার পর কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াও ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া ফ্রান্স, পর্তুগাল, লুক্সেমবার্গসহ আরও
কয়েকটি পশ্চিমা দেশ একই পথে হাঁটবে বলে আশা করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছিল, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার ব্যাপারে ঘোষণা দেবে। কিন্তু তার আগেই যুক্তরাজ্যের সঙ্গে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া স্বীকৃতি দিয়ে দেয়। উল্লেখ্য, জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের প্রায় তিন-চতুর্থাংশই ইতিমধ্যে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। যুক্তরাজ্যের এ ঘোষণা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক ব্রিটেন সফরের পর এল। ট্রাম্প তখন বলেছিলেন, ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে স্টারমারের অবস্থান যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে একটি বিরল মতবিরোধের ক্ষেত্র। এর আগে যুক্তরাজ্যের এ পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ও প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। স্টারমার ও আব্বাস একমত হয়েছেন যে ভবিষ্যতে যেকোনো ফিলিস্তিনি শাসনব্যবস্থায়
হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না।



