ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ব্যাংকের সম্পদ মূল্যায়নে বিদেশি পরামর্শক নিয়োগে নীতিমালা
২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ‘কারকুমা’ ফাংশনাল ফুড
খাদ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি: সংকটে নিম্ন আয়ের মানুষ
উদ্বৃত্ত ধানের এলাকা রংপুরে চালের দামে নাভিশ্বাস
অর্থনীতিতে অশনিসংকেত, প্রবৃদ্ধি নামবে ৩.৮ শতাংশে
দ্বিগুণ পণ্য নিয়ে আবারও চট্টগ্রাম আসছে সেই পাকিস্তানি জাহাজ
প্রাণ ফিরছে শিল্পাঞ্চলে, ছুটির দিনেও কারখানা খোলা
বেশ কিছুদিন ধরে টঙ্গীসহ গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে চলমান শ্রমিক অসন্তোষ ও অস্থিরতা অনেকটাই কমে আসছে। রোববার খোলার দিনে কোনো আন্দোলন সংগ্রাম ছাড়াই শান্তি বজায় রেখে কারখানাগুলোতে উৎপাদন অব্যাহত ছিল। সোমবার সরকারি ছুটির দিনে বন্ধ থাকার কথা থাকলেও শ্রমিক-মালিক সমঝোতায় অধিকাংশ কারখানায় শ্রমিকেরা কাজ করেছে। কোথাও ছিল না কোনো আন্দোলন বা অসন্তোষ।
সোমবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত খোঁজ নিয়ে এ তথ্য জানা যায়।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর গাজীপুর জেলা কার্যালয়ের তথ্যমতে, পুরো জেলায় সব মিলিয়ে নিবন্ধিত কারখানা রয়েছে ২ হাজার ৬৩৩টি। এসব কারখানায় শ্রমিক কাজ করেন প্রায় ২২ লাখ। এর মধ্যে টঙ্গী এলাকায় দুই শতাধিক কারখানা রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, টঙ্গী বিসিকসহ টঙ্গী
পূর্ব ও পশ্চিম থানাধীন দুই শতাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠানে আজ সকাল থেকে শ্রমিকেরা কাজ যোগ দেয়। কারখানার নিরাপত্তা রক্ষায় নিজস্ব কর্মী ছাড়াও শিল্প পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। বিকাল ৪টা পর্যন্ত কোথাও কোনো শ্রমিক আন্দোলনের খবর পাওয়া যায়নি। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বশীল একটি সরকারি সূত্র জানায়, টঙ্গীর পাগাড় সোসাইটি মাঠ এলাকায় একটি কারখানার ঝুট নিয়ে দুপক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে চারিদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিক আন্দোলন সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হস্তক্ষেপ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন গাজীপুর মহানগর কমিটি সভাপতি শফিউল আলম বলেন, শ্রমিকরা কাজ করছেন মন দিয়ে। এখন শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ বিরাজ করছে। গাজীপুর
শিল্প পুলিশ-২ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মোশারফ হোসেন বলেন, ছুটির দিন হলেও প্রায় সব কারখানা খোলা ছিল। প্রতিষ্ঠানের আভ্যন্তরীণ কারণে কয়েকটি কারখানা আগে থেকেই বন্ধ। বাকি সব কারখানায় কাজ চলছে। কোথাও কোনো শ্রমিক আন্দোলনের খবর নেই বলে জানান তিনি।
পূর্ব ও পশ্চিম থানাধীন দুই শতাধিক শিল্প প্রতিষ্ঠানে আজ সকাল থেকে শ্রমিকেরা কাজ যোগ দেয়। কারখানার নিরাপত্তা রক্ষায় নিজস্ব কর্মী ছাড়াও শিল্প পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে। বিকাল ৪টা পর্যন্ত কোথাও কোনো শ্রমিক আন্দোলনের খবর পাওয়া যায়নি। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বশীল একটি সরকারি সূত্র জানায়, টঙ্গীর পাগাড় সোসাইটি মাঠ এলাকায় একটি কারখানার ঝুট নিয়ে দুপক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নেয়। এতে চারিদিকে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে শ্রমিক আন্দোলন সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী হস্তক্ষেপ করলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন গাজীপুর মহানগর কমিটি সভাপতি শফিউল আলম বলেন, শ্রমিকরা কাজ করছেন মন দিয়ে। এখন শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ বিরাজ করছে। গাজীপুর
শিল্প পুলিশ-২ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মো. মোশারফ হোসেন বলেন, ছুটির দিন হলেও প্রায় সব কারখানা খোলা ছিল। প্রতিষ্ঠানের আভ্যন্তরীণ কারণে কয়েকটি কারখানা আগে থেকেই বন্ধ। বাকি সব কারখানায় কাজ চলছে। কোথাও কোনো শ্রমিক আন্দোলনের খবর নেই বলে জানান তিনি।