ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দায়িত্বরত ইনচার্জ ছাড়া মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না অন্য পুলিশ সদস্যরা
গোপালগঞ্জ কিলিং তদন্ত প্রতিবেদন: জনতা-এনসিপি উভয়পক্ষ দায়ী, মামলা-গ্রেপ্তার শুধু গোপালগঞ্জবাসীর বিরুদ্ধে!
রাজধানীতে সারাদিনে অন্তত সাত স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, তিনটি বাসে আগুন
মোহাম্মদপুরে চাপাতিসহ ২ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
পুরান ঢাকায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সাইদ মামুন গুলিতে নিহত
টাঙ্গাইলে নির্বাচন অফিসে বিএনপির হামলায় কর্মকর্তাসহ আহত ৪
বাংলাদেশিসহ মালয়েশিয়া-থাই সমুদ্রসীমায় ৯০ অভিবাসীকে নিয়ে নৌকাডুবি
নিহতদের মুখ ঝলসে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্তে লাগবে ডিএনএ পরীক্ষা
রাজধানীর রূপনগরে পোশাক কারখানা ও রাসায়নিকের গুদামে আগুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৬ জনের নিহতের তথ্য জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে তাদের পরিচয় এখন পর্যন্ত শনাক্ত সম্ভব হয়নি।
ফায়ার সার্ভিস আরও জানিয়েছে, আগুনে নিহতদের মুখ পুরো ঝলসে যাওয়ায় পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষা লাগবে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় এক ব্রিফিংয়ে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন) লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল ইসলাম চৌধুরী এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সব লাশ ‘আনোয়ার ফ্যাশন’ নামের পোশাক কারখানার দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলার বিভিন্ন জায়গা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত ১৬টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রচণ্ড তাপে তাদের মুখ সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে, তাই পরিচয় শনাক্ত সম্ভব হচ্ছে না। ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমেই
পরিচয় শনাক্ত করতে হবে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল বলেন, ‘রাসায়নিক বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট বিষাক্ত গ্যাসের কারণে তারা অচেতন হয়ে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান।’ কিভাবে আগুনের সূত্রপাত, সে বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানাতে পারেনি। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, একটি পোশাক কারখানার নিচতলায় ‘ওয়াশ ইউনিট’ রয়েছে। সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের রাসায়নিকের গুদামে। গুদামটি দোতলা, ওপরের তলায় টিনের ছাউনি। সেখানে অনেক ড্রাম ভরা রাসায়নিক ছিল। আগুন ছড়িয়ে পড়লে এই গুদামে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এরপর আগুন পোশাক কারখানার চারতলায় ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস জানায়, সন্ধ্যা পর্যন্ত গার্মেন্টস অংশের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে পাশের রাসায়নিক গুদামে আগুন এখনো জ্বলছে।
পরিচয় শনাক্ত করতে হবে। লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাজুল বলেন, ‘রাসায়নিক বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট বিষাক্ত গ্যাসের কারণে তারা অচেতন হয়ে সঙ্গে সঙ্গে মারা যান।’ কিভাবে আগুনের সূত্রপাত, সে বিষয়ে ফায়ার সার্ভিস সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানাতে পারেনি। তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, একটি পোশাক কারখানার নিচতলায় ‘ওয়াশ ইউনিট’ রয়েছে। সেখান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের রাসায়নিকের গুদামে। গুদামটি দোতলা, ওপরের তলায় টিনের ছাউনি। সেখানে অনেক ড্রাম ভরা রাসায়নিক ছিল। আগুন ছড়িয়ে পড়লে এই গুদামে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এরপর আগুন পোশাক কারখানার চারতলায় ছড়িয়ে পড়ে। ফায়ার সার্ভিস জানায়, সন্ধ্যা পর্যন্ত গার্মেন্টস অংশের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে, তবে পাশের রাসায়নিক গুদামে আগুন এখনো জ্বলছে।



