
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বিপিএলের সেই মল্লিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

ফিরেই রেকর্ড গড়লেন রিশাদ, তবু হারল লাহোর

এশিয়া কাপ থেকে পাকিস্তানকে বের করে দেওয়া হতে পারে: সুনীল গাভাস্কার

হামজাকে দেখেই লাল-সবুজ জার্সি গায়ে জড়ানোর সিদ্ধান্ত সামিতের

৪৭২ ম্যাচের ক্যারিয়ারে এমন তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়নি রশিদ খানের

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৬: সূচি ও ভেন্যু ঘোষণা

ইংল্যান্ডে নারীদের ফুটবলে নিষিদ্ধ হচ্ছেন ট্রান্সজেন্ডার খেলোয়াড়
চিকিৎসক জানালেন, এখনো শঙ্কামুক্ত নন তামিম

সকালেই অসুস্থবোধ করছিলেন তামিম ইকবাল। ডিপিএলে শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচের মাঝেই খেয়ে নেন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ। পরে হাসপাতালেও যান। এরপর আবারও অস্বস্তিতে ভোগেন।পরে জানা যায়, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে তামিমের। হার্টে পরানো হয়েছে রিং। চিকিৎসক জানিয়েছেন, এখনো আশঙ্কামুক্ত হননি টাইগার ক্রিকেটার।
সাভারের কেপিজি বিশেষায়িত হাসপাতালের ডিরেক্টর ড. রাজিব গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একটা হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল এটার জন্য একটা এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্ট এবং স্ট্রেন্থ করা হয়। এটা খুবই স্মুথলি এবং এফিসিয়েন্ট হয়েছে। আমাদের যে কার্ডিওলজিস্ট ডক্টর মারুফ আছেন উনি করেছেন। খুব ভালো হয়েছে, ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে এখন। আমরা যেমনটি বলছিলাম, একটু ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে ছিল, এখন উনি অবজারভেশনে আছেন, একটু সময় লাগবে। আমরা সবাই উনার জন্য
প্রাণপণে চেষ্টা করছি।’ পরে বিসিবি পরিচালক মাহবুবুল আনাম বলেন, ‘প্রত্যেকটা স্টেপে আমার কাছে মনে হয়েছে যেন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছি। এই জিনিসটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে প্রতিটা স্টেপে নেওয়া হয়েছে।’ এর আগে, সোমবার সকালে বিকেএসপিতে শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে নেমেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। জানা যায়, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। অবস্থা এতটা গুরুতর হয়ে পড়েছিল যে, সাভার থেকে ঢাকায় আনাও সম্ভব হয়নি। বিকেএসপির পাশের একটি হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে আছেন তামিম। জানা গেছে, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও এনজিওগ্রামের পর তামিমের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। এরই মধ্যে হার্টে পরানো হয়েছে একটি রিং। চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন। তবে আশার কথা, এখন জ্ঞান ফিরেছে
তামিমের। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি।
প্রাণপণে চেষ্টা করছি।’ পরে বিসিবি পরিচালক মাহবুবুল আনাম বলেন, ‘প্রত্যেকটা স্টেপে আমার কাছে মনে হয়েছে যেন সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছি। এই জিনিসটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে প্রতিটা স্টেপে নেওয়া হয়েছে।’ এর আগে, সোমবার সকালে বিকেএসপিতে শাইনপুকুরের বিপক্ষে ম্যাচ খেলতে নেমেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। জানা যায়, ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। অবস্থা এতটা গুরুতর হয়ে পড়েছিল যে, সাভার থেকে ঢাকায় আনাও সম্ভব হয়নি। বিকেএসপির পাশের একটি হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে আছেন তামিম। জানা গেছে, বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও এনজিওগ্রামের পর তামিমের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। এরই মধ্যে হার্টে পরানো হয়েছে একটি রিং। চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণে আছেন। তবে আশার কথা, এখন জ্ঞান ফিরেছে
তামিমের। পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি।