ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
চট্টগ্রামে এবার নিজ বাড়ির সামনে খুন হলেন ব্যবসায়ী
রাজনীতির মাঠে সক্রিয় চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীরা
ব্রাজিলে এবারের জলবায়ু সম্মেলন অনেক ঝক্কির
রমনায় গির্জা লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ
ভাসানচর থেকে পালিয়ে আসা ৪০ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভারতের আপত্তি সত্ত্বেও লালমনিরহাট বিমান ঘাঁটিতে নতুন রাডার স্থাপন করছে বাংলাদেশ চীনা প্রযুক্তি ব্যবহারের সম্ভাবনা; নির্মাণাধীন হ্যাঙ্গারের কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে।
বাড়ি নির্মাণে বাধা দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি যুবদল কর্মীদের, প্রতিবাদ করায় প্রবাসীকে পিটুনি
কোটা আন্দোলন: গুলিবিদ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
কোটা সংস্কার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল-সিএমএইচে চিকিৎসাধীন আরো একজন প্রাণ হারিয়েছেন। বিএনপির সমর্থক নিহত মো. বাবলু মৃধা (৪৭) পেশায় রাজমিস্ত্রী ছিলেন। সোমবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে যাত্রাবাড়ী থানার উপ-পরিদর্শক এসআই মো. কামরুজ্জামান।
মৃতের ছেলে আবু তালিব বলেন, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমি গিয়েছিলাম। আমার বাবা ওই দিন রাত সাড়ে আটটার দিকে আমাকে খুঁজতে গিয়ে যাত্রাবাড়ীর শনির আখড়া লাকি কমিউনিটি সেন্টারের সামনে পুলিশের গুলিতে বুকে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। পরে রাতে তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আবু তালিব বলেন, ১৮ আগস্ট ঢামেক থেকে তাকে পিলখানার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।
সেখান থেকে ২২ আগস্ট সিএমএইচে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছেন। জানা গেছে, মৃত বাবলু মৃধা পটুয়াখালী দশমিনা উপজেলার খারিজা বেতাগী গ্রামের মফেজ আলী মৃধার ছেলে। বর্তমানে যাত্রাবাড়ী দনিয়া সালাম বাবুর বাড়িতে ভাড়া বাসায় থাকতেন। দুই ছেলের জনক ছিলেন তিনি। মৃতের ছেলে আবু তালিব দনিয়া স্কুল এন্ড কলেজের ইন্টার প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী। ছোট ছেলে মাহিন দেড় বছর বয়সী।



