ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
“বিএনপির ভয়ে এলাকার কেউ সাক্ষী দিতে পারে না, থানার ওসিও ভয়ে নিরব থাকে” — জনতার কথা
জঙ্গি কানেকশন ও ভিসাকেন্দ্র বন্ধ: হারুন ইজহারের পুনরুত্থানে বড় বিপদের সংকেত দেখছে ভারত
বিজয় দিবসে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শেয়ার: ঝিনাইদহে এইচএসসি পরীক্ষার্থীকে নির্যাতন ও চাঁদাবাজির পর কারাগারে প্রেরণ
ব্ল্যাকমেইল, মামলা বাণিজ্য ও প্রতারণার অভিযোগে আলোচিত ‘জুলাইযোদ্ধা’ তাহরিমা জান্নাত সুরভীকে গ্রেপ্তার
‘আমার ছেলেকে কেন মারল, সে তো কোনো অপরাধ করেনি’
মগবাজারে ফ্লাইওভার থেকে হাত বোমা নিক্ষেপ, যুবক নিহত
‘একাত্তরের পাক-হানাদার ও আল-শামস বাহিনীর কায়দায়’ মধ্যরাতে মহেশখালীতে রাখাইন পাড়া থেকে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার’
ছিলেন জুলাই আন্দোলনের সমর্থক, ধর্ষণের হুমকি পেয়ে তাকেই ছাড়তে হলো খেলা
তাসমাতি এমা ছিলেন পেশাদার শ্যুটার, জাতীয় শ্যুটিং দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ‘ছিলেন’ বলতে হচ্ছে কারণ এখন জাতীয় দল দূরে থাক পেশাদার শ্যুটিং সার্কিটেই থাকতে পারছেন না তিনি। খোদ শ্যুটিং ফেডারেশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএম হায়দার সাজ্জাদ তাকে ‘ধর্ষণের’ হুমকি দিয়েছেন। এখন খেলাধুলো ছেড়ে দিতে হয়েছে তাকে। তবে নারী ক্রীড়াবিদদের উপর যৌন হয়রানির ইস্যুতে মুখ খুলেছেন তিনি।
এমা গত ২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনের সময় স্বপ্ন দেখেছিলেন নতুন বাংলাদেশের। আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনে আরও অনেকের মতন সামিল হয়ে পরে বোকা হয়েছেন তিনিও। সেই সময় ফেসবুকে বেশ এক্টিভ দেখা যেত তাকে।
তবে জুলাইর পট পরিবর্তনের কিছুদিনের মধ্যেই টের পান সর্বনাশ হয়ে গেছে। ক্রীড়া
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে শ্যুটিং ফেডারেশনে পদ পান সাজ্জাদ। যুগ্ম সম্পাদক হলেও তিনিই মূলত হর্তা কর্তা। এমা একটি গণমাধ্যমে জানান, ফেডারেশনের কিছু কর্মকর্তা তাকে যৌন হেনস্থার চেষ্টা চালান। এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে তাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। কারণ জানতে চাইলে সাজ্জাদের কাছে গেলে এমাকে তার মায়ের সামনে ‘ধর্ষণের’ হুমকি দেন সাজ্জাদ। এমা বলেন, ‘আমার মায়ের সামনে আমাকে বলেছে তোকে রেইপ করব। এরপর আমি আর ফেডারেশনের ধারেকাছে যাই না। এখন খেলা থেকে দূরে আছি। আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেছে।’ দেশের কিংবদন্তি শ্যুটার সাবরিনা সুলতানা জানান ফেডারেশনের পরিবেশ এতই বাজে তিনি তার ছেলেকেও সেখানে আর পাঠান না, আমার ছেলে ছোট এরপরও কিছু
কিছু বিষয় সে শুনেছে। অস্বস্তির জন্য শুটিং থেকে ফিরে সে এখন পড়াশোনায় মনোযোগী। একজন ছেলের যদি এমন পরিস্থিতি হয় তাহলে মেয়েরা কতটা চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়।’
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে শ্যুটিং ফেডারেশনে পদ পান সাজ্জাদ। যুগ্ম সম্পাদক হলেও তিনিই মূলত হর্তা কর্তা। এমা একটি গণমাধ্যমে জানান, ফেডারেশনের কিছু কর্মকর্তা তাকে যৌন হেনস্থার চেষ্টা চালান। এই বিষয়ে কথা বলতে গেলে তাকে জাতীয় দল থেকে বাদ দেওয়া হয়। কারণ জানতে চাইলে সাজ্জাদের কাছে গেলে এমাকে তার মায়ের সামনে ‘ধর্ষণের’ হুমকি দেন সাজ্জাদ। এমা বলেন, ‘আমার মায়ের সামনে আমাকে বলেছে তোকে রেইপ করব। এরপর আমি আর ফেডারেশনের ধারেকাছে যাই না। এখন খেলা থেকে দূরে আছি। আমার স্বপ্ন ভেঙ্গে গেছে।’ দেশের কিংবদন্তি শ্যুটার সাবরিনা সুলতানা জানান ফেডারেশনের পরিবেশ এতই বাজে তিনি তার ছেলেকেও সেখানে আর পাঠান না, আমার ছেলে ছোট এরপরও কিছু
কিছু বিষয় সে শুনেছে। অস্বস্তির জন্য শুটিং থেকে ফিরে সে এখন পড়াশোনায় মনোযোগী। একজন ছেলের যদি এমন পরিস্থিতি হয় তাহলে মেয়েরা কতটা চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়।’



