ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
নেপালজুড়ে কারফিউ জারি
নেপালে জেন জি আন্দোলন ঘিরে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতা ঠেকাতে সেনাবাহিনী দেশব্যাপী বিশেষ নিষেধাজ্ঞা (জরুরি প্রয়োজন ছাড়া জনসমাগম ও চলাফেরা সীমিত করা) ও কারফিউ জারি করেছে। বুধবার সেনাবাহিনীর জনসংযোগ ও তথ্য অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বুধবার বিকাল ৫টা পর্যন্ত সব ধরনের বিশেষ নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে।
এরপর বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা থেকে সারাদেশে কারফিউ কার্যকর হবে। পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
সেনাবাহিনী এখন পর্যন্ত শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহযোগিতা করার জন্য নাগরিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে জানায়, আন্দোলনে প্রাণহানি ও সম্পদ ক্ষতির ঘটনায় তারা গভীর দুঃখ প্রকাশ করছে।
সেনাবাহিনীর অভিযোগ, শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে অরাজক উপাদান ঢুকে পড়েছে। তারা
অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা ভাঙচুর, লক্ষ্যভিত্তিক হামলা এমনকি যৌন নিপীড়নের চেষ্টার মতো অপরাধে জড়িত। সেনাবাহিনী স্পষ্ট জানায়, এসব কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই প্রতিবাদের অংশ নয়; এগুলো দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারফিউ চলাকালে জরুরি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন—যেমন অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ি, ফায়ার সার্ভিস, স্বাস্থ্যকর্মী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গাড়ি—চলাচলের অনুমতি পাবে। প্রয়োজনে নিকটবর্তী নিরাপত্তা সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগের আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণকে ভুয়া তথ্য বা গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে কেবল সরকারি ঘোষণার ওপর নির্ভর করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেনাবাহিনী সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ থেকে জাতীয় অখণ্ডতা রক্ষা, সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং নিরাপত্তা
বাহিনীকে জনগণ সুরক্ষা ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।
অগ্নিসংযোগ, লুটপাট, সরকারি-বেসরকারি স্থাপনা ভাঙচুর, লক্ষ্যভিত্তিক হামলা এমনকি যৌন নিপীড়নের চেষ্টার মতো অপরাধে জড়িত। সেনাবাহিনী স্পষ্ট জানায়, এসব কর্মকাণ্ড কোনোভাবেই প্রতিবাদের অংশ নয়; এগুলো দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে এবং কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারফিউ চলাকালে জরুরি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন—যেমন অ্যাম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ি, ফায়ার সার্ভিস, স্বাস্থ্যকর্মী ও নিরাপত্তা বাহিনীর গাড়ি—চলাচলের অনুমতি পাবে। প্রয়োজনে নিকটবর্তী নিরাপত্তা সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগের আহ্বান জানানো হয়। এ ছাড়া অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা, সাংবাদিক ও সাধারণ জনগণকে ভুয়া তথ্য বা গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে কেবল সরকারি ঘোষণার ওপর নির্ভর করার আহ্বান জানানো হয়েছে। সেনাবাহিনী সকল নাগরিককে ঐক্যবদ্ধ থেকে জাতীয় অখণ্ডতা রক্ষা, সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রাখা এবং নিরাপত্তা
বাহিনীকে জনগণ সুরক্ষা ও মানবিক সহায়তা কার্যক্রমে সহযোগিতা করার আহ্বান জানিয়েছে।



