
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দেড় যুগ বন্ধ ৭০ ট্রেন

প্রশিক্ষণের নামে কোটি কোটি টাকা অপচয়

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে, ধৈর্য ধরার পরামর্শ

ফারাক্কা যেন নদী হত্যার মেশিন

এনবিআর বিলুপ্তি নিয়ে দুই পক্ষ মুখোমুখি

মাদক-অপকর্মের আখড়া সোহরাওয়ার্দী উদ্যান

আঞ্চলিক আকাশসীমা স্বাভাবিক, বিমানের টরন্টো লন্ডন রোমের ফ্লাইটের সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ
‘চল চল যমুনা যাই’ এই রাজনীতি আর হতে দেব না: তথ্য উপদেষ্টা

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, আজকে থেকে ‘চল চল যমুনা যাই’-এই রাজনীতি আর হতে দেব না। যথেষ্ট হয়েছে। এসব মুভমেন্ট আর হতে দেব না। শিক্ষার্থীদের ভেতর যারা আজ এ কর্মকাণ্ড করেছেন তারা অনেক বড় ভুল করেছেন। যারা স্যাবোটাজের অভিপ্রায়ে এখানে এসেছেন, শিক্ষার্থীদের উচিত তাদের বর্জন করা। তাদের চিহ্নিত করতে হবে, শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বুধবার রাতে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠক শেষে কাকরাইল মসজিদ মোড়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি এসব কথা বলেন। কথা বলার শুরুতে কোনো স্যাবোটাজ গ্রুপ ব্রিফিংয়ের দিকে পানির বোতল ছুড়ে মারেন। তবে কে বা কারা মেরেছে, তাৎক্ষণিকভাবে তা চিহ্নিত করা যায়নি।
তিনি বলেন, আমি
এখানে আসার পর যা হয়েছে, তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দোষীকে বের করবে। আরেকটি বিষয় হলো একটি অংশ রয়েছে আন্দোলনে, যাদের আমি স্যাবোট্যুর মনে করি। যারা স্যাবোটাজ (নাশকতা-কূটাঘাত) করার জন্য বিভিন্ন আন্দোলনে ঢোকে। আমি তাদের নাম আজ আর উল্লেখ করব না। গত ৮ মাস থেকে তারা একজন ব্যক্তির পেছনে লেগে আছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের দায়িত্ব তাদের রাজনৈতিক পরিচয় খুঁজে বের করা। আপনারা খুঁজে বের করুন, দেখবেন একটি গ্রুপকে পাওয়া যাবে। মাহফুজ আলম বলেন, তাদের একজন ব্যক্তির ওপর যে হিংসা রয়েছে, অনলাইনে হিংস্রতা রয়েছে, তারাই এ কাজ করেছে। আমি কারও নাম বলব না। আমি জানি না, কিন্তু সন্দেহ জানিয়ে রাখলাম। আমি
সাধারণ শিক্ষার্থীদের বলব, স্যাবোটাজকারীদের আলাদা করুন। দাবির বিষয়ে উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, সকাল থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসনের সমস্যা সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছেন। তারা তিনটি দাবি দিয়েছেন। সেগুলোর যৌক্তিকতা আছে কি নেই, এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিচার করে দেখবে। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকটে আছে, আমাদের সরকার তা সুনজরে দেখবে। আগামী বাজেটে যাতে তাদের আবাসন ভাতা ৭০ শতাংশ করা হয় দাবি তুলেছেন। সেটা কত শতাংশ করা যায়, সেটাও আলোচনাসাপেক্ষ। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ ত্বরান্বিত করার কথা বলেছেন। আমরা আশা করি, শিগগিরই কাজগুলো হবে। তবে আরেকটি দাবি হচ্ছে, বাজেট না কমানোর জন্য বা সামনে বাজেটে জন্য বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। আমরা আশা করি দ্রুত প্রধান উপদেষ্টার
সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এবং স্টক হোল্ডারদের সঙ্গে বসার সম্ভাবনা তৈরি হবে। দ্রুত এ সমস্যা সমাধান হবে।
এখানে আসার পর যা হয়েছে, তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দোষীকে বের করবে। আরেকটি বিষয় হলো একটি অংশ রয়েছে আন্দোলনে, যাদের আমি স্যাবোট্যুর মনে করি। যারা স্যাবোটাজ (নাশকতা-কূটাঘাত) করার জন্য বিভিন্ন আন্দোলনে ঢোকে। আমি তাদের নাম আজ আর উল্লেখ করব না। গত ৮ মাস থেকে তারা একজন ব্যক্তির পেছনে লেগে আছে। মিডিয়া ও প্রশাসনের দায়িত্ব তাদের রাজনৈতিক পরিচয় খুঁজে বের করা। আপনারা খুঁজে বের করুন, দেখবেন একটি গ্রুপকে পাওয়া যাবে। মাহফুজ আলম বলেন, তাদের একজন ব্যক্তির ওপর যে হিংসা রয়েছে, অনলাইনে হিংস্রতা রয়েছে, তারাই এ কাজ করেছে। আমি কারও নাম বলব না। আমি জানি না, কিন্তু সন্দেহ জানিয়ে রাখলাম। আমি
সাধারণ শিক্ষার্থীদের বলব, স্যাবোটাজকারীদের আলাদা করুন। দাবির বিষয়ে উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, সকাল থেকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসনের সমস্যা সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছেন। তারা তিনটি দাবি দিয়েছেন। সেগুলোর যৌক্তিকতা আছে কি নেই, এটা শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিচার করে দেখবে। যে বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকটে আছে, আমাদের সরকার তা সুনজরে দেখবে। আগামী বাজেটে যাতে তাদের আবাসন ভাতা ৭০ শতাংশ করা হয় দাবি তুলেছেন। সেটা কত শতাংশ করা যায়, সেটাও আলোচনাসাপেক্ষ। দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ ত্বরান্বিত করার কথা বলেছেন। আমরা আশা করি, শিগগিরই কাজগুলো হবে। তবে আরেকটি দাবি হচ্ছে, বাজেট না কমানোর জন্য বা সামনে বাজেটে জন্য বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়া হয়। আমরা আশা করি দ্রুত প্রধান উপদেষ্টার
সঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন এবং স্টক হোল্ডারদের সঙ্গে বসার সম্ভাবনা তৈরি হবে। দ্রুত এ সমস্যা সমাধান হবে।