
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ভারতের ওপর মার্কিন শুল্ক ‘সঠিক’, বললেন জেলেনস্কি

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র, কারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে

পদত্যাগ করলেন নেপালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

নেপালে জেন জি আন্দোলনের নেপথ্যে কী

নেপালে আন্দোলনকারীদের পাশে দাঁড়াল শিল্পীরা

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, পার্লামেন্টে ঢুকে পড়েছে জনতা

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিয়ে বিশেষ বার্তা
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

ফিলিস্তিনের গাজায় যুদ্ধবিরতির একটি প্রস্তাবের শর্ত মেনে নিতে হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শর্তগুলো মেনে না নিলে পরিণতি কী হবে, তা-ও সংগঠনটিকে জানিয়ে দিয়েছেন তিনি। ট্রাম্পের এমন হুঁশিয়ারির পর হামাস বলেছে, দ্রুত আলোচনার টেবিলে বসতে প্রস্তুত আছে তারা।
গাজায় ২৩ মাসের বেশি সময় ধরে চলমান সংঘাতে ৬৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরাইল। এরই মধ্যে যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে দফায় দফায় আলোচনা হয়েছে। সবশেষ হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে যুদ্ধবিরতির বিনিময়ে গাজায় বন্দি সব জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি আছে তারা। তবে পরে ইসরাইল এর সঙ্গে হামাসের অস্ত্রসমর্পণসহ আরও বেশ কিছু শর্ত জুড়ে দেয়।
তার পর থেকে যুদ্ধবিরতির বিষয়টি থমকে ছিল।
এর মধ্যে রোববার নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ইসরাইলিরা আমার শর্তগুলো মেনে নিয়েছেন। এখন হামাসেরও মেনে নেওয়ার সময়। মেনে না নিলে পরিণতি কী হবে, সে বিষয়ে হামাসকে আমি সতর্ক করেছি। এটি আমার শেষ সতর্কবার্তা। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের শর্তগুলো কী কী, তা খোলাসা করেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর আগেও একাধিকবার যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে নিয়েছে ইসরাইল। তারপরও গাজায় ইসরাইল হামলা বাড়িয়েছে বৈ কমায়নি। এমনকি আলোচনার মধ্যেই গত মাস থেকে গাজা নগরী দখলে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে ইসরাইলি বাহিনী। ট্রাম্পের নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সম্পর্কে একটি ধারণা দিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরাইল। তাদের খবরে বলা হয়েছে, প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজায় বন্দি
সব জিম্মিকে যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনেই মুক্তি দিতে হবে। বিনিময়ে ইসরাইলের কারাগারে বন্দি হাজার হাজার ফিলিস্তিনি মুক্তি পাবেন। এ ছাড়া যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় ব্যাপক পরিসরে হামলা চালানো বন্ধ রাখবে ইসরাইল। এ সময় ট্রাম্পের তত্ত্বাবধানে সংঘাত পুরোপুরি থামানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু করা হবে। ইসরাইলের তথ্য অনুযায়ী, গাজায় বর্তমানে ৫০ জন জিম্মি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২০ জন জীবিত বলে ধারণা করা হয়। ট্রাম্পের এ প্রস্তাবের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানায়নি ইসরাইল। তবে রোববার হামাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন বন্ধের যেকোনো উদ্যোগকে স্বাগত জানায় হামাস। একই সঙ্গে গাজায় বন্দি সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে দ্রুত আলোচনার টেবিলে বসতে প্রস্তুত আছে তারা। তবে এর
বিনিময়ে গাজায় হামলা বন্ধের বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে। গাজা থেকে সব ইসরাইলি সেনাকে সরিয়ে নিতে হবে। আর স্বাধীন ফিলিস্তিনিদের নিয়ে এমন একটি কমিটি গঠন করতে হবে, যারা সংঘাত শেষ হওয়ার পর দ্রুত গাজা ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিতে পারবে। এর আগেও একাধিকবার হামাসকে হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। শিগগিরই সংঘাত শেষ হবে, এমন পূর্বাভাসও দিয়েছেন। শেষ গত ২৫ আগস্ট তিনি বলেছিলেন যে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই সংঘাত ‘চূড়ান্তভাবে শেষ’ হবে। এ ছাড়া ক্ষমতায় বসার পর গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানায় ‘মধ্যপ্রাচ্যের বিনোদনকেন্দ্র’ গড়ে তোলার কথাও বলেছিলেন তিনি। এমন কোনো বিনোদনকেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের ব্যাপকহারে বাস্তুচ্যুত করার প্রয়োজন পড়ত। তখন সবচেয়ে
ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের এমন পরিকল্পনা সাদরে গ্রহণ করেছিলেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছিলেন, যেসব ফিলিস্তিনি স্বেচ্ছায় গাজা ছাড়তে চান, তাদের সেই সুযোগ দেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষকদের ভাষ্য, এটি কেবল নেতানিয়াহুর মুখের কথা। ইসরাইলের নির্বিচার বোমা হামলার মুখে ফিলিস্তিনিরা এমনিতেই গাজা ত্যাগ করতে বাধ্য হতেন।
এর মধ্যে রোববার নিজের মালিকানাধীন সামাজিক যোগযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লেখেন, ইসরাইলিরা আমার শর্তগুলো মেনে নিয়েছেন। এখন হামাসেরও মেনে নেওয়ার সময়। মেনে না নিলে পরিণতি কী হবে, সে বিষয়ে হামাসকে আমি সতর্ক করেছি। এটি আমার শেষ সতর্কবার্তা। যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের শর্তগুলো কী কী, তা খোলাসা করেননি মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর আগেও একাধিকবার যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে নিয়েছে ইসরাইল। তারপরও গাজায় ইসরাইল হামলা বাড়িয়েছে বৈ কমায়নি। এমনকি আলোচনার মধ্যেই গত মাস থেকে গাজা নগরী দখলে ব্যাপক অভিযান শুরু করেছে ইসরাইলি বাহিনী। ট্রাম্পের নতুন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব সম্পর্কে একটি ধারণা দিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরাইল। তাদের খবরে বলা হয়েছে, প্রস্তাব অনুযায়ী, গাজায় বন্দি
সব জিম্মিকে যুদ্ধবিরতির প্রথম দিনেই মুক্তি দিতে হবে। বিনিময়ে ইসরাইলের কারাগারে বন্দি হাজার হাজার ফিলিস্তিনি মুক্তি পাবেন। এ ছাড়া যুদ্ধবিরতির সময় গাজায় ব্যাপক পরিসরে হামলা চালানো বন্ধ রাখবে ইসরাইল। এ সময় ট্রাম্পের তত্ত্বাবধানে সংঘাত পুরোপুরি থামানোর বিষয়ে আলোচনা শুরু করা হবে। ইসরাইলের তথ্য অনুযায়ী, গাজায় বর্তমানে ৫০ জন জিম্মি রয়েছেন। তাদের মধ্যে ২০ জন জীবিত বলে ধারণা করা হয়। ট্রাম্পের এ প্রস্তাবের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানায়নি ইসরাইল। তবে রোববার হামাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে আগ্রাসন বন্ধের যেকোনো উদ্যোগকে স্বাগত জানায় হামাস। একই সঙ্গে গাজায় বন্দি সব জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিষয়ে দ্রুত আলোচনার টেবিলে বসতে প্রস্তুত আছে তারা। তবে এর
বিনিময়ে গাজায় হামলা বন্ধের বিষয়ে স্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে। গাজা থেকে সব ইসরাইলি সেনাকে সরিয়ে নিতে হবে। আর স্বাধীন ফিলিস্তিনিদের নিয়ে এমন একটি কমিটি গঠন করতে হবে, যারা সংঘাত শেষ হওয়ার পর দ্রুত গাজা ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিতে পারবে। এর আগেও একাধিকবার হামাসকে হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। শিগগিরই সংঘাত শেষ হবে, এমন পূর্বাভাসও দিয়েছেন। শেষ গত ২৫ আগস্ট তিনি বলেছিলেন যে তিন সপ্তাহের মধ্যে এই সংঘাত ‘চূড়ান্তভাবে শেষ’ হবে। এ ছাড়া ক্ষমতায় বসার পর গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের সরিয়ে সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মালিকানায় ‘মধ্যপ্রাচ্যের বিনোদনকেন্দ্র’ গড়ে তোলার কথাও বলেছিলেন তিনি। এমন কোনো বিনোদনকেন্দ্র গড়ে তোলার জন্য গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের ব্যাপকহারে বাস্তুচ্যুত করার প্রয়োজন পড়ত। তখন সবচেয়ে
ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের এমন পরিকল্পনা সাদরে গ্রহণ করেছিলেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেছিলেন, যেসব ফিলিস্তিনি স্বেচ্ছায় গাজা ছাড়তে চান, তাদের সেই সুযোগ দেওয়া হবে। তবে বিশ্লেষকদের ভাষ্য, এটি কেবল নেতানিয়াহুর মুখের কথা। ইসরাইলের নির্বিচার বোমা হামলার মুখে ফিলিস্তিনিরা এমনিতেই গাজা ত্যাগ করতে বাধ্য হতেন।