ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, গ্রেপ্তার ২৪
মুন্সীগঞ্জে ৩য় শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ: শিক্ষককে গণপিটুনি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনা মোতায়েন
চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ছোট কাজে বড় অনিয়ম
ছাত্রের ‘যৌন নিপীড়নের’ মামলায় ঢাবি শিক্ষক কারাগারে
খাসজমির দ্বন্দ্ব গড়াল সংঘর্ষে, আহত ৩৫
গভীর রাতে রাজধানীতে বাস ও প্রাইভেটকারে আগুন দেওয়ার হিড়িক
ভিউ বাড়াতে রাম দা হাতে ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট শিক্ষকের
প্রশিক্ষণার্থীদের সার্টিফিকেট বানিয়ে নিতে বলেন অধ্যক্ষ
মানিকগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ফাতেমা নারগিসের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া এ কেন্দ্র থেকে বিভিন্ন কোর্স শেষ করা তিন ব্যাচের ৯০ জন প্রশিক্ষণার্থী সার্টিফিকেট পাননি বলে অভিযোগ রয়েছে। অথচ তাদের কাছ থেকে লেভেল পরীক্ষার নামে সরকারি ফি’র চেয়ে অতিরিক্ত টাকা নেওয়া হয়েছে।
প্রশিক্ষণার্থী জাকারিয়া বলেন, ‘আমি ১১তম ব্যাচের ছাত্র। আমার প্রশিক্ষণ শেষ হওয়ার পর আরও দুইটি ব্যাচ ভর্তি হয়েছে। অথচ এখনও আমার সার্টিফিকেট পাইনি। আমার কাছ থেকে লেভেল পরীক্ষার নামে ১১০০ টাকা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু পরীক্ষাই নেওয়া হয়নি। অধ্যক্ষ ফাতেমা নারগিস আমাদেরকে কম্পিউটার দোকান থেকে সার্টিফিকেট বানিয়ে নিতে বলেছেন।’ ৮ম ব্যাচের প্রশিক্ষণার্থী শান্ত মিয়া বলেন, ‘আমার কাছ থেকে পরীক্ষা
বাবদ তখন ৬৫০ টাকা নেওয়া হয়েছিল। কোর্স শেষ হলেও সার্টিফিকেট হাতে পাইনি।’ ফয়সাল নামের আরেক প্রশিক্ষণার্থী বলেন, ড্রাইভিং শাখা থেকে ১৪৫০ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল। পরে চাপের মুখে ১৩শ’ টাকা করে ফেরত দিয়েছেন ড্রাইভিং শিক্ষক হামিদ। ড্রাইভিং ইন্সট্রাক্টর (ব্যবহারিক) মো. আব্দুল হামিদ বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে লেভেল পরীক্ষার জন্য ১৪৫০ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল। লেভেল পরীক্ষার দেরি হবে এ কারণে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। মানিকগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ফাতেমা নারগিস বলেন, ফরম বাবদ ১০০ টাকা দিয়ে অফিসের উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়। এবং প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫৫০ টাকা তাদের সার্টিফিকেট দেওয়ার সময় ফেরত দেওয়া হবে। আর প্রশিক্ষণার্থীদের জাল সার্টিফিকেট
বানিয়ে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, অনেক সময় নিরুপায় হয়ে কিছু করতে হয়। তাই ওদের এমন কথা বলেছিলাম।
বাবদ তখন ৬৫০ টাকা নেওয়া হয়েছিল। কোর্স শেষ হলেও সার্টিফিকেট হাতে পাইনি।’ ফয়সাল নামের আরেক প্রশিক্ষণার্থী বলেন, ড্রাইভিং শাখা থেকে ১৪৫০ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল। পরে চাপের মুখে ১৩শ’ টাকা করে ফেরত দিয়েছেন ড্রাইভিং শিক্ষক হামিদ। ড্রাইভিং ইন্সট্রাক্টর (ব্যবহারিক) মো. আব্দুল হামিদ বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে লেভেল পরীক্ষার জন্য ১৪৫০ টাকা করে নেওয়া হয়েছিল। লেভেল পরীক্ষার দেরি হবে এ কারণে তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে। মানিকগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের অধ্যক্ষ ফাতেমা নারগিস বলেন, ফরম বাবদ ১০০ টাকা দিয়ে অফিসের উন্নয়নমূলক কাজ করা হয়। এবং প্রশিক্ষণার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ৫৫০ টাকা তাদের সার্টিফিকেট দেওয়ার সময় ফেরত দেওয়া হবে। আর প্রশিক্ষণার্থীদের জাল সার্টিফিকেট
বানিয়ে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, অনেক সময় নিরুপায় হয়ে কিছু করতে হয়। তাই ওদের এমন কথা বলেছিলাম।



