ঘণ্টার পর ঘণ্টা শুয়ে থাকলেও ঘুম আসে না, জেনে নিন দ্রুত ঘুম আসার ৬ কৌশল
সুস্থ জীবনযাপনের জন্য পরিমিত ঘুম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন-মেজাজ ভালো রাখার সঙ্গে শরীর ও মনকে কার্যকর রাখতে ভালো ঘুম দরকার। কারও কারও জন্য হয়তো যেকোনো পরিস্থিতিতেই ঘুমিয়ে পড়া খুব একটা মুশকিল কাজ নয়। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিছানায় শুয়ে থাকেও ঘুম আসে না। যার ফলে সারাদিন শরীর ম্যাজম্যাজ করে।
এছাড়া অপর্যাপ্ত ঘুম ব্যক্তির স্মৃতি, চেতনা, আবেগ, সংবেদনশীলতা ও মস্তিষ্ক ও দেহের বহু প্রক্রিয়াতে ব্যাঘাত ঘটায়। যদি কারো ঘুমের সমস্যা হয়, তবে এই ৬টি কৌশলের যেকোনো একটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
১. রাতে ভালো ঘুম পেতে ঘুমানোর ঠিক এক ঘণ্টা আগে ফোনের আলো থেকে দূরে থাকতে হবে। ফোনের আলো অনিদ্রার একটি
বিশেষ কারণ এর থেকে আগত ব্লু -লাইট ঘুম নষ্ট করে। ২. রোজ রাতে এক গ্লাস দুধ পান করতে পারেন। দুধ শরীরে আরাম দেয় ও তাড়াতাড়ি ঘুম পেতে সহায়তা করে। ৩. ঘুমানোর আগে কফি বা চা জাতীয় পানীয় পান করবেন না। এটি শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এই ধরনের পানীয়তে থাকা ক্যাফেইন ঘুম নষ্ট করে। ৪. অনেকেরই রাতে হাঁটতে যাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, এই অভ্যাসও ঘুম নষ্ট করার একটি বিশেষ কারণ। রাতে ঘুমানোর আগে হাটতে গেলে শরীরে এনার্জি আসে ও চট করে ঘুম আসতে চায় না। ঘুম না এলে চোখ বন্ধ করে মেডিটেশন করুন। যতক্ষণ না মন স্থির হচ্ছে মেডিটেশন করুন। ৫. দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা
ঘুম যথেষ্ট। তাই সকালে ঘুমালে আর রাতে ঘুম আসতে চায় না। তাই দিনের বেলা ঘুমানোর অভ্যাস একেবারেই ত্যাগ করুন। ৬. এমন ঘরে ঘুমান যেখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন খেলতে পারে। বদ্ধ ঘরে শুয়ে থাকলে ঘুম আসতে চায় না।
বিশেষ কারণ এর থেকে আগত ব্লু -লাইট ঘুম নষ্ট করে। ২. রোজ রাতে এক গ্লাস দুধ পান করতে পারেন। দুধ শরীরে আরাম দেয় ও তাড়াতাড়ি ঘুম পেতে সহায়তা করে। ৩. ঘুমানোর আগে কফি বা চা জাতীয় পানীয় পান করবেন না। এটি শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক। এই ধরনের পানীয়তে থাকা ক্যাফেইন ঘুম নষ্ট করে। ৪. অনেকেরই রাতে হাঁটতে যাওয়ার অভ্যাস রয়েছে, এই অভ্যাসও ঘুম নষ্ট করার একটি বিশেষ কারণ। রাতে ঘুমানোর আগে হাটতে গেলে শরীরে এনার্জি আসে ও চট করে ঘুম আসতে চায় না। ঘুম না এলে চোখ বন্ধ করে মেডিটেশন করুন। যতক্ষণ না মন স্থির হচ্ছে মেডিটেশন করুন। ৫. দিনে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা
ঘুম যথেষ্ট। তাই সকালে ঘুমালে আর রাতে ঘুম আসতে চায় না। তাই দিনের বেলা ঘুমানোর অভ্যাস একেবারেই ত্যাগ করুন। ৬. এমন ঘরে ঘুমান যেখানে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন খেলতে পারে। বদ্ধ ঘরে শুয়ে থাকলে ঘুম আসতে চায় না।